সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩৫ কারার দাবিতে ১২ ঘণ্টার আল্টিমেটামের পর শাহবাগে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছে ৩৫ প্রত্যাশীরা। গতকাল রোববার সকাল ১০ থেকে শাহবাগে জড়ো হতে থাকেন ৩৫ প্রত্যাশীরা। এক পর্যায়ে তারা জাতীয় জাদুঘরের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন শুরু করেন। অবস্থান কর্মসূচিতে অংশ নেয়া আন্দোলনকারীদের দাবি, যতক্ষণ না পর্যন্ত তাদের দাবি মেনে নিয়ে প্রজ্ঞাপন দেওয়া হচ্ছে ততক্ষণ পর্যন্ত অবস্থান কর্মসূচি চলতে থাকবে।
সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩৫ প্রত্যাশী সাধারণ শিক্ষার্থী সমন্বয়ক পরিষদের অন্যতম সংগঠক মো. হারুন বলেন, আমরা দীর্ঘদিন ধরে চাকরিতে বয়সসীমা ৩৫ দাবিতে আন্দোলন করে আসছি। কিন্তু আমাদের দাবি এখন পর্যন্ত মানা হয়নি। জুলাই বিপ্লবের পর দেশ নতুনভাবে স্বাধীন হয়েছে। আমরা আশা করি, অবিলম্বে আমাদের যৌক্তিক দাবি মেনে নিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হবে। কেননা বিশ্বের অনেক দেশেই চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩০ ঊর্ধ্ব। যতক্ষণ আমাদের দাবি না মানা হচ্ছে, ততক্ষণ পর্যন্ত অবস্থান কর্মসূচি চলবে।
এ সমস্যা সমাধানে সরকারের পক্ষ থেকে আগামী ৭-১০ দিনের মধ্যে বৈষম্যহীন কমিশন গঠন করা হবে। যেখানে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে সর্বপ্রথম ৩৫-এর বিষয়টি সমাধান করা হবে। এ সময়ে রোববার থেকে লাগাতার কর্মসূচি পালনের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ৩৫ প্রত্যাশীরা। গত শনিবার সাড়ে সাত ঘণ্টা শাহবাগ মোড় অবরোধ করে রাখেন ৩৫ প্রত্যাশীরা। রাত ৯টার পর রাস্তা থেকে আন্দোলনকারীরা সরে গেলে যানচলাচল স্বাভাবিক হতে শুরু করে। বেলা ১১টায় শাহবাগ জাতীয় জাদুঘরের সামনে শিক্ষার্থী মহাসমাবেশ শুরু হয়। এতে সারাদেশ থেকে এসে চাকরি প্রত্যাশীরা অংশ নেন।
এর আগে চাকরিতে আবেদনের বয়সসীমা ৩৫ প্রত্যাশী সাধারণ শিক্ষার্থী সমন্বয়ক পরিষদের ব্যানারে অন্তর্র্বতীকালীন সরকারের বিভিন্ন দফতরে স্মারকলিপি প্রদান করেন তারা। যেখানে তারা সাতটি শর্ত জুড়ে দেন। সেগুলো হলো-১ম শ্রেণি ও ২য় শ্রেণি নিয়োগের ক্ষেত্রে আবেদনের বয়সসীমা ন্যূনতম ৩৫ বছর, ৩য় শ্রেণি ও ৪র্থ শ্রেণি নিয়োগের ক্ষেত্রে আবেদনের বয়সসীমা ৪০ বছর, সব প্রকার শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে আবেদনের বয়সসীমা উন্মুক্ত, সব প্রকার স্বাস্থ্য, চিকিৎসা নিয়োগের ক্ষেত্রে আবেদনের বয়সসীমা উন্মুক্ত, সব প্রকার আইসিটি নিয়োগের ক্ষেত্রে আবেদনের বয়সসীমা উন্মুক্ত, সব প্রকার আইন (জেডিসি) নিয়োগের ক্ষেত্রে আবেদনের বয়সসীমা উন্মুক্ত, জরিপের মেধা ও যোগ্যতার ভিত্তিতে আবেদনের বয়সসীমা উন্মুক্ত।
সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩৫ প্রত্যাশী সাধারণ শিক্ষার্থী সমন্বয়ক পরিষদের অন্যতম সংগঠক মো. হারুন বলেন, আমরা দীর্ঘদিন ধরে চাকরিতে বয়সসীমা ৩৫ দাবিতে আন্দোলন করে আসছি। কিন্তু আমাদের দাবি এখন পর্যন্ত মানা হয়নি। জুলাই বিপ্লবের পর দেশ নতুনভাবে স্বাধীন হয়েছে। আমরা আশা করি, অবিলম্বে আমাদের যৌক্তিক দাবি মেনে নিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হবে। কেননা বিশ্বের অনেক দেশেই চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩০ ঊর্ধ্ব। যতক্ষণ আমাদের দাবি না মানা হচ্ছে, ততক্ষণ পর্যন্ত অবস্থান কর্মসূচি চলবে।
এ সমস্যা সমাধানে সরকারের পক্ষ থেকে আগামী ৭-১০ দিনের মধ্যে বৈষম্যহীন কমিশন গঠন করা হবে। যেখানে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে সর্বপ্রথম ৩৫-এর বিষয়টি সমাধান করা হবে। এ সময়ে রোববার থেকে লাগাতার কর্মসূচি পালনের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ৩৫ প্রত্যাশীরা। গত শনিবার সাড়ে সাত ঘণ্টা শাহবাগ মোড় অবরোধ করে রাখেন ৩৫ প্রত্যাশীরা। রাত ৯টার পর রাস্তা থেকে আন্দোলনকারীরা সরে গেলে যানচলাচল স্বাভাবিক হতে শুরু করে। বেলা ১১টায় শাহবাগ জাতীয় জাদুঘরের সামনে শিক্ষার্থী মহাসমাবেশ শুরু হয়। এতে সারাদেশ থেকে এসে চাকরি প্রত্যাশীরা অংশ নেন।
এর আগে চাকরিতে আবেদনের বয়সসীমা ৩৫ প্রত্যাশী সাধারণ শিক্ষার্থী সমন্বয়ক পরিষদের ব্যানারে অন্তর্র্বতীকালীন সরকারের বিভিন্ন দফতরে স্মারকলিপি প্রদান করেন তারা। যেখানে তারা সাতটি শর্ত জুড়ে দেন। সেগুলো হলো-১ম শ্রেণি ও ২য় শ্রেণি নিয়োগের ক্ষেত্রে আবেদনের বয়সসীমা ন্যূনতম ৩৫ বছর, ৩য় শ্রেণি ও ৪র্থ শ্রেণি নিয়োগের ক্ষেত্রে আবেদনের বয়সসীমা ৪০ বছর, সব প্রকার শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে আবেদনের বয়সসীমা উন্মুক্ত, সব প্রকার স্বাস্থ্য, চিকিৎসা নিয়োগের ক্ষেত্রে আবেদনের বয়সসীমা উন্মুক্ত, সব প্রকার আইসিটি নিয়োগের ক্ষেত্রে আবেদনের বয়সসীমা উন্মুক্ত, সব প্রকার আইন (জেডিসি) নিয়োগের ক্ষেত্রে আবেদনের বয়সসীমা উন্মুক্ত, জরিপের মেধা ও যোগ্যতার ভিত্তিতে আবেদনের বয়সসীমা উন্মুক্ত।