
ধর্মীয় উপাসনালয়, ঘর-বাড়িতে হামলার অভিযোগ এনে তা বন্ধ ও নিরাপত্তা দেয়াসহ ৮ দফা দাবিতে শাহবাগ মোড় অবরোধ করেছে বাংলাদেশ হিন্দু জাগরণ মঞ্চ। এতে সড়কটিতে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। গতকাল শুক্রবার বিকেলে শাহবাগ মোড় অবরোধ করেন তারা। এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত শাহবাগ মোড়ে উত্তপ্ত অবস্থা বিরাজ করছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। এ সময় বিক্ষোভ সমাবেশ থেকে বিভিন্ন ধরনের সেøাগান দেন। এর মধ্যে ছিল ‘আমার মন্দিরে হামলা কেন, জবাব চাই জবাব চাই’, ‘হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর হামলা কেন, জবাব চাই জবাব চাই’, ‘জাস্টিস জাস্টিস, উই ওয়ান্ট জাস্টিস’ প্রভৃতি। আন্দোলনকারীদের হাতে ‘আমার মাটি আমার মা, এই দেশ ছাড়ব না’, ‘ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার’, ‘সেভ বাংলাদেশি হিন্দুস’, ‘হিন্দুস হেভ রাইট টু লিভ’সহ নানা ধরনের প্ল্যাকার্ডও ছিল।
এ সময় বক্তারা বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের দায়িত্ব নেয়ার একমাস পেরিয়ে গেলেও আমাদের আটদফা দাবি দাওয়া বাস্তবায়ন করা হয়নি। প্রতিদিন দেশের বিভিন্ন স্থানে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষ হামলার শিকার হচ্ছে। ঢাকা সহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তে মন্দির ভাঙচুর করা হচ্ছে। অথচ অপরাধীদের গ্রেফতার করা হচ্ছে না। বিচারের খবর নেই। সরকার মিথ্যা আশ্বাস দিয়ে আমাদের ভুলিয়ে রেখেছে বলেও অভিযোগ করেন সনাতন সম্প্রদায়ের মানুষেরা। এসময় হাজারো মানুষ ভুয়া, ভুয়া বলে শ্লোগান তুলেন।
অবরোধের বিষয়ে ‘বাংলাদেশ হিন্দু জাগরণ মঞ্চ’র অন্যতম সমন্বয়ক সঞ্জিত কুমার দাস বলেন, গত ৫ আগস্ট থেকে হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষদের বাড়িঘর ও উপাসনালয়ে হামলা, ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ, লুটপাট হচ্ছে। এতে আমরা ভীত ও নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি। তাই এসব হামলার প্রতিবাদে ও জড়িতদের শাস্তিসহ ৮ দফা দাবিতে আমরা শাহবাগে বিক্ষোভ করছি। তিনি বলেন, আমরা এ দেশের নাগরিক। আমরা অন্য সবার মতো নির্ভয়ে এদেশে থাকতে চাই। অতীতে আমাদের ওপর নির্যাতন হয়েছে। আমাদের ওপর যাতে আর কোনো নির্যাতন না হয় সেজন্য সংখ্যালঘু সুরক্ষা আইন ও সংখ্যালঘু মন্ত্রণালয় প্রয়োজন।
প্রসঙ্গত, গত মাসেও সংখ্যালঘুদের ওপর হামলার ঘটনাগুলো দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের মাধ্যমে বিচারের দাবিতে শাহবাগ অবরোধ করে বিক্ষোভ সমাবেশ করে এই সংগঠনটি। সে সময় তারা ক্ষতিগ্রস্তদের ক্ষতিপূরণ দেয়া ও পুনর্বাসনের দাবি জানান।
এ সময় বক্তারা বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের দায়িত্ব নেয়ার একমাস পেরিয়ে গেলেও আমাদের আটদফা দাবি দাওয়া বাস্তবায়ন করা হয়নি। প্রতিদিন দেশের বিভিন্ন স্থানে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষ হামলার শিকার হচ্ছে। ঢাকা সহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তে মন্দির ভাঙচুর করা হচ্ছে। অথচ অপরাধীদের গ্রেফতার করা হচ্ছে না। বিচারের খবর নেই। সরকার মিথ্যা আশ্বাস দিয়ে আমাদের ভুলিয়ে রেখেছে বলেও অভিযোগ করেন সনাতন সম্প্রদায়ের মানুষেরা। এসময় হাজারো মানুষ ভুয়া, ভুয়া বলে শ্লোগান তুলেন।
অবরোধের বিষয়ে ‘বাংলাদেশ হিন্দু জাগরণ মঞ্চ’র অন্যতম সমন্বয়ক সঞ্জিত কুমার দাস বলেন, গত ৫ আগস্ট থেকে হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষদের বাড়িঘর ও উপাসনালয়ে হামলা, ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ, লুটপাট হচ্ছে। এতে আমরা ভীত ও নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি। তাই এসব হামলার প্রতিবাদে ও জড়িতদের শাস্তিসহ ৮ দফা দাবিতে আমরা শাহবাগে বিক্ষোভ করছি। তিনি বলেন, আমরা এ দেশের নাগরিক। আমরা অন্য সবার মতো নির্ভয়ে এদেশে থাকতে চাই। অতীতে আমাদের ওপর নির্যাতন হয়েছে। আমাদের ওপর যাতে আর কোনো নির্যাতন না হয় সেজন্য সংখ্যালঘু সুরক্ষা আইন ও সংখ্যালঘু মন্ত্রণালয় প্রয়োজন।
প্রসঙ্গত, গত মাসেও সংখ্যালঘুদের ওপর হামলার ঘটনাগুলো দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের মাধ্যমে বিচারের দাবিতে শাহবাগ অবরোধ করে বিক্ষোভ সমাবেশ করে এই সংগঠনটি। সে সময় তারা ক্ষতিগ্রস্তদের ক্ষতিপূরণ দেয়া ও পুনর্বাসনের দাবি জানান।