
আশুলিয়ায় বিক্ষোভরত শ্রমিকদের সঙ্গে যৌথ বাহিনীর সংঘর্ষে গুলিতে কাওসার নামে এক পোশাককর্মী নিহত হয়েছেন। এসময় আহত হয়েছেন আরও অনেকে। এসব হতাহতের ঘটনায় উদ্বেগ ও নিন্দা জানিয়ে বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি বলেছে, শ্রমিক অসন্তোষ নিরসনে তাদের সঙ্গে কার্যকর আলোচনার উদ্যোগ ও শ্রমিকদের পাওনা দ্রুত পরিশোধ করে কারখানা চালুর ব্যবস্থা নিতে হবে। গতকাল বুধবার দলটির পলিটব্যুরোর সদস্য কামরূল আহসানের পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে তিনি এ দাবি জানান।
ওয়ার্কার্স পার্টি বলেছে, অধিকার প্রশ্নে বিভিন্ন সময়ে প্রতারিত শ্রমিকরা, কর্মক্ষেত্রে গণতান্ত্রিক অধিকার, ন্যায্য মজুরি ও সামাজিক নিরাপত্তার দাবিতে পথে নেমেছে। বিবৃতি বলা হয়, কিন্তু অতীতের মতোই এই শিল্পের মালিকেরা শ্রমিকদের আন্দোলনকে নাশকতা, অন্তর্ঘাত ও বাজার হারানোর ভয় দেখিয়ে সরকারের আনুকূল্যে শ্রম ব্যবস্থাপনার ১৩(১) ধারার মতো অগণতান্ত্রিক আইনের অপপ্রয়োগ করে কারখানা বন্ধ করার কারণে শ্রমিকরা বিক্ষুব্ধ হয়ে রাস্তায় নামতে বাধ্য হয়েছেন। এতে বলা হয়, পূর্বঘোষিত দিনে শ্রমিকদের ক্ষতিপূরণ ও বকেয়া পাওনা পরিশোধ না করে মালিকরা কথিত শ্রমিক নেতাদের সঙ্গে অনৈতিক আর্থিক লেনদেন করে সংশ্লিষ্ট দিনের পরিবর্তে নতুন তারিখ ঘোষণা করলে শ্রমিকরা বিক্ষুদ্ধ হয়। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও প্রশাসন ঘটনার জন্য দায়ী মালিক পক্ষকে গ্রেফতার না করে শ্রমিকদের গুলি চালিয়ে হত্যা ও জখম করা অন্যায় ও নিন্দনীয়, যা ফ্যাসিবাদী আচরণ বৈ কিছু নয়। এটা ‘বৈষম্যমূলক’ বলেও উল্লেখ করা হয় বিবৃতিতে। বিবৃতিতে ঘটনার জন্য দায়ী মালিকদের অবিলম্বে গ্রেফতার ও বিচারের আওতায় আনা এবং নিহত ও আহত শ্রমিকদের উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ প্রদান, আহত শ্রমিকদের বিনামূল্যে চিকিৎসা প্রদানের দাবি জানানো হয়।
ওয়ার্কার্স পার্টি বলেছে, অধিকার প্রশ্নে বিভিন্ন সময়ে প্রতারিত শ্রমিকরা, কর্মক্ষেত্রে গণতান্ত্রিক অধিকার, ন্যায্য মজুরি ও সামাজিক নিরাপত্তার দাবিতে পথে নেমেছে। বিবৃতি বলা হয়, কিন্তু অতীতের মতোই এই শিল্পের মালিকেরা শ্রমিকদের আন্দোলনকে নাশকতা, অন্তর্ঘাত ও বাজার হারানোর ভয় দেখিয়ে সরকারের আনুকূল্যে শ্রম ব্যবস্থাপনার ১৩(১) ধারার মতো অগণতান্ত্রিক আইনের অপপ্রয়োগ করে কারখানা বন্ধ করার কারণে শ্রমিকরা বিক্ষুব্ধ হয়ে রাস্তায় নামতে বাধ্য হয়েছেন। এতে বলা হয়, পূর্বঘোষিত দিনে শ্রমিকদের ক্ষতিপূরণ ও বকেয়া পাওনা পরিশোধ না করে মালিকরা কথিত শ্রমিক নেতাদের সঙ্গে অনৈতিক আর্থিক লেনদেন করে সংশ্লিষ্ট দিনের পরিবর্তে নতুন তারিখ ঘোষণা করলে শ্রমিকরা বিক্ষুদ্ধ হয়। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও প্রশাসন ঘটনার জন্য দায়ী মালিক পক্ষকে গ্রেফতার না করে শ্রমিকদের গুলি চালিয়ে হত্যা ও জখম করা অন্যায় ও নিন্দনীয়, যা ফ্যাসিবাদী আচরণ বৈ কিছু নয়। এটা ‘বৈষম্যমূলক’ বলেও উল্লেখ করা হয় বিবৃতিতে। বিবৃতিতে ঘটনার জন্য দায়ী মালিকদের অবিলম্বে গ্রেফতার ও বিচারের আওতায় আনা এবং নিহত ও আহত শ্রমিকদের উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ প্রদান, আহত শ্রমিকদের বিনামূল্যে চিকিৎসা প্রদানের দাবি জানানো হয়।