স্পোটর্স ডেস্ক
সিরিজের তৃতীয় ও শেষ টি-টোয়েন্টিতে জিম্বাবুয়েকে তিন উইকেটে হারিয়েছে আফগানিস্তান। আগে ব্যাট করে ব্রায়ান বেনেট, ওয়েসলি মাধেভারেদের ব্যাটে ভর করে ১২৭ রানের পুঁজি পায় স্বাগতিক জিম্বাবুয়ে। জবাবে আজমতউল্লাহ ওমরজাই, মোহাম্মদ নবীদের কার্যকরী ব্যাটিংয়ে জয় পেয়েছে আফগানরা। হারারেতে টসে জিতে জিম্বাবুয়েকে ব্যাটিংয়ে পাঠায় আফগানিস্তান। আজমতউল্লাহ ওমরজাই ও মুজিব উর রহমানের বোলিংয়ের সামনে দাঁড়াতে পারেনি জিম্বাবুয়ের টপ অর্ডার। এরপর রশিদ খানের ঘ্ণূরি কোন জবাব ছিল না স্বাগতিক ব্যাটারদের। জিম্বাবুয়ের হয়ে প্রতিরোধের চেষ্টা করেন ব্রায়ান বেনেট ও ডিওন মায়ার্স। দ্বিতীয় উইকেটে ৩৫ রান যোগ করেন তারা। ব্রায়ান বেনেট ইনিংস সর্বোচ্চ ৩১ রান করেন। এরপর ২২ বলে ২১ রান করেন ওয়েসলি মাধেভারে। শেষ দিকে তাশিঙ্গা মুসেকিভা (১২) ও ওয়েলিংটন মাসাকাদজার (১৭) ব্যাটিং এর পরও নির্ধারিত ওভার শেষ হওয়ার আগেই ১৯.৫ ওভারে ১২৭ রানে অলআউট হয় স্বাগতিকরা। চার উইকেট নিয়ে আফগানিস্তানের সফলতম বোলার অধিনায়ক রশিদ খান। দুইটি করে উইকেট শিকার করেন নাভিন উল হক, মুজিব ও আজমতউল্লাহ। লক্ষ্য তাড়ায় ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়ে আফগানিস্তান। একে একে ফিরে যান টপ অর্ডারের চার ব্যাটার। ফলে ৪৪ রানে ৪ উইকেটের দলে পরিণত হয় আফগানরা। এরপর আজমতউল্লাহ ও গুলবাদিন নাইবের ৪৮ রানের জুটিতে ম্যাচ ফেরে সফরকারীরা। গুলবাদিন (২২) ও আজমতউল্লাহকে (৩৪) ফিরিয়ে টি-টোয়েন্টি ক্যারিয়ারে ৭৯ উইকেট নিয়ে জিম্বাবুয়ের শীর্ষ টি-টোয়েন্টি উইকেটশিকারী বোলার হন সিকান্দার রাজা। বাকি কাজটা সারেন মোহাম্মদ নবী। ১৮ বলে অপরাজিত ২৪ রান করে দলের জয় নিশ্চিত করে মাঠ ছাড়েন তিনি। তিন বল বাকি থাকতেই তিন উইকেটের জয় পায় আফগানিস্তান। ফলে তিন ম্যাচের সিরিজ ২-১ ব্যবধানে জিতল আফগানিস্তান।
সিরিজের তৃতীয় ও শেষ টি-টোয়েন্টিতে জিম্বাবুয়েকে তিন উইকেটে হারিয়েছে আফগানিস্তান। আগে ব্যাট করে ব্রায়ান বেনেট, ওয়েসলি মাধেভারেদের ব্যাটে ভর করে ১২৭ রানের পুঁজি পায় স্বাগতিক জিম্বাবুয়ে। জবাবে আজমতউল্লাহ ওমরজাই, মোহাম্মদ নবীদের কার্যকরী ব্যাটিংয়ে জয় পেয়েছে আফগানরা। হারারেতে টসে জিতে জিম্বাবুয়েকে ব্যাটিংয়ে পাঠায় আফগানিস্তান। আজমতউল্লাহ ওমরজাই ও মুজিব উর রহমানের বোলিংয়ের সামনে দাঁড়াতে পারেনি জিম্বাবুয়ের টপ অর্ডার। এরপর রশিদ খানের ঘ্ণূরি কোন জবাব ছিল না স্বাগতিক ব্যাটারদের। জিম্বাবুয়ের হয়ে প্রতিরোধের চেষ্টা করেন ব্রায়ান বেনেট ও ডিওন মায়ার্স। দ্বিতীয় উইকেটে ৩৫ রান যোগ করেন তারা। ব্রায়ান বেনেট ইনিংস সর্বোচ্চ ৩১ রান করেন। এরপর ২২ বলে ২১ রান করেন ওয়েসলি মাধেভারে। শেষ দিকে তাশিঙ্গা মুসেকিভা (১২) ও ওয়েলিংটন মাসাকাদজার (১৭) ব্যাটিং এর পরও নির্ধারিত ওভার শেষ হওয়ার আগেই ১৯.৫ ওভারে ১২৭ রানে অলআউট হয় স্বাগতিকরা। চার উইকেট নিয়ে আফগানিস্তানের সফলতম বোলার অধিনায়ক রশিদ খান। দুইটি করে উইকেট শিকার করেন নাভিন উল হক, মুজিব ও আজমতউল্লাহ। লক্ষ্য তাড়ায় ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়ে আফগানিস্তান। একে একে ফিরে যান টপ অর্ডারের চার ব্যাটার। ফলে ৪৪ রানে ৪ উইকেটের দলে পরিণত হয় আফগানরা। এরপর আজমতউল্লাহ ও গুলবাদিন নাইবের ৪৮ রানের জুটিতে ম্যাচ ফেরে সফরকারীরা। গুলবাদিন (২২) ও আজমতউল্লাহকে (৩৪) ফিরিয়ে টি-টোয়েন্টি ক্যারিয়ারে ৭৯ উইকেট নিয়ে জিম্বাবুয়ের শীর্ষ টি-টোয়েন্টি উইকেটশিকারী বোলার হন সিকান্দার রাজা। বাকি কাজটা সারেন মোহাম্মদ নবী। ১৮ বলে অপরাজিত ২৪ রান করে দলের জয় নিশ্চিত করে মাঠ ছাড়েন তিনি। তিন বল বাকি থাকতেই তিন উইকেটের জয় পায় আফগানিস্তান। ফলে তিন ম্যাচের সিরিজ ২-১ ব্যবধানে জিতল আফগানিস্তান।