ফ্যাসিস্ট সরকারের আমলের বিভিন্ন দফতরে এখনো অনেক কর্মকর্তা কর্মচারী স্ব-পদে বহাল রয়েছেন, জুলাই আগষ্টের ছাত্র আন্দোলনের পর নতুনভাবে দেশ পরিচালনা করছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকার, এসময়ে অনেকেই পালিয়ে যায় এবং কিছু কর্মকর্তা কর্মচারীরা পদত্যাগ করলেও কোন খুঁটির জোরে এখনও স্ব-পদে বহাল রয়েছেন। পিজি হাসপাতালের সহকারী প্রক্টর ডা: ফাতিমা যোহরা, তিনি বিগত সরকারের প্রধানমন্ত্রীর ডেপুটি প্রেস সচিবকে এম সাখায়াৎ মুনের স্ত্রী, পিজি হাসপাতালের সহকারী হল প্রোভোষ্ট এবং সহকারী প্রক্টর, আগষ্ট গণ অভ্যুত্থান এর সময় ছাত্র গণ আন্দোলনকে নস্যাৎ করা এবং বিভিন্ন হত্যায় আর্থিক সহায়তায়কারী ডা: ফাতিমা যোহরা এর বিরুদ্ধে হত্যা মামলা হয়েছে। ঐ মামলায় ডা: ফাতিমা যোহারাসহ ২১৪ জনকে আসামি করে চীফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত ঢাকায় মামলাটি রুজু করা হয়। মামলা নং-৯৮৮/২০২৪ বর্তমানে মামলাটি তদন্তের জন্য রুপ নগর থানা মিরপুরে পাঠানো হয়েছে। এছাড়াও ডা: ফাতিমা যোহারার বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে তিনি আল্লামা দেলোয়ার হোসেন সাঈদীর মৃত্যুর সময় তার হত্যাকারীর সংগে প্রধানমন্ত্রী অফিসের মাধ্যম হিসাবে কাজ করেছেন।
উল্লেখ্য, সাঈদী সাহেবের মৃত্যুর জন্য দায়ী করা হয় অধ্যাপক মোস্তফা জামানকে ঐসময় পিজি হাসপাতালের হল প্রভোস্ট ছিলেন ডা: ফাতিমা, সহকারী হল প্রোভোষ্ট। সাঈদী সাহেবের হাসপাতালে ভর্তির সময়ে প্রধানমন্ত্রী অফিসের নির্দেশের সমন্বয়কারী ছিলেন ডা: ফাতিমা। সম্প্রতি বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের সময়ে হত্যা এবং হত্যা চেষ্টার জন্য এবং আন্দোলন বানচাল করার জন্য অর্থের যোগানদাতা হিসাবে উক্ত ডাক্তার এর বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। একজন পেশায় ডাক্তার এবং মহিলা হবার জন্য উনি সবসময়ই সন্দেহের বাইরে থাকতেন বলে জানা যায়। এব্যাপারে মুঠোফোনে ডা: ফাতিমা যোহরার সাথে কথা বলার চেষ্টা করা হলে তিনি সাংবাদিকদের সাথে কথা বলবেন না বলে জানিয়ে দেন।
উল্লেখ্য, সাঈদী সাহেবের মৃত্যুর জন্য দায়ী করা হয় অধ্যাপক মোস্তফা জামানকে ঐসময় পিজি হাসপাতালের হল প্রভোস্ট ছিলেন ডা: ফাতিমা, সহকারী হল প্রোভোষ্ট। সাঈদী সাহেবের হাসপাতালে ভর্তির সময়ে প্রধানমন্ত্রী অফিসের নির্দেশের সমন্বয়কারী ছিলেন ডা: ফাতিমা। সম্প্রতি বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের সময়ে হত্যা এবং হত্যা চেষ্টার জন্য এবং আন্দোলন বানচাল করার জন্য অর্থের যোগানদাতা হিসাবে উক্ত ডাক্তার এর বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। একজন পেশায় ডাক্তার এবং মহিলা হবার জন্য উনি সবসময়ই সন্দেহের বাইরে থাকতেন বলে জানা যায়। এব্যাপারে মুঠোফোনে ডা: ফাতিমা যোহরার সাথে কথা বলার চেষ্টা করা হলে তিনি সাংবাদিকদের সাথে কথা বলবেন না বলে জানিয়ে দেন।