
সম্প্রতি ছাত্রদল সভাপতির একটি বক্তব্যকে কেন্দ্র করে নানা আলোচনা চলছে। এমন পরিস্থিতিতে নিজেদের কর্মীদের সতর্ক করে জরুরি বার্তা দিয়েছেন ইসলামী ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক জাহিদুল ইসলাম। গতকাল রোববার দুপুর ২টার পর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একটি পোস্ট দিয়ে জরুরি বার্তা দেন তিনি।
ফেসবুক পোস্টে তিনি লেখেন, সম্মানিত দায়িত্বশীল ভাইয়েরা, আসসালামু আলাইকুম ওয়ারহমাতুল্লাহ। সম্প্রতি ছাত্রদল সভাপতির একটি বক্তব্যকে কেন্দ্র করে সোশ্যাল মিডিয়ায় অনেকেই লেখালেখি করছেন। আমরা আমাদের সকল দায়িত্বশীল ও জনশক্তি ভাইদের প্রতি কোনো ধরনের প্রতিক্রিয়া না দেখানোর আহ্বান জানাচ্ছি। শিবির সেক্রেটারি বলেন, ব্যক্তি ও দলীয় বিতর্কের ঊর্ধ্বে উঠে আমরা জাতীয় ঐক্যকে প্রাধান্য দিতে চাই। ছাত্র-জনতার বিপ্লবের অন্যতম স্পিরিট হলো জাতীয় ঐক্য ও ফ্যাসিবাদের নির্মূল। তাই আমাদের সবাইকে উদারতা ও দায়িত্বশীল আচরণ অব্যাহত রাখতে হবে। মহান আল্লাহ আমাদেরকে ধৈর্য্য ও প্রজ্ঞার মাধ্যমে কাজ করার তাওফিক দান করুন। আমিন।
এর আগে ২৮ সেপ্টেম্বর চট্টগ্রামে এক অনুষ্ঠানে ছাত্রদল সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব বলেন, বিগত সাড়ে ১৫ বছর ছাত্রদল প্রতিটি ক্যাম্পাসে কমিটি দিয়ে আমাদের কার্যক্রম পরিচালনা করেছি। আমরা পূর্ণাঙ্গ কমিটি প্রকাশ করার মাধ্যমে প্রকাশ্যে দিবালোকে আমাদের কর্যক্রম পরিচালনা করছি। এসময় তিনি ছাত্রশিবিরকে ইঙ্গিত করে বলেন, কিন্তু এখন দেখা যাচ্ছে একটি গোপন ও নিষিদ্ধ সংগঠন রয়েছে, তারা সাড়ে ১৫ বছর ছাত্রলীগের পতাকাতলে থেকে এবং তাদের আশ্রয়ে থেকে তারা একজনও প্রকাশ্যে আসার সাহস পায়নি। তিনি বলেন, আমরা দাবি জানাচ্ছি, যদি নৈতিক সাহস থেকে থাকে তাহলে বিগত সাড়ে ১৫ বছরের প্রতিটি কমিটি আপনারা প্রকাশ করে দেখুন। আমরা দেখতে চাই, এই সময়ে আপনাদের ব্যানারের কারা কারা ছাত্ররাজনীতি করেছে। ছাত্রসমাজ জানতে চাই, আপনাদের নেতাকর্মী কারা। যদি তাদের কমিটি প্রকাশ হয়, দেখবেন ছাত্রলীগের অপকর্মের দোসরাই তাদের নেতাকর্মী। এরকম সংগঠন আগামী সময়ে কোনো ষড়যন্ত্রে লিপ্ত থাকলে সঙ্গে সঙ্গে আমরা ব্যবস্থা নেব। তার এই বক্তব্য নিয়ে পক্ষে-বিপক্ষে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অনেকে প্রতিক্রিয়া দেখাচ্ছেন। এরমধ্যেই শিবিরের পক্ষ থেকে এমন বার্তা দেয়া হলো।
ফেসবুক পোস্টে তিনি লেখেন, সম্মানিত দায়িত্বশীল ভাইয়েরা, আসসালামু আলাইকুম ওয়ারহমাতুল্লাহ। সম্প্রতি ছাত্রদল সভাপতির একটি বক্তব্যকে কেন্দ্র করে সোশ্যাল মিডিয়ায় অনেকেই লেখালেখি করছেন। আমরা আমাদের সকল দায়িত্বশীল ও জনশক্তি ভাইদের প্রতি কোনো ধরনের প্রতিক্রিয়া না দেখানোর আহ্বান জানাচ্ছি। শিবির সেক্রেটারি বলেন, ব্যক্তি ও দলীয় বিতর্কের ঊর্ধ্বে উঠে আমরা জাতীয় ঐক্যকে প্রাধান্য দিতে চাই। ছাত্র-জনতার বিপ্লবের অন্যতম স্পিরিট হলো জাতীয় ঐক্য ও ফ্যাসিবাদের নির্মূল। তাই আমাদের সবাইকে উদারতা ও দায়িত্বশীল আচরণ অব্যাহত রাখতে হবে। মহান আল্লাহ আমাদেরকে ধৈর্য্য ও প্রজ্ঞার মাধ্যমে কাজ করার তাওফিক দান করুন। আমিন।
এর আগে ২৮ সেপ্টেম্বর চট্টগ্রামে এক অনুষ্ঠানে ছাত্রদল সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব বলেন, বিগত সাড়ে ১৫ বছর ছাত্রদল প্রতিটি ক্যাম্পাসে কমিটি দিয়ে আমাদের কার্যক্রম পরিচালনা করেছি। আমরা পূর্ণাঙ্গ কমিটি প্রকাশ করার মাধ্যমে প্রকাশ্যে দিবালোকে আমাদের কর্যক্রম পরিচালনা করছি। এসময় তিনি ছাত্রশিবিরকে ইঙ্গিত করে বলেন, কিন্তু এখন দেখা যাচ্ছে একটি গোপন ও নিষিদ্ধ সংগঠন রয়েছে, তারা সাড়ে ১৫ বছর ছাত্রলীগের পতাকাতলে থেকে এবং তাদের আশ্রয়ে থেকে তারা একজনও প্রকাশ্যে আসার সাহস পায়নি। তিনি বলেন, আমরা দাবি জানাচ্ছি, যদি নৈতিক সাহস থেকে থাকে তাহলে বিগত সাড়ে ১৫ বছরের প্রতিটি কমিটি আপনারা প্রকাশ করে দেখুন। আমরা দেখতে চাই, এই সময়ে আপনাদের ব্যানারের কারা কারা ছাত্ররাজনীতি করেছে। ছাত্রসমাজ জানতে চাই, আপনাদের নেতাকর্মী কারা। যদি তাদের কমিটি প্রকাশ হয়, দেখবেন ছাত্রলীগের অপকর্মের দোসরাই তাদের নেতাকর্মী। এরকম সংগঠন আগামী সময়ে কোনো ষড়যন্ত্রে লিপ্ত থাকলে সঙ্গে সঙ্গে আমরা ব্যবস্থা নেব। তার এই বক্তব্য নিয়ে পক্ষে-বিপক্ষে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অনেকে প্রতিক্রিয়া দেখাচ্ছেন। এরমধ্যেই শিবিরের পক্ষ থেকে এমন বার্তা দেয়া হলো।