
রাঙামাটি প্রতিনিধি
রাঙামাটির বাঘাইছড়ি উপজেলার মারিশ্যা-দিঘিনালা সড়কের দুই টিলা এলাকায় পাহাড় ধসে সারা দেশের সঙ্গে বাঘাইছড়ির সড়ক যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যায়। গত বৃহস্পতিবার রাতে ভারী বৃষ্টিপাত ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে দুই টিলা এলাকায় পাহাড়ের বড় একটি অংশ সড়কের ওপর ধসে পড়ে। এতে কোনো হতাহতের খবর পাওয়া না গেলেও সকাল থেকে সব ধরনের যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। সড়কের দুই পাশে আটকা পড়ে বহু যানবাহন। পাহাড় ধসের সংবাদ পাওয়ার পরপরই গতকাল শুক্রবার ভোর থেকে মাটি সড়কের মাটি সরানোর কাজ শুরু করে সেনাবাহিনীর সিক্স বেঙ্গল বাঘাইহাট জোন। বাঘাইহাট জোনের জোন কমান্ডার লেফটেন্যান্ট কর্নেল খায়রুল আমিন নিজেই মাটি সরানোর কাজ তদারকি করেন বলে জানিয়েছে সেনাবাহিনী। পরে পাহাড় ধসের ঘটনায় দীর্ঘ ৮ ঘণ্টা পর সারা দেশের সঙ্গে রাঙামাটির বাঘাইছড়ি উপজেলার যোগাযোগ সচল হয়। গতকাল শুক্রবার দুপুরের দিকে বাঘাইছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শিরীন আক্তার এ তথ্য নিশ্চিত করেন। এদিকে তীব্র তাপদাহের পর গত বৃহস্পতিবার দুপুরে বাঘাইছড়িতে বজ্রসহ বৃষ্টি হয়। বজ্রপাতে এ পর্যন্ত দুই নারীর মৃত্যু হয়েছে। এতে আহত হয়েছেন সাতজন পুরুষ, মারা গেছে তিনটি গবাদিপশু। উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে বজ্রপাতে মৃতদের পরিবারকে ১০ হাজার টাকা করে সহায়তা দেওয়া হয়েছে।
রাঙামাটির বাঘাইছড়ি উপজেলার মারিশ্যা-দিঘিনালা সড়কের দুই টিলা এলাকায় পাহাড় ধসে সারা দেশের সঙ্গে বাঘাইছড়ির সড়ক যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যায়। গত বৃহস্পতিবার রাতে ভারী বৃষ্টিপাত ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে দুই টিলা এলাকায় পাহাড়ের বড় একটি অংশ সড়কের ওপর ধসে পড়ে। এতে কোনো হতাহতের খবর পাওয়া না গেলেও সকাল থেকে সব ধরনের যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। সড়কের দুই পাশে আটকা পড়ে বহু যানবাহন। পাহাড় ধসের সংবাদ পাওয়ার পরপরই গতকাল শুক্রবার ভোর থেকে মাটি সড়কের মাটি সরানোর কাজ শুরু করে সেনাবাহিনীর সিক্স বেঙ্গল বাঘাইহাট জোন। বাঘাইহাট জোনের জোন কমান্ডার লেফটেন্যান্ট কর্নেল খায়রুল আমিন নিজেই মাটি সরানোর কাজ তদারকি করেন বলে জানিয়েছে সেনাবাহিনী। পরে পাহাড় ধসের ঘটনায় দীর্ঘ ৮ ঘণ্টা পর সারা দেশের সঙ্গে রাঙামাটির বাঘাইছড়ি উপজেলার যোগাযোগ সচল হয়। গতকাল শুক্রবার দুপুরের দিকে বাঘাইছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শিরীন আক্তার এ তথ্য নিশ্চিত করেন। এদিকে তীব্র তাপদাহের পর গত বৃহস্পতিবার দুপুরে বাঘাইছড়িতে বজ্রসহ বৃষ্টি হয়। বজ্রপাতে এ পর্যন্ত দুই নারীর মৃত্যু হয়েছে। এতে আহত হয়েছেন সাতজন পুরুষ, মারা গেছে তিনটি গবাদিপশু। উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে বজ্রপাতে মৃতদের পরিবারকে ১০ হাজার টাকা করে সহায়তা দেওয়া হয়েছে।