
ছাত্র-জনতার রক্তক্ষয়ী গণঅভ্যুত্থানে শেখ হাসিনার দেশত্যাগের পর পালিয়ে বেড়াচ্ছেন আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ-যুবলীগসহ দলের অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের থানা-ওয়ার্ড থেকে শুরু করে শীর্ষপর্যায়ের নেতাকর্মীরা। ৫ আগস্টে দলীয়প্রধান ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার পর থেকে কোথায়ও খোঁজ মিলছে না তাদের। এককথায় বলতে গেলে মামলা-হামলার ভয়ে সবাই আত্মগোপনে চলে গেছেন। তবে যারা সাহস করে এলাকায় ছিলেন তাদের উপর হামলা হওয়ায় এখন আর কেউ প্রকাশ্যে নেই। গত কয়েকদিন যাবত রাজধানী ও তার আশপাশের কয়েকটি জেলা ঘুরে এসব তথ্য জানা গেছে।
রাজধানীর ডেমরা ও যাত্রাবাড়ী এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর রাজধানীর থানা-ওয়ার্ড পর্যায়ে আওয়ামী লীগ-যুবলী ও ছাত্রলীগসহ দলের অন্যান্য সংগঠনের সবকটি কার্যালয় দখল করে নিয়েছে বিরোধীরা। ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সভাপতি বীরমুক্তিযোদ্ধা আবু আহমেদ মন্নাফী ক্ষমতায় থাকা সময়ে বেশ জোরেশোরেই হুঙ্কার দিতেন। কিন্তু সরকার পতনের পর তাকে কোথায়ও খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। অনেকে বলছেন, আবু আহমেদ মন্নাফী বিরোধীদের ভয়ে এলাকা ছেড়ে পালিয়েছেন। ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাইনুদ্দিন রানা ও ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক এইচ এম রেজাউল করিম রেজা দলীয় নির্দেশনা মেনে সবসময় মাঠে কর্মসূচি পালন করেছেন। কিন্তু শেখ হাসিনার পালানোর পর তাদের কোথায়ও খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। রয়েছে তাদের মোবাইল ফোনও বন্ধ। একইভাবে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে বিএনপি-জামায়াতের যেকোনো আন্দোলন মোকাবিলায় যাত্রাবাড়ীর চৌরাস্তায় দলীয় নেতাকর্মীদের নিয়ে শোডাউন দিতেন ঢাকা-৫ আসনের নৌকার পরাজিত প্রার্থী হারুনর রশীদ মুন্না ও ৪৮নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর হাজী আবুল কালাম অনু। কিন্তু গত ৫ আগস্টের পর তাদের দেখা পাওয়া তো দূরের কথা, রয়েছে মুঠো ফোনও বন্ধ। একইভাবে ছাত্র-জনতার রক্তক্ষয়ী গণঅভ্যুত্থানে শেখ হাসিনার দেশত্যাগের পর পালিয়ে বেড়াচ্ছেন আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীরা। ঠিক তেমনই এর ব্যতিক্রম নয় নীলফামারীর ডিমলা উপজেলার আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীরা। একসময় ত্রাসের রাজত্ব সৃষ্টিকারী উপজেলা আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের সকল নেতাকর্মী এখন জনরোষের হাত থেকে বাঁচতে পালিয়ে বেড়াচ্ছেন। নিজ বংশের সকল লোক দিয়ে একক রাজত্ব কায়েম করা ডিমলা উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সাবেক সংসদ সদস্য আফতাব উদ্দিন সরকার শেখ হাসিনার পতনের কয়েক ঘন্টা পূর্বে পালিয়ে আত্মগোপনে রয়েছেন। মুঠোফোন ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একাধিকবার যোগাযোগ করেও তার খোঁজ পাওয়া যায়নি।
রাজধানীর ডেমরা ও যাত্রাবাড়ী এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর রাজধানীর থানা-ওয়ার্ড পর্যায়ে আওয়ামী লীগ-যুবলী ও ছাত্রলীগসহ দলের অন্যান্য সংগঠনের সবকটি কার্যালয় দখল করে নিয়েছে বিরোধীরা। ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সভাপতি বীরমুক্তিযোদ্ধা আবু আহমেদ মন্নাফী ক্ষমতায় থাকা সময়ে বেশ জোরেশোরেই হুঙ্কার দিতেন। কিন্তু সরকার পতনের পর তাকে কোথায়ও খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। অনেকে বলছেন, আবু আহমেদ মন্নাফী বিরোধীদের ভয়ে এলাকা ছেড়ে পালিয়েছেন। ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাইনুদ্দিন রানা ও ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক এইচ এম রেজাউল করিম রেজা দলীয় নির্দেশনা মেনে সবসময় মাঠে কর্মসূচি পালন করেছেন। কিন্তু শেখ হাসিনার পালানোর পর তাদের কোথায়ও খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। রয়েছে তাদের মোবাইল ফোনও বন্ধ। একইভাবে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে বিএনপি-জামায়াতের যেকোনো আন্দোলন মোকাবিলায় যাত্রাবাড়ীর চৌরাস্তায় দলীয় নেতাকর্মীদের নিয়ে শোডাউন দিতেন ঢাকা-৫ আসনের নৌকার পরাজিত প্রার্থী হারুনর রশীদ মুন্না ও ৪৮নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর হাজী আবুল কালাম অনু। কিন্তু গত ৫ আগস্টের পর তাদের দেখা পাওয়া তো দূরের কথা, রয়েছে মুঠো ফোনও বন্ধ। একইভাবে ছাত্র-জনতার রক্তক্ষয়ী গণঅভ্যুত্থানে শেখ হাসিনার দেশত্যাগের পর পালিয়ে বেড়াচ্ছেন আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীরা। ঠিক তেমনই এর ব্যতিক্রম নয় নীলফামারীর ডিমলা উপজেলার আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীরা। একসময় ত্রাসের রাজত্ব সৃষ্টিকারী উপজেলা আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের সকল নেতাকর্মী এখন জনরোষের হাত থেকে বাঁচতে পালিয়ে বেড়াচ্ছেন। নিজ বংশের সকল লোক দিয়ে একক রাজত্ব কায়েম করা ডিমলা উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সাবেক সংসদ সদস্য আফতাব উদ্দিন সরকার শেখ হাসিনার পতনের কয়েক ঘন্টা পূর্বে পালিয়ে আত্মগোপনে রয়েছেন। মুঠোফোন ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একাধিকবার যোগাযোগ করেও তার খোঁজ পাওয়া যায়নি।