![](https://dainikjanata.net/public/postimages/66d5e0eb82e9d.jpg)
সাভার প্রতিনিধি
ঢাকার সাভারের আশুলিয়ায় পোশাক কারখানায় শ্রমিক ছাঁটাই বন্ধ, হাজিরা বোনাস প্রদান ও নারী-পুরুষের সমানুপাতিক হারে নিয়োগসহ বিভিন্ন দাবিতে বিক্ষোভ করেছেন শ্রমিক ও চাকরি প্রত্যাশীরা।
গতকাল সোমবার সকাল ৯টা থেকে আশুলিয়ার ডিইপিজেড এলাকায় প্রথমে বিক্ষোভ শুরু করে চাকরি প্রত্যাশীরা। পরে তারা বাইপাইল-আবদুল্লাহপুর সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখায়।
পরে আবার বাইপাইল-আবদুল্লাহপুর সড়কের নিশ্চিন্তপুর ও জামগড়া এলাকার বিভিন্ন কারখানার সামনে জড়ো হওয়া চাকরি প্রার্থীরাও একযোগে বিক্ষোভ করতে থাকে।
বেলা ২টা পর্যন্ত তাদের বিক্ষোভ চলে বলে শিল্প পুলিশ-১ এর পুলিশ সুপার মো. সারোয়ার আলম জানান।
এক পর্যায়ে বিক্ষুব্ধ শ্রমিকরা জিরানী এলাকার উত্তরা নিটিং ডাইং কারখার মূল ফটকের পাশে অফিস কক্ষে আগুন ধরিয়ে দেয়। উত্তপ্ত পরিস্থিতিতে নিরাপত্তার স্বার্থে অধিকাংশ তৈরি পোশাক কারখানায় একদিনের ছুটি ঘোষণা করে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
কয়েকজন শ্রমিকের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সকালে বেশ কিছু ব্যক্তি লাঠিসোঁটা নিয়ে জামগড়া এলাকার দি রোজ ড্রেসেস কারখানায় ইটপাটকেল ছুঁড়তে থাকে। পরে তারা আইডিএস কারখানায় ইটপাটকেল ছুঁড়ে চলে যায়।
শ্রমিকদের ভাষ্য, যারা ইটপাটকেল ছুঁড়েছে, তারা শ্রমিক কি-না তা বোঝা যায়নি। তবে তারা চাকরি প্রার্থী হতে পারেন। কারখানায় ইটপাটকেল ছুড়লে সড়কের দুই পাশের অধিকাংশ কারখানায় ছুটি ঘোষণা করে কর্তৃপক্ষ।
বাংলাদেশ গার্মেন্টস শ্রমিক ট্রেড ইউনিয়ন কেন্দ্রের আইন বিষয়ক সম্পাদক খায়রুল মামন মিন্টু বলেন, সকালে শ্রমিকরা হাজিরা বোনাস প্রদান, শ্রমিক ছাঁটাই বন্ধ, পুরুষ শ্রমিক নিয়াগ ও অর্জিত ছুটির টাকাসহ বিভিন্ন দাবিতে বিক্ষোভ শুরু করে। এ সময় আশপাশের কারখানা থেকেও শ্রমিকরা বেরিয়ে আসে।
পরে নিরাপত্তার স্বার্থে বাইপাইল থেকে জামগড়া ও আশুলিয়া রোডের ছোট-বড় অসংখ্য কারখানা একদিনের সাধারণ ছুটি ঘোষণা করে কর্তৃপক্ষ।
এর আগে একই দাবিতে গত রোববার নরসিংহপুর এলাকার নাশা গ্রুপের শ্রমিকরা আন্দোলন করলে ওইদিন কর্তৃপক্ষ কারখানায় ছুটি ঘোষণা করে বলে খায়রুল মামুন জানান।
শিল্প পুলিশ-১ এর পুলিশ সুপার মো. সারোয়ার বলেন, শ্রমিকরা আন্দোলন করছে চাকরির দাবিতে। পোশাক কারখানায় নারী-পুরুষের সমানুপাতিক হারে নিয়োগের দাবিসহ আরও কয়েকটি দাবি আছে তাদের।
আমরা সেনাবাহিনীর সদস্যদের সহযোগিতায় বাইপাইল-আবদুল্লাহপুর সড়ক থেকে শ্রমিকদের সরাতে পেরেছি। তবে নিরাপত্তার স্বার্থে বেশ কিছু কারখানা ছুটি ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ।
