
স্টাফ রিপোর্টার
রাজধানীতে সকাল থেকেই থেমে থেমে বৃষ্টি হচ্ছে। দুপুরের দিকে বৃষ্টির মাত্রা বাড়ে। এতে বিভিন্ন সড়কে পানি জমে যায়। এ সময় রাজধানীর বিভিন্ন এলাকার প্রধান প্রধান সড়কে সৃষ্টি হয় তীব্র যানজট। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়েন হাজারো মানুষ। গতকাল বুধবার রাজধানীর বাংলামোটর ও পান্থপথ এলাকায় তীব্র যানজটে বহু গাড়ি আটকে থাকতে দেখা যায়। সরেজমিনে দেখা যায়, রাজধানীর যাত্রাবাড়ী, মতিঝিল, পল্টন, গুলিস্তান, শান্তিনগর, মালিবাগ এবং কারওয়ান বাজারসহ বেশ কিছু এলাকায় বৃষ্টির পর জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে। বৃষ্টির পানিতে জলাবদ্ধতার কারণে সৃষ্ট যানজট চারদিকে ছড়িয়ে পড়েছে। বিশেষ করে রাজধানীর রাজারবাগ, পল্টন, শান্তিনগর ও গুলিস্তান এলাকায় একেবারে থমকে থাকে যানবাহন। এছাড়াও বসুন্ধরা শপিং মল এলাকায় ব্যবসায়ীদের আন্দোলনের কারণে ওই এলাকায় তীব্র যানজট দেখা দিয়েছে। সেখানে দেখা যায়, বসুন্ধরা শপিং মলের বর্তমান ইনচার্জকে স্বৈরাচার আখ্যা দিয়ে তার পদত্যাগ দাবি করছে ব্যবসায়ীরা। মার্কেটের আন্দোলন চলে এসেছে রাস্তায়। কারওয়ান বাজার সার্ক ফোয়ারার সামনে অবস্থান নিয়ে আন্দোলন করছেন বসুন্ধরা শপিং মলের ব্যবসায়ীদের একাংশ। সার্ক ফোয়ারার সামনে অবস্থান নেয়ার কারণে ফার্মগেট থেকে বাংলামোটর, কারওয়ান বাজার-ফার্মগেটমুখী সড়কের যান চলাচল স্থবির হয়ে পড়ে। একই সময় পান্থপথ সড়কও বন্ধ করে দেন আন্দোলনকারীরা। গতকাল বুধবার সকালে কয়েক ঘণ্টা সড়কে অবস্থান করেন তারা। পরে সড়ক থেকে সরে যান। মো. জাহিদুল ইসলাম জাহিদ নামে একজন পথচারী জানান, আন্দোলনের ফলে পুরো রাস্তা স্থবির হয়ে পড়েছে। বাসযোগে মহাখালীর পথে রওনা হলেও তাকে বাংলামোটর নামতে হয়েছে। এরপর গন্তব্য রওনা হতে হয়েছে হেঁটে। সার্ক ফোয়ারার এই যানজটের প্রভাব দেখা গেছে শাহবাগ এলাকায়। শাহবাগ মোড় ঘিরে থাকা সড়কগুলোতে এ সময় গাড়ির তীব্র চাপ দেখা যায়। যানজটের ভোগান্তি মাথায় নিয়ে ড. কুদরত এ খুদা সড়কে চলাচল করতে দেখা গেছে নগরবাসীকে। মিরপুর রোডের বিভিন্ন স্থানে দেখা গেছে যানজট। সিটি কলেজ, আসাদগেট, শ্যামলী এলাকায় বেশ সময় নিয়েই চলতে হচ্ছে নাগরিকদের। যানজটের খবর পাওয়া গেছে রোকেয়া সরণী, কাজীপাড়া, মিরপুর-১০ নম্বর এলাকায়। গুলশান-২ নম্বর গোল চত্ত্বরেও সাময়িক সময়ের জন্য আন্দোলন করেন কিছু শিক্ষার্থী। এতে সড়কে যান চলাচল বাধাগ্রস্ত হয়। পরে আন্দোলনকারীরা সড়ক ছাড়লে যান চলাচল শুরু হয়। তবে এ সময় সড়কে চলমান গাড়ির তীব্র চাপ সৃষ্টি হয়েছে। গুলশান-২ নম্বর গোল চত্ত্বরকে ঘিরে থাকা সড়কগুলোতে সৃষ্টি হয়েছে যানজট। এছাড়া যানজটে স্থবির অবস্থা দেখা গেছে মিরপুর-১ নম্বর গোল চত্ত্বরে।
এ বিষয়ে মালিবাগ এলাকায় যানজটে আটকে থাকা যাত্রী রিয়াদ মোর্শেদ বলেন, ভোর থেকেই রাজধানীজুড়ে বৃষ্টি হচ্ছে। এর ফলে তৈরি হয় যানজট। যানজট এবং জলাবদ্ধতার কারণে গাড়ি সামনের দিকে এগোচ্ছে না। প্রায় ঘণ্টা পার হয়েও গাড়ি এক জায়গায় আটকে আছে। যানজটে আটকা পড়া যাত্রী আবু সাঈদ বলেন, গুলিস্তানে প্রচুর জ্যাম। বৃষ্টির কারণে রাস্তায় পানি ওঠায় হেঁটেও গন্তব্যে যাওয়া যাচ্ছে না। এরপর বাংলামোটরেও প্রায় ৪৫ মিনিট ধরে বাসে বসে আছি। বাসায় কখন পৌঁছাতে পারব বুঝতে পারছি না।
