
ফেনী প্রতিনিধি
ধসেপড়া মাটির ঘরের মেঝে পরিষ্কার করছিলেন সৌদিফেরত মোহাম্মদ শাহজাহান। বন্যার কারণে সৃষ্ট জলাবদ্ধতায় তার ঘর গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ধসে যায়।
২০২২ সালে ফেব্রুয়ারিতে সৌদি আরব থেকে দেশে ফিরে আসেন ফেনীর সীমান্তবর্তী চম্পকনগর গ্রামের বাসিন্দা এই প্রবাসী।
দেশে ফেরার পর শাহজাহানের মেরুদণ্ডে অস্ত্রোপচার হয়। সঞ্চয়ের টাকা ওই চিকিৎসায় খরচ হয়ে যায়।
এবারের বন্যায় আরও অসহায় হয়ে পড়লেন তিনি। গতকাল বৃহস্পতিবার দেখা হয় তার সঙ্গে। বললেন, সবডি শেষ অই গেছেগই। বেগডি মাডিত মিশি গেছে। এই ঘর কেমনে জোড়ামু বুইজতাম হারিয়েন না।
শুধু লোহার জিনিসপত্র খুঁজে পাইছি। মানুষের দেয়া কাপড় পরতেছি। লেপ-তোষক পচে যাওয়ায় ফেলে দিছি, বলেন তিনি।
শাহজাহান দুই সন্তানের মধ্যে এক মেয়ে স্থানীয় একটি মাদরাসায় অষ্টম শ্রেণিতে পড়ে। ছেলে একটি মাদরাসায় পড়ে।
অসুস্থতার কারণে এখন কাজ করতে পারেন না শাহজাহান।
শাহজাহানের ছোট ভাই একরাম হোসেন বলেন, আমার বড় ভাই আগে সংসার চালিয়েছেন। কিন্তু এখন তিনি বেকার। আমরা তাকে সহায়তা করি।
ঘরহীন আমার ভাই। ঘর তৈরি করতে অনেক টাকা প্রয়োজন। ভাইয়ের কাছে সেই টাকা নেই। আমরাও ছোট-খাটো কাজ করে সংসার চালাই বলেন তিনি।
ধসেপড়া মাটির ঘরের মেঝে পরিষ্কার করছিলেন সৌদিফেরত মোহাম্মদ শাহজাহান। বন্যার কারণে সৃষ্ট জলাবদ্ধতায় তার ঘর গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ধসে যায়।
২০২২ সালে ফেব্রুয়ারিতে সৌদি আরব থেকে দেশে ফিরে আসেন ফেনীর সীমান্তবর্তী চম্পকনগর গ্রামের বাসিন্দা এই প্রবাসী।
দেশে ফেরার পর শাহজাহানের মেরুদণ্ডে অস্ত্রোপচার হয়। সঞ্চয়ের টাকা ওই চিকিৎসায় খরচ হয়ে যায়।
এবারের বন্যায় আরও অসহায় হয়ে পড়লেন তিনি। গতকাল বৃহস্পতিবার দেখা হয় তার সঙ্গে। বললেন, সবডি শেষ অই গেছেগই। বেগডি মাডিত মিশি গেছে। এই ঘর কেমনে জোড়ামু বুইজতাম হারিয়েন না।
শুধু লোহার জিনিসপত্র খুঁজে পাইছি। মানুষের দেয়া কাপড় পরতেছি। লেপ-তোষক পচে যাওয়ায় ফেলে দিছি, বলেন তিনি।
শাহজাহান দুই সন্তানের মধ্যে এক মেয়ে স্থানীয় একটি মাদরাসায় অষ্টম শ্রেণিতে পড়ে। ছেলে একটি মাদরাসায় পড়ে।
অসুস্থতার কারণে এখন কাজ করতে পারেন না শাহজাহান।
শাহজাহানের ছোট ভাই একরাম হোসেন বলেন, আমার বড় ভাই আগে সংসার চালিয়েছেন। কিন্তু এখন তিনি বেকার। আমরা তাকে সহায়তা করি।
ঘরহীন আমার ভাই। ঘর তৈরি করতে অনেক টাকা প্রয়োজন। ভাইয়ের কাছে সেই টাকা নেই। আমরাও ছোট-খাটো কাজ করে সংসার চালাই বলেন তিনি।