ঢাকার সাভারের আশুলিয়ায় পোশাক কারখানায় শ্রমিক ছাঁটাই বন্ধ, হাজিরা বোনাস প্রদান ও নারী-পুরুষের সমানুপাতিক হারে নিয়োগসহ বিভিন্ন দাবিতে বিক্ষোভ করেছেন শ্রমিক ও চাকরি প্রত্যাশীরা।
গতকাল সোমবার সকাল ৯টা থেকে আশুলিয়ার ডিইপিজেড এলাকায় প্রথমে বিক্ষোভ শুরু করে চাকরি প্রত্যাশীরা। পরে তারা বাইপাইল-আবদুল্লাহপুর সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখায়।
পরে আবার বাইপাইল-আবদুল্লাহপুর সড়কের নিশ্চিন্তপুর ও জামগড়া এলাকার বিভিন্ন কারখানার সামনে জড়ো হওয়া চাকরি প্রার্থীরাও একযোগে বিক্ষোভ করতে থাকে।
বেলা ২টা পর্যন্ত তাদের বিক্ষোভ চলে বলে শিল্প পুলিশ-১ এর পুলিশ সুপার মো. সারোয়ার আলম জানান।
এক পর্যায়ে বিক্ষুব্ধ শ্রমিকরা জিরানী এলাকার উত্তরা নিটিং ডাইং কারখার মূল ফটকের পাশে অফিস কক্ষে আগুন ধরিয়ে দেয়। উত্তপ্ত পরিস্থিতিতে নিরাপত্তার স্বার্থে অধিকাংশ তৈরি পোশাক কারখানায় একদিনের ছুটি ঘোষণা করে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
কয়েকজন শ্রমিকের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সকালে বেশ কিছু ব্যক্তি লাঠিসোঁটা নিয়ে জামগড়া এলাকার দি রোজ ড্রেসেস কারখানায় ইটপাটকেল ছুঁড়তে থাকে। পরে তারা আইডিএস কারখানায় ইটপাটকেল ছুঁড়ে চলে যায়।
শ্রমিকদের ভাষ্য, যারা ইটপাটকেল ছুঁড়েছে, তারা শ্রমিক কি-না তা বোঝা যায়নি। তবে তারা চাকরি প্রার্থী হতে পারেন। কারখানায় ইটপাটকেল ছুড়লে সড়কের দুই পাশের অধিকাংশ কারখানায় ছুটি ঘোষণা করে কর্তৃপক্ষ।
বাংলাদেশ গার্মেন্টস শ্রমিক ট্রেড ইউনিয়ন কেন্দ্রের আইন বিষয়ক সম্পাদক খায়রুল মামন মিন্টু বলেন, সকালে শ্রমিকরা হাজিরা বোনাস প্রদান, শ্রমিক ছাঁটাই বন্ধ, পুরুষ শ্রমিক নিয়াগ ও অর্জিত ছুটির টাকাসহ বিভিন্ন দাবিতে বিক্ষোভ শুরু করে। এ সময় আশপাশের কারখানা থেকেও শ্রমিকরা বেরিয়ে আসে।
পরে নিরাপত্তার স্বার্থে বাইপাইল থেকে জামগড়া ও আশুলিয়া রোডের ছোট-বড় অসংখ্য কারখানা একদিনের সাধারণ ছুটি ঘোষণা করে কর্তৃপক্ষ।
এর আগে একই দাবিতে গত রোববার নরসিংহপুর এলাকার নাশা গ্রুপের শ্রমিকরা আন্দোলন করলে ওইদিন কর্তৃপক্ষ কারখানায় ছুটি ঘোষণা করে বলে খায়রুল মামুন জানান।
শিল্প পুলিশ-১ এর পুলিশ সুপার মো. সারোয়ার বলেন, শ্রমিকরা আন্দোলন করছে চাকরির দাবিতে। পোশাক কারখানায় নারী-পুরুষের সমানুপাতিক হারে নিয়োগের দাবিসহ আরও কয়েকটি দাবি আছে তাদের।
আমরা সেনাবাহিনীর সদস্যদের সহযোগিতায় বাইপাইল-আবদুল্লাহপুর সড়ক থেকে শ্রমিকদের সরাতে পেরেছি। তবে নিরাপত্তার স্বার্থে বেশ কিছু কারখানা ছুটি ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ।