জনতা ডেস্ক
ভারতের পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা মুখ্যপাধ্যায়ের পদত্যাগের দাবিতে রণক্ষেত্রে পরিণত হয়েছে পুরো পশ্চিমবঙ্গ। বিক্ষোভকারীরা সেখানকার সচিবালয়ে ঢোকার চেষ্টা করেছেন।
কলকাতাভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আনন্দবাজার জানিয়েছে, গতকাল মঙ্গলবার মহাত্মা গান্ধী সড়ক, কলকাতা পুলিশ ট্রেনিং স্কুল, সাঁতরাগাছি, হাওড়া সেতুতে বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে পুলিশের ব্যাপক সংঘর্ষ হয়েছে। বিক্ষোভকারীদের ইটের আঘাতে আইনশৃঙ্খলারক্ষাকারী বাহিনীর এক সদদ্যের মাথা ফেটে গেছে।
বিক্ষোভের মুখে কোনা এক্সপ্রেসওয়ে বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। সড়কে যান চলাচলে বিঘ্ন ঘটায় সবাই মেট্রোতে করে গন্তব্যে ছোটার চেষ্টা করছেন।
পশ্চিমবঙ্গের বিখ্যাত আরজি কর হাসপাতালে এক নারী চিকিৎসককে ধর্ষণ ও হত্যার প্রতিবাদে বেশ কয়েকদিন ধরেই আন্দোলন করছেন সেখানকার শিক্ষার্থীরা। এরপর এটি মমতার পদত্যাগের আন্দোলনে রূপ নেয়। ‘দফা এক দাবি এক, মমতার পদত্যাগ’ প্ল্যাকার্ডে এমন সেøাগান লিখে রাস্তায় নেমেছেন তারা।
গতকাল মঙ্গলবার বিক্ষোভকারীরা পশ্চিমবঙ্গের সচিবালয় নবান্নে প্রবেশের চেষ্টা করেন। এ সময় সেখানে ব্যাপক সংঘর্ষ বাধে। বিক্ষোভকারীদের সরিয়ে দিতে পুলিশ কাঁদানে গ্যাস ও জলকামান ব্যবহার করে। অপরদিকে আইনশৃঙ্খলারক্ষাকারী বাহিনীকে প্রতিহত করতে বিক্ষোভকারীরা ইটপাটকেল নিক্ষেপ করেন।
আনন্দবাজার জানিয়েছে, মুখ্যমন্ত্রী মমতা মুখোপাধ্যায় সবিবালয়ে প্রবেশ করেছেন। বিক্ষোভ চলার সময় তিনি সেখানেই অবস্থান করছিলেন।
বিক্ষোভকারীদের উপর যদি পুলিশ কোনো নির্যাতন চালায় তাহলে কঠোর অবস্থানে যাবেন বলে জানিয়েছেন পশ্চিমবঙ্গের বিরোধী দলীয় নেতা শুভেন্দু অধিকারী। তিনি বলেছেন, শিক্ষার্থীদের সচিবালয় ঘেরাও আন্দোলনে তিনি পাশে থাকবেন। যদি পুলিশ বিক্ষোভকারীদের উপর শক্তি প্রয়োগ ও তাকে বাধা প্রদান করে তাহলে রাস্তা অবরোধ করবেন।
তিনি আরও বলেছেন, ইতিমধ্যে বহু জায়গা থেকে অত্যাচারের খবর আসছে। যদি এটি চলতে থাকে তাহলে বুধবার পুরো পশ্চিমব্ঙ্গকে স্তব্ধ করে দেয়া হবে।
ভারতের পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা মুখ্যপাধ্যায়ের পদত্যাগের দাবিতে রণক্ষেত্রে পরিণত হয়েছে পুরো পশ্চিমবঙ্গ। বিক্ষোভকারীরা সেখানকার সচিবালয়ে ঢোকার চেষ্টা করেছেন।
কলকাতাভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আনন্দবাজার জানিয়েছে, গতকাল মঙ্গলবার মহাত্মা গান্ধী সড়ক, কলকাতা পুলিশ ট্রেনিং স্কুল, সাঁতরাগাছি, হাওড়া সেতুতে বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে পুলিশের ব্যাপক সংঘর্ষ হয়েছে। বিক্ষোভকারীদের ইটের আঘাতে আইনশৃঙ্খলারক্ষাকারী বাহিনীর এক সদদ্যের মাথা ফেটে গেছে।
বিক্ষোভের মুখে কোনা এক্সপ্রেসওয়ে বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। সড়কে যান চলাচলে বিঘ্ন ঘটায় সবাই মেট্রোতে করে গন্তব্যে ছোটার চেষ্টা করছেন।
পশ্চিমবঙ্গের বিখ্যাত আরজি কর হাসপাতালে এক নারী চিকিৎসককে ধর্ষণ ও হত্যার প্রতিবাদে বেশ কয়েকদিন ধরেই আন্দোলন করছেন সেখানকার শিক্ষার্থীরা। এরপর এটি মমতার পদত্যাগের আন্দোলনে রূপ নেয়। ‘দফা এক দাবি এক, মমতার পদত্যাগ’ প্ল্যাকার্ডে এমন সেøাগান লিখে রাস্তায় নেমেছেন তারা।
গতকাল মঙ্গলবার বিক্ষোভকারীরা পশ্চিমবঙ্গের সচিবালয় নবান্নে প্রবেশের চেষ্টা করেন। এ সময় সেখানে ব্যাপক সংঘর্ষ বাধে। বিক্ষোভকারীদের সরিয়ে দিতে পুলিশ কাঁদানে গ্যাস ও জলকামান ব্যবহার করে। অপরদিকে আইনশৃঙ্খলারক্ষাকারী বাহিনীকে প্রতিহত করতে বিক্ষোভকারীরা ইটপাটকেল নিক্ষেপ করেন।
আনন্দবাজার জানিয়েছে, মুখ্যমন্ত্রী মমতা মুখোপাধ্যায় সবিবালয়ে প্রবেশ করেছেন। বিক্ষোভ চলার সময় তিনি সেখানেই অবস্থান করছিলেন।
বিক্ষোভকারীদের উপর যদি পুলিশ কোনো নির্যাতন চালায় তাহলে কঠোর অবস্থানে যাবেন বলে জানিয়েছেন পশ্চিমবঙ্গের বিরোধী দলীয় নেতা শুভেন্দু অধিকারী। তিনি বলেছেন, শিক্ষার্থীদের সচিবালয় ঘেরাও আন্দোলনে তিনি পাশে থাকবেন। যদি পুলিশ বিক্ষোভকারীদের উপর শক্তি প্রয়োগ ও তাকে বাধা প্রদান করে তাহলে রাস্তা অবরোধ করবেন।
তিনি আরও বলেছেন, ইতিমধ্যে বহু জায়গা থেকে অত্যাচারের খবর আসছে। যদি এটি চলতে থাকে তাহলে বুধবার পুরো পশ্চিমব্ঙ্গকে স্তব্ধ করে দেয়া হবে।