চিনির বাজার স্থিতিশীল রাখতে আমদানি পর্যায়ে কর ছাড় দিয়েছে সরকার।
গতকাল বুধবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) বলেছে, অপরিশোধিত ও পরিশোধিত চিনির উপর যে ৩০ শতাংশ নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক (রেগুলেটরি ডিউটি) রয়েছে, তা কমিয়ে ১৫ শতাংশ করা হয়েছে।
শুল্ক কমানোর ফলে অবৈধ পথে চিনির চোরাচালান নিরুৎসাহিত হবে এবং বৈধ উপায়ে আমদানি বাড়বে বলে আশা করছে এনবিআর।
বর্তমানে প্রতি টন পরিশোধিত চিনিতে ৬ হাজার টাকা আমদানি শুল্ক, ৩০ শতাংশ রেগুলেটরি শুল্ক, ১৫ শতাংশ মূসক, ৫ শতাংশ অগ্রিম কর এবং ৫ শতাংশ অগ্রিম আয়কর দিতে হয়।
আর অপরিশোধিত চিনির ক্ষেত্রে ৩ হাজার টাকা আমদানি শুল্ক, ৩০ শতাংশ রেগুলেটরি শুল্ক, ১৫ শতাংশ মূসক এবং ৫ শতাংশ অগ্রিম কর রয়েছে।
এখন বাকিসব শুল্ক ও কর আগের মত রেখে কেবল নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক কমিয়ে অর্ধেক করা হল। তাতে আমদানি পর্যায়ে প্রতি কেজি অপরিশোধিত চিনির শুল্ক কর ১১.১৮ টাকা এবং পরিশোধিত চিনির শুল্ক কর ১৪.২৬ টাকা কমবে এবং খুচরা বাজারেও আনুপাতিক হারে দাম কমে আসবে বলে এনবিআরের ভাষ্য।
এনবিআরের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বৈশ্বিক যুদ্ধ এবং রাজনৈতিক অস্থিরতার ফলে বাংলাদেশি মুদ্রার ব্যাপক অবমূল্যায়ন, সাম্প্রতিক ছাত্র জনতার অভ্যুত্থান এবং বন্যা পরিস্থিতির কারণে শিশু খাদ্যসহ কতিপয় নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্য বৃদ্ধি পেয়ে সাধারণ মানুষের ক্রয় ক্ষমতার বাইরে চলে যাওয়ার ঝুঁকি তৈরি হয়েছে।
উদ্ভূত পরিস্থিতিতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড সার্বিক পরিস্থিতি বিশ্লেষণপূর্বক কর ছাড়ের মাধ্যমে চিনির বাজার দর সহনীয় ও স্থিতিশীল রাখার উদ্যোগ গ্রহণ করে অপরিশোধিত ও পরিশোধিত চিনির উপর বিদ্যমান রেগুলেটরি ডিউটি ৩০ শতাংশ থেকে কমিয়ে ১৫শতাংশ নির্ধারণ করেছে।
আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে প্রতিকেজি চিনির খুচরা দাম ১৪০ টাকা নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছিল। এখন তা ১২৫ থেকে ১২৭ টাকায় নেমে এসেছে।
২০২৩-২৪ অর্থবছরে দেশে ১৫ লাখ ২৮ হাজার টন পরিশোধিত ও অপরিশোধিত চিনি আমদানি হয়।
গতকাল বুধবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) বলেছে, অপরিশোধিত ও পরিশোধিত চিনির উপর যে ৩০ শতাংশ নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক (রেগুলেটরি ডিউটি) রয়েছে, তা কমিয়ে ১৫ শতাংশ করা হয়েছে।
শুল্ক কমানোর ফলে অবৈধ পথে চিনির চোরাচালান নিরুৎসাহিত হবে এবং বৈধ উপায়ে আমদানি বাড়বে বলে আশা করছে এনবিআর।
বর্তমানে প্রতি টন পরিশোধিত চিনিতে ৬ হাজার টাকা আমদানি শুল্ক, ৩০ শতাংশ রেগুলেটরি শুল্ক, ১৫ শতাংশ মূসক, ৫ শতাংশ অগ্রিম কর এবং ৫ শতাংশ অগ্রিম আয়কর দিতে হয়।
আর অপরিশোধিত চিনির ক্ষেত্রে ৩ হাজার টাকা আমদানি শুল্ক, ৩০ শতাংশ রেগুলেটরি শুল্ক, ১৫ শতাংশ মূসক এবং ৫ শতাংশ অগ্রিম কর রয়েছে।
এখন বাকিসব শুল্ক ও কর আগের মত রেখে কেবল নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক কমিয়ে অর্ধেক করা হল। তাতে আমদানি পর্যায়ে প্রতি কেজি অপরিশোধিত চিনির শুল্ক কর ১১.১৮ টাকা এবং পরিশোধিত চিনির শুল্ক কর ১৪.২৬ টাকা কমবে এবং খুচরা বাজারেও আনুপাতিক হারে দাম কমে আসবে বলে এনবিআরের ভাষ্য।
এনবিআরের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বৈশ্বিক যুদ্ধ এবং রাজনৈতিক অস্থিরতার ফলে বাংলাদেশি মুদ্রার ব্যাপক অবমূল্যায়ন, সাম্প্রতিক ছাত্র জনতার অভ্যুত্থান এবং বন্যা পরিস্থিতির কারণে শিশু খাদ্যসহ কতিপয় নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্য বৃদ্ধি পেয়ে সাধারণ মানুষের ক্রয় ক্ষমতার বাইরে চলে যাওয়ার ঝুঁকি তৈরি হয়েছে।
উদ্ভূত পরিস্থিতিতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড সার্বিক পরিস্থিতি বিশ্লেষণপূর্বক কর ছাড়ের মাধ্যমে চিনির বাজার দর সহনীয় ও স্থিতিশীল রাখার উদ্যোগ গ্রহণ করে অপরিশোধিত ও পরিশোধিত চিনির উপর বিদ্যমান রেগুলেটরি ডিউটি ৩০ শতাংশ থেকে কমিয়ে ১৫শতাংশ নির্ধারণ করেছে।
আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে প্রতিকেজি চিনির খুচরা দাম ১৪০ টাকা নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছিল। এখন তা ১২৫ থেকে ১২৭ টাকায় নেমে এসেছে।
২০২৩-২৪ অর্থবছরে দেশে ১৫ লাখ ২৮ হাজার টন পরিশোধিত ও অপরিশোধিত চিনি আমদানি হয়।