মজুত বৃদ্ধি ও দাম সহনীয় পর্যায়ে আনতে চাল আমদানিতে ফের করভার কমালো সরকার। গতকাল রোববার এক বিজ্ঞপ্তিতে এনবিআরের জনসংযোগ কর্মকর্তা এ মুমেন জানান, চাল আমদানির ওপর আমদানি শুল্ক ১৫ শতাংশ, রেগুলেটরি ডিউটি ৫ শতাংশ সম্পূর্ণ প্রত্যাহার করা হয়েছে। এছাড়া অগ্রিম আয়করের হার ৫ শতাংশ থেকে হ্রাস করে ২ শতাংশ ধার্য করা হয়েছে। অর্থাৎ মোট করভার ২৫ শতাংশ থেকে হ্রাস করে ২ শতাংশ নির্ধারণ করে দুটি পৃথক প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
এর আগে গত ২০ অক্টোবর চালের সরবরাহ বৃদ্ধির লক্ষ্যে চাল আমদানির ওপর বিদ্যমান আমদানি শুল্ক ২৫ শতাংশ হতে হ্রাস করে ১৫ শতাংশ বিদ্যমান রেগুলেটরি শুল্ক ২৫ থেকে হ্রাস করে ৫ শতাংশ এবং বিদ্যমান ৫ শতাংশ আগাম কর সম্পূর্ণ প্রত্যাহার করা হয়। অর্থাৎ মোট করভার ৬২ দশমিক ৫ শতাংশ থেকে হ্রাস করে ২৫ শতাংশ নির্ধারণ করে সরকার।
তিনি আরও বলেন, চাল আমদানিতে বিদ্যমান শুল্ক-করাদি সম্পূর্ণ প্রত্যাহার করার ফলে এবং অগ্রিম আয় করের হার ৫ শতাংশ থেকে হ্রাস করে ২ শতাংশ নির্ধারণ করায় প্রতি কেজি চালের আমদানি ব্যয় ২৫.৪৪ টাকা কমবে। এতে চালের আমদানি বৃদ্ধি পাবে, বাজারে চালের সরবরাহ বৃদ্ধি পাবে, দেশের আপামর জনগণের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত হবে এবং চালের মূল্য সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে থাকবে।
এর আগে গত ২০ অক্টোবর চালের সরবরাহ বৃদ্ধির লক্ষ্যে চাল আমদানির ওপর বিদ্যমান আমদানি শুল্ক ২৫ শতাংশ হতে হ্রাস করে ১৫ শতাংশ বিদ্যমান রেগুলেটরি শুল্ক ২৫ থেকে হ্রাস করে ৫ শতাংশ এবং বিদ্যমান ৫ শতাংশ আগাম কর সম্পূর্ণ প্রত্যাহার করা হয়। অর্থাৎ মোট করভার ৬২ দশমিক ৫ শতাংশ থেকে হ্রাস করে ২৫ শতাংশ নির্ধারণ করে সরকার।
তিনি আরও বলেন, চাল আমদানিতে বিদ্যমান শুল্ক-করাদি সম্পূর্ণ প্রত্যাহার করার ফলে এবং অগ্রিম আয় করের হার ৫ শতাংশ থেকে হ্রাস করে ২ শতাংশ নির্ধারণ করায় প্রতি কেজি চালের আমদানি ব্যয় ২৫.৪৪ টাকা কমবে। এতে চালের আমদানি বৃদ্ধি পাবে, বাজারে চালের সরবরাহ বৃদ্ধি পাবে, দেশের আপামর জনগণের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত হবে এবং চালের মূল্য সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে থাকবে।