
আওয়ামী লীগ সরকারের সময় নিয়োগ পাওয়া কয়েকজন বিচারপতিকে ‘ছুটিতে পাঠানোর সিদ্ধান্তের’ খবর পাওয়া গেছে।
‘আওয়ামীপন্থি বিচারকদের’ পদত্যাগের দাবিতে বুধবার দুপুরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের হাই কোর্ট ঘেরাও কর্মসূচির মধ্যে দেশের বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে এ খবর আসে।
এদিন সকালে খবর আসে, বিগত সরকারের ‘দোসর’ হিসেবে কাজ করা এবং দুর্নীতির অভিযোগ ওঠা হাই কোর্টের ১২ জন বিচারককে ‘চায়ের দাওয়াত’ দিয়েছেন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ। সে জন্য প্রধান বিচারপতির দিনের কর্মসূচিতেও পরিবর্তন আনা হয়।
বেলা ২টা পর্যন্ত ছয়জন বিচারক প্রধান বিচারপতির সঙ্গে দেখা করেছেন বলে খবর আসে। তখনই সুপ্রিম কোর্টে আলোচনা ছড়িয়ে পড়ে, ওই বিচারকদের ছুটিতে পাঠানোর কথা জানিয়ে দিয়েছেন প্রধান বিচারপতি।
তবে সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেলের কার্যালয় থেকে এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানানো হয়নি। সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. শফিকুর রহমান বলেছেন, বিচারপতিদের ছুটিতে পাঠানোর কোনো সিদ্ধান্তের বিষয়ে তার কাছে কোনো তথ্য নেই।
এদিকে আওয়ামী লীগ সরকারের সময় নিয়োগ পাওয়া হাই কোর্ট বিভাগের বিচারকদের পদত্যাগের দাবিতে বুধবার দুপুরে সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে জড়ো হন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কর্মীরা। একই সময়ে আলাদাভাবে বিক্ষোভ দেখায় ‘বৈষম্য ও গণহত্যা বিরোধী আইনজীবী সমাজ’।
বিক্ষোভরত শিক্ষার্থীরা ‘ঘেরাও ঘেরাও ঘেরাও হবে, হাই কোর্ট ঘেরাও হবে’, ‘দিয়েছি তো রক্ত, আরও দেব রক্ত’. ‘রক্তের বন্যায়, ভেসে যাবে অন্যায়’, ফ্যাসিবাদের আস্তানা, ভেঙে দাও গুঁড়িয়ে দাও’, ‘ফাঁসি ফাঁসি ফাঁসি চাই, খুনি হাসিনার ফাঁসি চাই’ ইত্যাদি স্লোগান দেন।
‘আওয়ামীপন্থি বিচারকদের’ পদত্যাগের দাবিতে বুধবার দুপুরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের হাই কোর্ট ঘেরাও কর্মসূচির মধ্যে দেশের বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে এ খবর আসে।
এদিন সকালে খবর আসে, বিগত সরকারের ‘দোসর’ হিসেবে কাজ করা এবং দুর্নীতির অভিযোগ ওঠা হাই কোর্টের ১২ জন বিচারককে ‘চায়ের দাওয়াত’ দিয়েছেন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ। সে জন্য প্রধান বিচারপতির দিনের কর্মসূচিতেও পরিবর্তন আনা হয়।
বেলা ২টা পর্যন্ত ছয়জন বিচারক প্রধান বিচারপতির সঙ্গে দেখা করেছেন বলে খবর আসে। তখনই সুপ্রিম কোর্টে আলোচনা ছড়িয়ে পড়ে, ওই বিচারকদের ছুটিতে পাঠানোর কথা জানিয়ে দিয়েছেন প্রধান বিচারপতি।
তবে সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেলের কার্যালয় থেকে এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানানো হয়নি। সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. শফিকুর রহমান বলেছেন, বিচারপতিদের ছুটিতে পাঠানোর কোনো সিদ্ধান্তের বিষয়ে তার কাছে কোনো তথ্য নেই।
এদিকে আওয়ামী লীগ সরকারের সময় নিয়োগ পাওয়া হাই কোর্ট বিভাগের বিচারকদের পদত্যাগের দাবিতে বুধবার দুপুরে সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে জড়ো হন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কর্মীরা। একই সময়ে আলাদাভাবে বিক্ষোভ দেখায় ‘বৈষম্য ও গণহত্যা বিরোধী আইনজীবী সমাজ’।
বিক্ষোভরত শিক্ষার্থীরা ‘ঘেরাও ঘেরাও ঘেরাও হবে, হাই কোর্ট ঘেরাও হবে’, ‘দিয়েছি তো রক্ত, আরও দেব রক্ত’. ‘রক্তের বন্যায়, ভেসে যাবে অন্যায়’, ফ্যাসিবাদের আস্তানা, ভেঙে দাও গুঁড়িয়ে দাও’, ‘ফাঁসি ফাঁসি ফাঁসি চাই, খুনি হাসিনার ফাঁসি চাই’ ইত্যাদি স্লোগান দেন।