
পুরান ঢাকার সূত্রাপুর এলাকার একটি বাসা থেকে নটরডেম কলেজের অফিস সহকারী লিপিকা জুলিয়ানা গোমেজের (৫৫) রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গত বুধবার বিকালে জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯-এ খবর পেয়ে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
পুলিশের ভাষ্য- লিপিকার মাথায় ধারালো অস্ত্রের আঘাত রয়েছে। তাকে হত্যা করা হয়েছে বলে ধারণা তাদের।
সূত্রাপুরের ঋষিকেশ দাস লেনের ৭৫ নম্বর পাঁচতলা ভবনের চারতলার ভাড়া বাসায় একাই থাকতেন লিপিকা। তার গ্রামের বাড়ি নবাবগঞ্জের হাসনাবাদ এলাকায়।
গতকাল বৃহস্পতিবার ঢাকার স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজের মর্গে লিপিকার মরদেহের ময়না তদন্ত করা হয়, পরে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করে পুলিশ।
এদিন নিহতের মামাতো ভাই প্রিন্স গোমেজ বাদী হয়ে সূত্রাপুর থানায় একটি মামলা দায়ের করেছেন।
সূত্রাপুর থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) সুব্রত সাহা বলেন, লিপিকার স্বামীর সঙ্গে ১৮-২০ বছর আগে ছাড়াছাড়ি হয়ে যায়। তিনি একাই ওই বাসায় বসবাস করতেন। গত মঙ্গলবার লিপিকা কর্মস্থলে যাননি, যোগাযোগের চেষ্টা করলে তার ফোন নম্বর বন্ধ পায়। এর ফলে গত বুধবার কর্মস্থল থেকেই দুজনকে তার বাসায় পাঠানো হয় খোঁজ নেওয়ার জন্য।
তারা গিয়ে বাড়ির তত্ত্বাবধায়ককে সঙ্গে নিয়ে লিপিকার ফ্ল্যাটে গিয়ে দেখেন তালাবন্ধ। পরে তত্বাবধায়কের কাছে থাকা বিকল্প চাবি দিয়ে ফ্ল্যাটে ঢুকে তারা শোয়ার ঘরের খাটে লিপিকাকে পড়ে থাকতে দেখেন। তার মুখের ওপরে থাকা একটি বালিশ সরিয়ে রক্তাক্ত অবস্থায় দেখে ৯৯৯-এ ফোন করেন। খবর পেয়ে পুলিশ ওই বাসায় গিয়ে লিপিকার মরদেহ উদ্ধার করে।
তার মাথার বাঁ পাশে ধারালো অস্ত্রের কোপের চিহ্ন রয়েছে জানিয়ে এসআই সুব্রত বলেন, বাসায় সকল জিনিসপত্র ঠিকই রয়েছে, শুধু লিপিকার ব্যবহৃত মোবাইল ফোনটি পাওয়া যায়নি। বাড়িতে কোনো নিরাপত্তাকর্মী ছিলেন না। প্রত্যেক ভাড়াটের কাছে প্রধান ফটকের তালার চাবি আছে। ধারণা করা হচ্ছে, কে বা কারা তাকে হত্যা করে ফ্ল্যাটের মেইন দরজায় তালা দিয়ে চাবি নিয়ে চলে গেছে।
এ ঘটনায় দায়েরকৃত মামলার পরিপ্রেক্ষিতে আমরা তদন্ত কাজ শুরু করেছি। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব আমরা এই ঘটনার রহস্য উদঘাটনের চেষ্টা করব।
পুলিশের ভাষ্য- লিপিকার মাথায় ধারালো অস্ত্রের আঘাত রয়েছে। তাকে হত্যা করা হয়েছে বলে ধারণা তাদের।
সূত্রাপুরের ঋষিকেশ দাস লেনের ৭৫ নম্বর পাঁচতলা ভবনের চারতলার ভাড়া বাসায় একাই থাকতেন লিপিকা। তার গ্রামের বাড়ি নবাবগঞ্জের হাসনাবাদ এলাকায়।
গতকাল বৃহস্পতিবার ঢাকার স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজের মর্গে লিপিকার মরদেহের ময়না তদন্ত করা হয়, পরে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করে পুলিশ।
এদিন নিহতের মামাতো ভাই প্রিন্স গোমেজ বাদী হয়ে সূত্রাপুর থানায় একটি মামলা দায়ের করেছেন।
সূত্রাপুর থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) সুব্রত সাহা বলেন, লিপিকার স্বামীর সঙ্গে ১৮-২০ বছর আগে ছাড়াছাড়ি হয়ে যায়। তিনি একাই ওই বাসায় বসবাস করতেন। গত মঙ্গলবার লিপিকা কর্মস্থলে যাননি, যোগাযোগের চেষ্টা করলে তার ফোন নম্বর বন্ধ পায়। এর ফলে গত বুধবার কর্মস্থল থেকেই দুজনকে তার বাসায় পাঠানো হয় খোঁজ নেওয়ার জন্য।
তারা গিয়ে বাড়ির তত্ত্বাবধায়ককে সঙ্গে নিয়ে লিপিকার ফ্ল্যাটে গিয়ে দেখেন তালাবন্ধ। পরে তত্বাবধায়কের কাছে থাকা বিকল্প চাবি দিয়ে ফ্ল্যাটে ঢুকে তারা শোয়ার ঘরের খাটে লিপিকাকে পড়ে থাকতে দেখেন। তার মুখের ওপরে থাকা একটি বালিশ সরিয়ে রক্তাক্ত অবস্থায় দেখে ৯৯৯-এ ফোন করেন। খবর পেয়ে পুলিশ ওই বাসায় গিয়ে লিপিকার মরদেহ উদ্ধার করে।
তার মাথার বাঁ পাশে ধারালো অস্ত্রের কোপের চিহ্ন রয়েছে জানিয়ে এসআই সুব্রত বলেন, বাসায় সকল জিনিসপত্র ঠিকই রয়েছে, শুধু লিপিকার ব্যবহৃত মোবাইল ফোনটি পাওয়া যায়নি। বাড়িতে কোনো নিরাপত্তাকর্মী ছিলেন না। প্রত্যেক ভাড়াটের কাছে প্রধান ফটকের তালার চাবি আছে। ধারণা করা হচ্ছে, কে বা কারা তাকে হত্যা করে ফ্ল্যাটের মেইন দরজায় তালা দিয়ে চাবি নিয়ে চলে গেছে।
এ ঘটনায় দায়েরকৃত মামলার পরিপ্রেক্ষিতে আমরা তদন্ত কাজ শুরু করেছি। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব আমরা এই ঘটনার রহস্য উদঘাটনের চেষ্টা করব।