
মুন্সীগঞ্জ প্রতিনিধি
মুন্সীগঞ্জের থানা ও ফাঁড়ি থেকে লুট হওয়া ২১৯টি আগ্নেয়াস্ত্র প্রায় আট হাজার গুলিসহ বিভিন্ন সরঞ্জামাদি উদ্ধারের পর পুলিশের কাছে হস্তান্তর করেছে সেনাবাহিনী।
রাইফেল, পিস্তল ও শর্টগানসহ হস্তান্তর করা গোলাবারুদের মধ্যে আছে সদর থানা ও ফাঁড়ি থেকে লুট হওয়া ১৪০টি আগ্নেয়াস্ত্র ও তিন হাজার ৯৩৪টি গুলি এবং টঙ্গীবাড়ি থানার ৭৯টি আগ্নেয়াস্ত্র ও তিন হাজার ৮৯১টি গুলি।
সরঞ্জামাদির মধ্যে পুলিশের পোশাক, বুলেটপ্রুপ জ্যাকেট, হেলমেট, বেল্ট, লাঠি এবং কম্পিউটার ছাড়াও এক লাখ সাড়ে ৯ হাজার টাকাও রয়েছে।
গতকাল রোববার মুন্সীগঞ্জ শহরের সার্কিট হাউজের আর্মি ক্যাম্পে আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্ধারকৃত সদর থানা ও ফাঁড়ির গোলাবারুদ হস্তান্তর করেন সেনাবাহিনীর ১৯ বীরের পিএসসি অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল জুবায়ের মোহাম্মদ খালেদ হোসেন।
পুলিশের পক্ষে সেগুলো গ্রহণ করেন মুন্সীগঞ্জের পুলিশ মোহাম্মদ সুপার আসলাম খান।
আর টঙ্গীবাড়ি থানা থেকে লুট হওয়া গোলাবারুদ দুপুরে টঙ্গীবাড়ি থানায় আনুষ্ঠানিকভাবে পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে সেনাবাহিনী।
এই সময় কর্মকর্তারা বলেন, এখনো কিছু অস্ত্রশস্ত্র উদ্ধার বাকি আছে। এগুলো সবশেষ নির্ধারিত সময়ের মধ্যে জমা না দিলে কঠোর আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
তীব্র গণআন্দোলনে গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার পতনের দিন মুন্সীগঞ্জের একাধিক থানা, পুলিশ সুপারের কার্যালয়, শহরের সদর পুলিশ ফাঁড়ি ও ট্রাফিক পুলিশ কার্যালয়ে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করা হয়। সেসময় বিপুল অস্ত্র এবং গোলাবারুদসহ বিভিন্ন সরঞ্জামাদি লুটপাট করা হয়।
মুন্সীগঞ্জের থানা ও ফাঁড়ি থেকে লুট হওয়া ২১৯টি আগ্নেয়াস্ত্র প্রায় আট হাজার গুলিসহ বিভিন্ন সরঞ্জামাদি উদ্ধারের পর পুলিশের কাছে হস্তান্তর করেছে সেনাবাহিনী।
রাইফেল, পিস্তল ও শর্টগানসহ হস্তান্তর করা গোলাবারুদের মধ্যে আছে সদর থানা ও ফাঁড়ি থেকে লুট হওয়া ১৪০টি আগ্নেয়াস্ত্র ও তিন হাজার ৯৩৪টি গুলি এবং টঙ্গীবাড়ি থানার ৭৯টি আগ্নেয়াস্ত্র ও তিন হাজার ৮৯১টি গুলি।
সরঞ্জামাদির মধ্যে পুলিশের পোশাক, বুলেটপ্রুপ জ্যাকেট, হেলমেট, বেল্ট, লাঠি এবং কম্পিউটার ছাড়াও এক লাখ সাড়ে ৯ হাজার টাকাও রয়েছে।
গতকাল রোববার মুন্সীগঞ্জ শহরের সার্কিট হাউজের আর্মি ক্যাম্পে আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্ধারকৃত সদর থানা ও ফাঁড়ির গোলাবারুদ হস্তান্তর করেন সেনাবাহিনীর ১৯ বীরের পিএসসি অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল জুবায়ের মোহাম্মদ খালেদ হোসেন।
পুলিশের পক্ষে সেগুলো গ্রহণ করেন মুন্সীগঞ্জের পুলিশ মোহাম্মদ সুপার আসলাম খান।
আর টঙ্গীবাড়ি থানা থেকে লুট হওয়া গোলাবারুদ দুপুরে টঙ্গীবাড়ি থানায় আনুষ্ঠানিকভাবে পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে সেনাবাহিনী।
এই সময় কর্মকর্তারা বলেন, এখনো কিছু অস্ত্রশস্ত্র উদ্ধার বাকি আছে। এগুলো সবশেষ নির্ধারিত সময়ের মধ্যে জমা না দিলে কঠোর আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
তীব্র গণআন্দোলনে গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার পতনের দিন মুন্সীগঞ্জের একাধিক থানা, পুলিশ সুপারের কার্যালয়, শহরের সদর পুলিশ ফাঁড়ি ও ট্রাফিক পুলিশ কার্যালয়ে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করা হয়। সেসময় বিপুল অস্ত্র এবং গোলাবারুদসহ বিভিন্ন সরঞ্জামাদি লুটপাট করা হয়।