
নোয়াখালী প্রতিনিধি
নোয়াখালীর হাতিয়ার মেঘনা নদীসংলগ্ন বঙ্গোপসাগরে নৌকাডুবির ঘটনায় ২ জেলের লাশ উদ্ধার করেছেন স্থানীয়রা। তাদের সঙ্গে থাকা দুই জেলে এখনও নিখোঁজ রয়েছেন। এ ঘটনায় ২০ জেলেকে জীবিত উদ্ধার করা হয়। গতকাল শুক্রবার ভোররাত ৪টার দিকে হাতিয়ার বুড়ির দোনা ঘাটের দক্ষিণে মেঘনা নদী ও বঙ্গোপসাগরের মোহনায় এ নৌকাডুবির ঘটনা ঘটে। দুর্ঘটনায় মারা যাওয়া আব্দুল হাশেম (৫০) বুড়িরচর ৯ নম্বর ওয়ার্ডের মৃত আব্দুল আলীর ছেলে ও মো. জুয়েল (২৭) একই এলাকার মো. মোস্তফার ছেলে। তারা সম্পর্কে আপন মামা-ভাগনে। স্থানীয়রা জানান, বুধবার রাতে ২৪ জন জেলে নিয়ে হাতিয়ার বুড়ির দোনা ঘাটের দক্ষিণে মেঘনা নদীতে জাল বসানোর জন্য যায় রবিয়ল মাঝির নৌকাটি। গতকাল শুক্রবার ভোরে ডুবোচরের সঙ্গে ধাক্কা লেগে তাদের নৌকাটি উল্টে যায়। এ সময় ২০ জন সাঁতার কেটে উপরে উঠলেও ৪ জন উঠতে পারেননি। পরে স্থানীয়রা গিয়ে নৌকার ভেতরে থাকা ২ জনের লাশ উদ্ধার করেন। দেলোয়ার ও ইরান নামে অন্য দুজন এখনও নিখোঁজ রয়েছেন। এই ঘটনায় মৃত জেলেদের গ্রামের বাড়ি বুড়ির চরের কালির চরে মাতম চলছে। প্রায় সহস্রাধিক মানুষ এসে বাড়িতে ভিড় করছেন। এই বিষয়ে নলচিরা নৌপুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ টিটু কুমার নাথ বলেন, ঘটনাটি আমরা শুনেছি। আমাদের একটি টিম ঘটনাস্থলে গিয়েছে। ইতোমধ্যে আমরা মৃত জেলেদের পরিবারের সঙ্গে কথা বলেছি। লাশ দাফনের প্রক্রিয়া চলছে। নিখোঁজ জেলেদের উদ্ধারে আমরা কাজ চালিয়ে যাচ্ছি।
নোয়াখালীর হাতিয়ার মেঘনা নদীসংলগ্ন বঙ্গোপসাগরে নৌকাডুবির ঘটনায় ২ জেলের লাশ উদ্ধার করেছেন স্থানীয়রা। তাদের সঙ্গে থাকা দুই জেলে এখনও নিখোঁজ রয়েছেন। এ ঘটনায় ২০ জেলেকে জীবিত উদ্ধার করা হয়। গতকাল শুক্রবার ভোররাত ৪টার দিকে হাতিয়ার বুড়ির দোনা ঘাটের দক্ষিণে মেঘনা নদী ও বঙ্গোপসাগরের মোহনায় এ নৌকাডুবির ঘটনা ঘটে। দুর্ঘটনায় মারা যাওয়া আব্দুল হাশেম (৫০) বুড়িরচর ৯ নম্বর ওয়ার্ডের মৃত আব্দুল আলীর ছেলে ও মো. জুয়েল (২৭) একই এলাকার মো. মোস্তফার ছেলে। তারা সম্পর্কে আপন মামা-ভাগনে। স্থানীয়রা জানান, বুধবার রাতে ২৪ জন জেলে নিয়ে হাতিয়ার বুড়ির দোনা ঘাটের দক্ষিণে মেঘনা নদীতে জাল বসানোর জন্য যায় রবিয়ল মাঝির নৌকাটি। গতকাল শুক্রবার ভোরে ডুবোচরের সঙ্গে ধাক্কা লেগে তাদের নৌকাটি উল্টে যায়। এ সময় ২০ জন সাঁতার কেটে উপরে উঠলেও ৪ জন উঠতে পারেননি। পরে স্থানীয়রা গিয়ে নৌকার ভেতরে থাকা ২ জনের লাশ উদ্ধার করেন। দেলোয়ার ও ইরান নামে অন্য দুজন এখনও নিখোঁজ রয়েছেন। এই ঘটনায় মৃত জেলেদের গ্রামের বাড়ি বুড়ির চরের কালির চরে মাতম চলছে। প্রায় সহস্রাধিক মানুষ এসে বাড়িতে ভিড় করছেন। এই বিষয়ে নলচিরা নৌপুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ টিটু কুমার নাথ বলেন, ঘটনাটি আমরা শুনেছি। আমাদের একটি টিম ঘটনাস্থলে গিয়েছে। ইতোমধ্যে আমরা মৃত জেলেদের পরিবারের সঙ্গে কথা বলেছি। লাশ দাফনের প্রক্রিয়া চলছে। নিখোঁজ জেলেদের উদ্ধারে আমরা কাজ চালিয়ে যাচ্ছি।