চাঁদপুর প্রতিনিধি
চাঁদপুরের পুরানবাজারে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের দুই পক্ষের সংঘর্ষ হয়েছে। এতে আহত হয়েছেন ৫০ জনেরও বেশি আহত হয়েছেন। গত শুক্রবার রাতে কয়েক ঘণ্টা ধরে এ সংঘর্ষ চলে। পরে সেনাবাহিনী ও পুলিশ সদস্যরা গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন। পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, চাঁদাবাজি ও আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে বিএনপির দুই গ্রুপের নেতাকর্মীদের মাঝে কথা কাটাকাটি হয়। বিষয়টি মীমাংসার কথা থাকলেও গত শুক্রবার সন্ধ্যায় তারা সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এ ঘটনায় ভাঙচুর করা হয় দোকানপাট। সংঘর্ষে আহতদের মধ্যে ৩৫ জন চাঁদপুর ২৫০ শয্যার সরকারি জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন। আহতদের দাবি, চাঁদাবাজিতে বাধা দেওয়ায় স্থানীয় বিএনপি নেতা রব মিজি, রানা মিজি, শফিক মিজির নেতৃত্বে দুই শতাধিক মানুষ লাঠিসোঁটা ও দেশি অস্ত্র নিয়ে তাদের ওপর অতর্কিত হামলা চালিয়েছে। অনেককে বেদম পিটিয়ে ও এলোপাতাড়ি কুপিয়ে মারাত্মক জখম করেছে। সংঘর্ষে আহত চাঁদপুর পৌর ২নং ওয়ার্ড যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক মোহাম্মদ আলম খান বলেন, স্থানীয় রব মিজি ও তার ছেলে রানা এক নিরীহ ব্যক্তির কাছ থেকে চাঁদা চেয়ে তাকে মারধর করে। এ সময় এলাকার এক যুবক বাধা দিতে গেলে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। এ সময় এলাকার গন্যমান্যরা বিষয়টি সমাধানের আশ্বাস দেন। এরইমধ্যে গত শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে রব মিজি বহিরাগতদের সহায়তায় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে এসে আমাদের এলাকার দোকানপাটে ব্যাপক ভাঙচুর করে। এ সময় বাধা দিতে গেলে আমাদের নারী, পুরুষসহ প্রায় ৫০ জনকে মারধর ও কুপিয়ে জখম করে। এ বিষয়ে চাঁদপুর মডেল থানার ওসি আলমগীর হোসেন রনিবলেন, ‘আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে পুরানবাজারে দুপক্ষের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে থাকতে পারে। খবর পেয়ে রাতেই ঘটনাস্থলে সেনাবাহিনী ও পুলিশ সদস্যরা গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন। এ ঘটনায় অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
চাঁদপুরের পুরানবাজারে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের দুই পক্ষের সংঘর্ষ হয়েছে। এতে আহত হয়েছেন ৫০ জনেরও বেশি আহত হয়েছেন। গত শুক্রবার রাতে কয়েক ঘণ্টা ধরে এ সংঘর্ষ চলে। পরে সেনাবাহিনী ও পুলিশ সদস্যরা গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন। পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, চাঁদাবাজি ও আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে বিএনপির দুই গ্রুপের নেতাকর্মীদের মাঝে কথা কাটাকাটি হয়। বিষয়টি মীমাংসার কথা থাকলেও গত শুক্রবার সন্ধ্যায় তারা সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এ ঘটনায় ভাঙচুর করা হয় দোকানপাট। সংঘর্ষে আহতদের মধ্যে ৩৫ জন চাঁদপুর ২৫০ শয্যার সরকারি জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন। আহতদের দাবি, চাঁদাবাজিতে বাধা দেওয়ায় স্থানীয় বিএনপি নেতা রব মিজি, রানা মিজি, শফিক মিজির নেতৃত্বে দুই শতাধিক মানুষ লাঠিসোঁটা ও দেশি অস্ত্র নিয়ে তাদের ওপর অতর্কিত হামলা চালিয়েছে। অনেককে বেদম পিটিয়ে ও এলোপাতাড়ি কুপিয়ে মারাত্মক জখম করেছে। সংঘর্ষে আহত চাঁদপুর পৌর ২নং ওয়ার্ড যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক মোহাম্মদ আলম খান বলেন, স্থানীয় রব মিজি ও তার ছেলে রানা এক নিরীহ ব্যক্তির কাছ থেকে চাঁদা চেয়ে তাকে মারধর করে। এ সময় এলাকার এক যুবক বাধা দিতে গেলে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। এ সময় এলাকার গন্যমান্যরা বিষয়টি সমাধানের আশ্বাস দেন। এরইমধ্যে গত শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে রব মিজি বহিরাগতদের সহায়তায় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে এসে আমাদের এলাকার দোকানপাটে ব্যাপক ভাঙচুর করে। এ সময় বাধা দিতে গেলে আমাদের নারী, পুরুষসহ প্রায় ৫০ জনকে মারধর ও কুপিয়ে জখম করে। এ বিষয়ে চাঁদপুর মডেল থানার ওসি আলমগীর হোসেন রনিবলেন, ‘আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে পুরানবাজারে দুপক্ষের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে থাকতে পারে। খবর পেয়ে রাতেই ঘটনাস্থলে সেনাবাহিনী ও পুলিশ সদস্যরা গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন। এ ঘটনায় অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।