দক্ষিণ ভারতে কাজ করেনি বিজেপির হিন্দুত্ববাদী রাজনীতি

আপলোড সময় : ০৪-০৫-২০২৪ ১০:৫১:৩৭ অপরাহ্ন , আপডেট সময় : ০৪-০৫-২০২৪ ১০:৫১:৩৭ অপরাহ্ন

জনতা ডেস্ক
গত ১৬ মার্চ ভারতের লোকসভা নির্বাচনের তফসিল ঘোষিত হওয়ার পর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি প্রথম কোনও সংবাদমাধ্যমে যে সাক্ষাৎকার দিয়েছিলেন, সেটি ছিল তামিলনাডুর থান্তি টিভিকে। শুধু তাই নয়, ওই চ্যানেলের অ্যাঙ্করদেরও চমকে দিয়ে তিনি সাক্ষাৎকারের জন্য হাজির হয়েছিলেন সাবেকি তামিল লুঙ্গি ‘ভেশতি’ পরে, আর সাক্ষাৎকারের শুরুতে বেশ কিছুটা কথা বলেছিলেন ভাঙাভাঙা তামিল ভাষাতেও। এ বছরের শুরু থেকে তিনি অন্তত বারদশেক তামিলনাডু সফর করেছেন, ভোটের প্রচারে ওই রাজ্যে একের পর এক জনসভা ও রোড শো-ও করে গেছেন ক্লান্তিহীনভাবে। একই রকম ভাবে প্রধানমন্ত্রী মোদি সম্প্রতি বারে বারে ফিরে গেছেন দক্ষিণ ভারতের আর একটি রাজ্য কেরালাতেও। গত জানুয়ারিতে অযোধ্যায় নবনির্মিত রামমন্দিরে বিগ্রহের ‘প্রাণপ্রতিষ্ঠা’ অনুষ্ঠানের আগেও মোদি দক্ষিণ ভারতের একের পর এক মন্দির দর্শন করেছেন এবং পুজো দিয়েছেন।
কর্নাটক, তামিলনাডু, তেলেঙ্গানা বা তামিলনাডুর অনেকগুলো মন্দিরই প্রধানমন্ত্রীর সেই তীর্থ পরিক্রমায় ঠাঁই পেয়েছিল। ফলে ভোটের মরশুমে দাক্ষিণাত্য প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে যে প্রবল রাজনৈতিক গুরুত্ব পাচ্ছে তা দেখাই যাচ্ছে। কিন্তু বাস্তবতা হলো, তামিলনাডু বা কেরালার মতো রাজ্যে এই মুহূর্তে বিজেপির কোনও এমপি বা সংসদ সদস্যই নেই। একই অবস্থা অন্ধ্রেও।
বস্তুত দক্ষিণ ভারতের মোট পাঁচটি রাজ্য (অন্ধ্র, তেলেঙ্গানা, কর্নাটক, তামিলনাডু ও কেরালা) ও একটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল (পন্ডিচেরি) মিলে যে মোট ১৩০টি সংসদীয় আসন– বিদায়ী লোকসভায় বিজেপির দখলে ছিল তার মাত্র ২৯টি। এই ২৯টির মধ্যে ২৫টিই আবার কর্নাটক থেকে, আর বাকি চারটি তেলেঙ্গানায়।
 

সম্পাদকীয় :

সম্পাদক মন্ডলীর সভাপতি : সৈয়দ এম. আলতাফ হোসাইন।

ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক ও প্রকাশক : সৈয়দ মোঃ আতিকুল হাসান।

নির্বাহী সম্পাদক আশীষ কুমার সেন।

ফোন : ৪৯৩৫৭৭৩০ (বার্তা), ৮৩১৫৬৪৯ (বাণিজ্যিক), ফ্যাক্স; ৮৮-০২-৮৩১৪১৭৪

অফিস :

প্রকাশক কর্তৃক রোমাক্স লিমিটেড, তেজগাঁও শিল্প এলাকা থেকে মুদ্রিত।

সম্পাদকীয়, বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : খলিল ম্যানশন (৩য়, ৫ম ও ৬ষ্ঠ তলা), ১৪৯/এ, ডিআইটি এক্সটেনশন এভিনিউ, ঢাকা-১০০০ থেকে প্রকাশিত।

ই-মেইল : [email protected], ওয়েবসাইট : www.dainikjanata.net