
ডেমরাসহ রাজধানীর ৫ টি গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধগতি নিয়ন্ত্রণসহ পাঁচ দফা দাবিতে রাজধানীর ডেমরা, যাত্রাবাড়ী ও কদমতলী থানার পাঁচটি স্থানে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার উদ্যোগে মানববন্ধন হয়েছে। গতকাল সোমবার বেলা ১১টায় ডেমরা স্টাফ কোয়ার্টার, সিদ্ধিরগঞ্জের চিটাগাং রোড, সানারপাড় থেকে সাইনবোর্ড, মাতুয়াইল ও শনির আখড়া থেকে যাত্রাবাড়ী এলাকায় এই মানববন্ধন হয়।
৫ দফা দাবিগুলো হলো জুলাই বিপ্লবে ছাত্র-জনতা হত্যায় জড়িত সন্ত্রাসীদের দ্রুত বিচার, আহত ব্যক্তিদের উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতকরণ, রাজধানীর অসহনীয় যানজট নিরসন, চাঁদাবাজি বন্ধ ও বাজার সিন্ডিকেট ভেঙে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ।
মানববন্ধনে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক নাজমুল হাসান বলেন, স্বৈরাচারী শক্তির বিরুদ্ধে আমাদের সব সময় সজাগ থাকতে হবে। সেই সঙ্গে পতিত গোষ্ঠীর সব ধরনের ষড়যন্ত্র রুখে দিতে শিক্ষার্থীদের ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে।
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ৬৭ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর হাজী মো. ইবরাহীম বলেন, যানজট, চাঁদাবাজি ও দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারণে ডেমরা, যাত্রাবাড়ী ও কদমতলী এলাকার মানুষের জীবন অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে। দ্রুত এসব সমস্যার সমাধানে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।
বেসরকারি গ্রিন ইউনিভার্সিটির সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষার্থী শেখ মুহাম্মাদ মাহবুবুর রহমান বলেন, বিপ্লবের দুই মাস পার হলেও ছাত্র আন্দোলনে হামলা ও হত্যায় জড়িত ব্যক্তিদের এখনো গ্রেফতার করা হচ্ছে না। আহত ব্যক্তিরা উন্নত চিকিৎসা পাচ্ছেন না। এটা দুঃখজনক।
চিটাগাং রোড ব্যবসায়ী সোসাইটির সভাপতি মো. বিল্লাল তালুকদার বলেন, যানজট ও চাঁদাবাজির সবচেয়ে বড় ভুক্তভোগী ব্যবসায়ীরা। অন্তর্বর্তী সরকারকে দেশে ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ সৃষ্টিতে সহায়তা, চাঁদাবাজি ও যানজট সমস্যা নিরসনের আহ্বান জানান তিনি।
মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন হাজী হোসেন প্লাজা মার্কেট কমিটির সাবেক সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান, আইনজীবী কাওছার হোসেন, সাংবাদিক হাসিব আর রহমান, জুলাই বিপ্লব পরিষদের সদস্যসচিব আরিফ, দনিয়া বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের শিক্ষার্থী রিয়াদ, শামীম, নাহিদ, সোলায়মান, কিফায়াত, রিফাত, আশিক প্রমুখ।
৫ দফা দাবিগুলো হলো জুলাই বিপ্লবে ছাত্র-জনতা হত্যায় জড়িত সন্ত্রাসীদের দ্রুত বিচার, আহত ব্যক্তিদের উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতকরণ, রাজধানীর অসহনীয় যানজট নিরসন, চাঁদাবাজি বন্ধ ও বাজার সিন্ডিকেট ভেঙে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ।
মানববন্ধনে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক নাজমুল হাসান বলেন, স্বৈরাচারী শক্তির বিরুদ্ধে আমাদের সব সময় সজাগ থাকতে হবে। সেই সঙ্গে পতিত গোষ্ঠীর সব ধরনের ষড়যন্ত্র রুখে দিতে শিক্ষার্থীদের ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে।
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ৬৭ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর হাজী মো. ইবরাহীম বলেন, যানজট, চাঁদাবাজি ও দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারণে ডেমরা, যাত্রাবাড়ী ও কদমতলী এলাকার মানুষের জীবন অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে। দ্রুত এসব সমস্যার সমাধানে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।
বেসরকারি গ্রিন ইউনিভার্সিটির সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষার্থী শেখ মুহাম্মাদ মাহবুবুর রহমান বলেন, বিপ্লবের দুই মাস পার হলেও ছাত্র আন্দোলনে হামলা ও হত্যায় জড়িত ব্যক্তিদের এখনো গ্রেফতার করা হচ্ছে না। আহত ব্যক্তিরা উন্নত চিকিৎসা পাচ্ছেন না। এটা দুঃখজনক।
চিটাগাং রোড ব্যবসায়ী সোসাইটির সভাপতি মো. বিল্লাল তালুকদার বলেন, যানজট ও চাঁদাবাজির সবচেয়ে বড় ভুক্তভোগী ব্যবসায়ীরা। অন্তর্বর্তী সরকারকে দেশে ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ সৃষ্টিতে সহায়তা, চাঁদাবাজি ও যানজট সমস্যা নিরসনের আহ্বান জানান তিনি।
মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন হাজী হোসেন প্লাজা মার্কেট কমিটির সাবেক সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান, আইনজীবী কাওছার হোসেন, সাংবাদিক হাসিব আর রহমান, জুলাই বিপ্লব পরিষদের সদস্যসচিব আরিফ, দনিয়া বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের শিক্ষার্থী রিয়াদ, শামীম, নাহিদ, সোলায়মান, কিফায়াত, রিফাত, আশিক প্রমুখ।