
চট্টগ্রামের পতেঙ্গা কনটেইনার টার্মিনাল এলাকায় কর্ণফুলী নদীতে গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে বিমানবাহিনীর একটি ইয়াক-১৩০ প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়েছে। এই ঘটনায় এক পাইলটের মৃত্যু হয়েছে। তার নাম অসীম জাওয়াদ। আহত হয়েছেন আরেক পাইলট। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন চট্টগ্রাম নগর পুলিশ বন্দর জোনের উপকমিশনার শাকিলা সোলতানা। তিনি বলেন, চট্টগ্রাম নৌবাহিনী হাসপাতালের চিকিৎসক ওই পাইলটকে আনুষ্ঠানিকভাবে মৃত ঘোষণা করেছেন। অসীম জাওয়াদ বিমানবাহিনীর স্কোয়াড্রন লিডার ছিলেন। তিনি ২০১০ সালে বাংলাদেশ এয়ারফোর্স অ্যাকাডেমিতে (বাফা) যোগদান করেন। তিনি ২০১১ সালে পাইলট অফিসার হিসেবে কমিশন লাভ করেন। আহত পাইলটের নাম সোহান। তিনি বিমানবাহিনীর উইং কমান্ডার হিসেবে কর্মরত রয়েছেন।
এর আগে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) জানায়, বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর একটি ইয়াক-১৩০ প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে চট্টগ্রামের পতেঙ্গায় দুর্ঘটনার কবলে পড়ে। পরে বিমানের দুজন পাইলটকে উদ্ধার করা হয়। জানা গেছে, বিমানটি উড্ডয়নের কিছুক্ষণ পরে এটিতে যান্ত্রিক ত্রুটি দেখা দেয়। একপর্যায়ে বিমানটিতে আগুন ধরে যায়। এসময় বিমানে থাকা দুজন পাইলট প্যারাশুট দিয়ে নেমে যান। একপর্যায়ে বিমানটি কর্ণফুলী নদীতে বিধ্বস্ত হয়। দুর্ঘটনাস্থলের পাশেই সার্জেন্ট জহুরুল হক বিমান ঘাঁটির অবস্থান। দুর্ঘটনাকবলিত বিমানটি সেখান থেকে উড্ডয়ন করেছিল। পতেঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কবীরুল ইসলাম বলেন, প্রশিক্ষণ উড়োজাহাজে আগুন লাগার পর দুজন বৈমানিক প্যারাস্যুট দিয়ে নেমে আসেন। এ সময় কর্ণফুলী নদী থেকে তাদের উদ্ধার করে বিএনএস পতেঙ্গা হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। চিকিৎসাধীন অবস্থায় দুপুর ১২টার দিকে স্কোয়াড্রন লিডার অসিম জাওয়াদের মৃত্যু হয়। তবে আহত উইং কমান্ডার সুহান জহুরুল হক ঘাঁটির মেডিকেল স্কোয়ার্ডনে চিকিৎসাধীন রয়েছেন বলে তিনি জানান। চট্টগ্রাম বিমানবন্দরের পরিচালক গ্রুপ ক্যাপ্টেন তাসলিম আহমেদ বলেন, সকাল সাড়ে ১০টার দিকে বিমানবাহিনীর জহুরুল হক ঘাঁটি থেকে উড্ডয়নের পর বিমানটি দুর্ঘটনায় পড়ে। এ সময় বিমানটিতে আগুন ধরে যায়। বিমানটি বিধ্বস্ত হওয়ার আগে পাইলট ও কো পাইলট প্যারাসুট দিয়ে নেমে আসেন।
চট্টগ্রাম বন্দর সচিব ওমর ফারুক বলেন, নৌবাহিনী ও বিমানবাহিনী বিধ্বস্ত বিমান উদ্ধারে অভিযান চালাচ্ছে। বন্দর কর্তৃপক্ষও প্রয়োজনীয় নৌযান প্রস্তুত রেখেছে, যাতে দ্রুত সহযোগিতা করা যায়। দুর্ঘটনার কারণে বন্দরে জাহাজ চলাচলে কোনো সমস্যা হচ্ছে না।
এর আগে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) জানায়, বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর একটি ইয়াক-১৩০ প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে চট্টগ্রামের পতেঙ্গায় দুর্ঘটনার কবলে পড়ে। পরে বিমানের দুজন পাইলটকে উদ্ধার করা হয়। জানা গেছে, বিমানটি উড্ডয়নের কিছুক্ষণ পরে এটিতে যান্ত্রিক ত্রুটি দেখা দেয়। একপর্যায়ে বিমানটিতে আগুন ধরে যায়। এসময় বিমানে থাকা দুজন পাইলট প্যারাশুট দিয়ে নেমে যান। একপর্যায়ে বিমানটি কর্ণফুলী নদীতে বিধ্বস্ত হয়। দুর্ঘটনাস্থলের পাশেই সার্জেন্ট জহুরুল হক বিমান ঘাঁটির অবস্থান। দুর্ঘটনাকবলিত বিমানটি সেখান থেকে উড্ডয়ন করেছিল। পতেঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কবীরুল ইসলাম বলেন, প্রশিক্ষণ উড়োজাহাজে আগুন লাগার পর দুজন বৈমানিক প্যারাস্যুট দিয়ে নেমে আসেন। এ সময় কর্ণফুলী নদী থেকে তাদের উদ্ধার করে বিএনএস পতেঙ্গা হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। চিকিৎসাধীন অবস্থায় দুপুর ১২টার দিকে স্কোয়াড্রন লিডার অসিম জাওয়াদের মৃত্যু হয়। তবে আহত উইং কমান্ডার সুহান জহুরুল হক ঘাঁটির মেডিকেল স্কোয়ার্ডনে চিকিৎসাধীন রয়েছেন বলে তিনি জানান। চট্টগ্রাম বিমানবন্দরের পরিচালক গ্রুপ ক্যাপ্টেন তাসলিম আহমেদ বলেন, সকাল সাড়ে ১০টার দিকে বিমানবাহিনীর জহুরুল হক ঘাঁটি থেকে উড্ডয়নের পর বিমানটি দুর্ঘটনায় পড়ে। এ সময় বিমানটিতে আগুন ধরে যায়। বিমানটি বিধ্বস্ত হওয়ার আগে পাইলট ও কো পাইলট প্যারাসুট দিয়ে নেমে আসেন।
চট্টগ্রাম বন্দর সচিব ওমর ফারুক বলেন, নৌবাহিনী ও বিমানবাহিনী বিধ্বস্ত বিমান উদ্ধারে অভিযান চালাচ্ছে। বন্দর কর্তৃপক্ষও প্রয়োজনীয় নৌযান প্রস্তুত রেখেছে, যাতে দ্রুত সহযোগিতা করা যায়। দুর্ঘটনার কারণে বন্দরে জাহাজ চলাচলে কোনো সমস্যা হচ্ছে না।