আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশগ্রহণে কোনো বাধা দেখছেন না নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান ও সুশাসনের জন্য নাগরিক’র (সুজন) সাধারণ সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদার।
গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে রংপুর জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার নিয়ে স্থানীয় প্রশাসন, রাজনৈতিক দল ও সুশীল সমাজসহ বিভিন্ন স্তরের মানুষের সঙ্গে মুক্ত আলোচনা শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
তিনি আরও বলেন, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশগ্রহণ নিয়ে নির্বাচন কমিশন সংস্কার থেকে কোনোরকম বাধা দেয়া হচ্ছে না। কিংবা কোনোরকম বাধার সৃষ্টি করা হচ্ছে না। সব দলের অংশগ্রহণের মধ্য দিয়ে একটি অংশগ্রহণমূলক, নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু নির্বাচন হোক সেই সুপারিশ আমরা করব। নির্বাচনে অযোগ্য না হলে সবার অংশগ্রহণের সুযোগ থাকা উচিত। আমরা চাই, সব দলের অংশগ্রহণে অন্তর্ভুক্তিমূলক ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন হোক।
বদিউল আলম মজুমদার বলেন, অতীতে দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন হওয়ায় নির্বাচন কমিশন নিরপেক্ষভাবে কাজ করতে পারেনি। তবে এবারের নির্বাচনে স্থানীয় প্রশাসনসহ নির্বাচনী কর্মকর্তারা সব ধরনের প্রভাব মুক্ত থাকবেন। যে কারণে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্ভব হবে বলে আশা করছি।
তিনি আরও বলেন, নির্বাচন কমিশন সংস্কার প্রস্তাবনার কাজ প্রায় শেষ দিকে। হাজার প্রস্তাবনা এসেছে। সেগুলো পর্যালোচনা করে চূড়ান্ত প্রস্তাবনা আগামী ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে তুলে দেয়া হবে। এরপর সেই প্রস্তাবনা নিয়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বসে আলোচনা করে পরবর্তীতে নির্বাচনের দিনক্ষণ ঠিক করবে। এর মাধ্যমে গণতন্ত্রের উত্তরণ ঘটবে।
নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান বলেন, ভোটার তালিকা সংশোধন ও হালনাগাদ করা নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব। আমরা এসব বিষয়ে সুপারিশ করব। নির্বাচন কমিশন অবশ্যই নিরপেক্ষভাবে কাজ করতে পারবে, পক্ষপাত মুক্ত হবে। এবারের কমিশনে নির্বাচন কর্মকর্তা সংশ্লিষ্টদের অন্তর্ভুক্ত করার পরিকল্পনা রয়েছে।
এ সময় সুজনের কেন্দ্রীয় সদস্য ও রংপুর জেলা সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আকবর হোসেন, মহানগর সভাপতি খন্দকার ফখরুল আনাম বেঞ্জু, বিভাগীয় সমন্বয়ক রাজেস দে রাজুসহ রংপুর মহানগর ও জেলা সুজনের কমিটির সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে সকালে জেলা প্রশাসকের কার্যালয় মিলনায়তনে নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার বিষয়ে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সেখানে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ রবিউল ফয়সাল, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শরীফ উদ্দিন, জেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সাধারণ সম্পাদক বেলাল হোসেনসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
এ ছাড়া গত বুধবার রাতে রংপুর সার্কিট হাউসে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে সুজনের সাধারণ সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদার বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকারের সময়ে দেশে অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। ভোটের মাঠ থাকবে সমতল, সেভাবেই নির্বাচন কমিশনকে গঠন করা হবে। কোনো রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ থাকবে না। অধিকার বঞ্চিত মানুষ তাদের অধিকার আদায় করবে।
গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে রংপুর জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার নিয়ে স্থানীয় প্রশাসন, রাজনৈতিক দল ও সুশীল সমাজসহ বিভিন্ন স্তরের মানুষের সঙ্গে মুক্ত আলোচনা শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
তিনি আরও বলেন, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশগ্রহণ নিয়ে নির্বাচন কমিশন সংস্কার থেকে কোনোরকম বাধা দেয়া হচ্ছে না। কিংবা কোনোরকম বাধার সৃষ্টি করা হচ্ছে না। সব দলের অংশগ্রহণের মধ্য দিয়ে একটি অংশগ্রহণমূলক, নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু নির্বাচন হোক সেই সুপারিশ আমরা করব। নির্বাচনে অযোগ্য না হলে সবার অংশগ্রহণের সুযোগ থাকা উচিত। আমরা চাই, সব দলের অংশগ্রহণে অন্তর্ভুক্তিমূলক ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন হোক।
বদিউল আলম মজুমদার বলেন, অতীতে দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন হওয়ায় নির্বাচন কমিশন নিরপেক্ষভাবে কাজ করতে পারেনি। তবে এবারের নির্বাচনে স্থানীয় প্রশাসনসহ নির্বাচনী কর্মকর্তারা সব ধরনের প্রভাব মুক্ত থাকবেন। যে কারণে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্ভব হবে বলে আশা করছি।
তিনি আরও বলেন, নির্বাচন কমিশন সংস্কার প্রস্তাবনার কাজ প্রায় শেষ দিকে। হাজার প্রস্তাবনা এসেছে। সেগুলো পর্যালোচনা করে চূড়ান্ত প্রস্তাবনা আগামী ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে তুলে দেয়া হবে। এরপর সেই প্রস্তাবনা নিয়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বসে আলোচনা করে পরবর্তীতে নির্বাচনের দিনক্ষণ ঠিক করবে। এর মাধ্যমে গণতন্ত্রের উত্তরণ ঘটবে।
নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান বলেন, ভোটার তালিকা সংশোধন ও হালনাগাদ করা নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব। আমরা এসব বিষয়ে সুপারিশ করব। নির্বাচন কমিশন অবশ্যই নিরপেক্ষভাবে কাজ করতে পারবে, পক্ষপাত মুক্ত হবে। এবারের কমিশনে নির্বাচন কর্মকর্তা সংশ্লিষ্টদের অন্তর্ভুক্ত করার পরিকল্পনা রয়েছে।
এ সময় সুজনের কেন্দ্রীয় সদস্য ও রংপুর জেলা সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আকবর হোসেন, মহানগর সভাপতি খন্দকার ফখরুল আনাম বেঞ্জু, বিভাগীয় সমন্বয়ক রাজেস দে রাজুসহ রংপুর মহানগর ও জেলা সুজনের কমিটির সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে সকালে জেলা প্রশাসকের কার্যালয় মিলনায়তনে নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার বিষয়ে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সেখানে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ রবিউল ফয়সাল, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শরীফ উদ্দিন, জেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সাধারণ সম্পাদক বেলাল হোসেনসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
এ ছাড়া গত বুধবার রাতে রংপুর সার্কিট হাউসে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে সুজনের সাধারণ সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদার বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকারের সময়ে দেশে অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। ভোটের মাঠ থাকবে সমতল, সেভাবেই নির্বাচন কমিশনকে গঠন করা হবে। কোনো রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ থাকবে না। অধিকার বঞ্চিত মানুষ তাদের অধিকার আদায় করবে।