রাজধানীতে সকাল থেকেই থেমে থেমে বৃষ্টি হচ্ছে। দুপুরের দিকে বৃষ্টির মাত্রা বাড়ে। এতে বিভিন্ন সড়কে পানি জমে যায়। এ সময় রাজধানীর বিভিন্ন এলাকার প্রধান প্রধান সড়কে সৃষ্টি হয় তীব্র যানজট। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়েন হাজারো মানুষ। গতকাল বুধবার রাজধানীর বাংলামোটর ও পান্থপথ এলাকায় তীব্র যানজটে বহু গাড়ি আটকে থাকতে দেখা যায়। সরেজমিনে দেখা যায়, রাজধানীর যাত্রাবাড়ী, মতিঝিল, পল্টন, গুলিস্তান, শান্তিনগর, মালিবাগ এবং কারওয়ান বাজারসহ বেশ কিছু এলাকায় বৃষ্টির পর জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে। বৃষ্টির পানিতে জলাবদ্ধতার কারণে সৃষ্ট যানজট চারদিকে ছড়িয়ে পড়েছে। বিশেষ করে রাজধানীর রাজারবাগ, পল্টন, শান্তিনগর ও গুলিস্তান এলাকায় একেবারে থমকে থাকে যানবাহন। এছাড়াও বসুন্ধরা শপিং মল এলাকায় ব্যবসায়ীদের আন্দোলনের কারণে ওই এলাকায় তীব্র যানজট দেখা দিয়েছে। সেখানে দেখা যায়, বসুন্ধরা শপিং মলের বর্তমান ইনচার্জকে স্বৈরাচার আখ্যা দিয়ে তার পদত্যাগ দাবি করছে ব্যবসায়ীরা। মার্কেটের আন্দোলন চলে এসেছে রাস্তায়। কারওয়ান বাজার সার্ক ফোয়ারার সামনে অবস্থান নিয়ে আন্দোলন করছেন বসুন্ধরা শপিং মলের ব্যবসায়ীদের একাংশ। সার্ক ফোয়ারার সামনে অবস্থান নেয়ার কারণে ফার্মগেট থেকে বাংলামোটর, কারওয়ান বাজার-ফার্মগেটমুখী সড়কের যান চলাচল স্থবির হয়ে পড়ে। একই সময় পান্থপথ সড়কও বন্ধ করে দেন আন্দোলনকারীরা। গতকাল বুধবার সকালে কয়েক ঘণ্টা সড়কে অবস্থান করেন তারা। পরে সড়ক থেকে সরে যান। মো. জাহিদুল ইসলাম জাহিদ নামে একজন পথচারী জানান, আন্দোলনের ফলে পুরো রাস্তা স্থবির হয়ে পড়েছে। বাসযোগে মহাখালীর পথে রওনা হলেও তাকে বাংলামোটর নামতে হয়েছে। এরপর গন্তব্য রওনা হতে হয়েছে হেঁটে। সার্ক ফোয়ারার এই যানজটের প্রভাব দেখা গেছে শাহবাগ এলাকায়। শাহবাগ মোড় ঘিরে থাকা সড়কগুলোতে এ সময় গাড়ির তীব্র চাপ দেখা যায়। যানজটের ভোগান্তি মাথায় নিয়ে ড. কুদরত এ খুদা সড়কে চলাচল করতে দেখা গেছে নগরবাসীকে। মিরপুর রোডের বিভিন্ন স্থানে দেখা গেছে যানজট। সিটি কলেজ, আসাদগেট, শ্যামলী এলাকায় বেশ সময় নিয়েই চলতে হচ্ছে নাগরিকদের। যানজটের খবর পাওয়া গেছে রোকেয়া সরণী, কাজীপাড়া, মিরপুর-১০ নম্বর এলাকায়। গুলশান-২ নম্বর গোল চত্ত্বরেও সাময়িক সময়ের জন্য আন্দোলন করেন কিছু শিক্ষার্থী। এতে সড়কে যান চলাচল বাধাগ্রস্ত হয়। পরে আন্দোলনকারীরা সড়ক ছাড়লে যান চলাচল শুরু হয়। তবে এ সময় সড়কে চলমান গাড়ির তীব্র চাপ সৃষ্টি হয়েছে। গুলশান-২ নম্বর গোল চত্ত্বরকে ঘিরে থাকা সড়কগুলোতে সৃষ্টি হয়েছে যানজট। এছাড়া যানজটে স্থবির অবস্থা দেখা গেছে মিরপুর-১ নম্বর গোল চত্ত্বরে।
এ বিষয়ে মালিবাগ এলাকায় যানজটে আটকে থাকা যাত্রী রিয়াদ মোর্শেদ বলেন, ভোর থেকেই রাজধানীজুড়ে বৃষ্টি হচ্ছে। এর ফলে তৈরি হয় যানজট। যানজট এবং জলাবদ্ধতার কারণে গাড়ি সামনের দিকে এগোচ্ছে না। প্রায় ঘণ্টা পার হয়েও গাড়ি এক জায়গায় আটকে আছে। যানজটে আটকা পড়া যাত্রী আবু সাঈদ বলেন, গুলিস্তানে প্রচুর জ্যাম। বৃষ্টির কারণে রাস্তায় পানি ওঠায় হেঁটেও গন্তব্যে যাওয়া যাচ্ছে না। এরপর বাংলামোটরেও প্রায় ৪৫ মিনিট ধরে বাসে বসে আছি। বাসায় কখন পৌঁছাতে পারব বুঝতে পারছি না।