বরিশাল প্রতিনিধি
হামলা, ভাঙচুর, লুটপাট, অগ্নিসংযোগ ও দখলের আতঙ্ক যেন কাটছেই না বরিশালের আওয়ামী লীগ সমর্থিত নেতাকর্মী ও সমর্থকদের। গত ৪ আগস্ট নগরীতে শুরু হয় অগ্নিসংযোগ ও হত্যার ঘটনা। এরপর শেখ হাসিনা পদত্যাগ করে দেশত্যাগের পর আনন্দ উল্লাসের নামে হামলা, ভাঙচুর, লুটপাট, অগ্নিসংযোগ ও দখল বাণিজ্যে নামে বিএনপি সমর্থিত কর্মী সমর্থকরা।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গত ৪ আগস্ট বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ডাকা এক দফা দাবির অসহযোগকে ঘিরে নগরীতে ছাত্র জনতার মধ্যে রণক্ষেত্রে পরিণত হয়। ওইদিন নগরীর নবগ্রাম সড়কে তৎকালীন পানি সম্পদ প্রতিমন্ত্রী ও বরিশাল সদর আসনের সাংসদ কর্নেল (অব.) জাহিদ ফারুক শামীমের মমতাজ ভিলায় হামলা চালিয়ে ব্যাপক ভাঙচুরসহ ২০টি মোটরসাইকেলে অগ্নিসংযোগ করা হয়। একইদিন নগরীর ১২ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি টুটুল চৌধুরীকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে। পরের দিন ৫ আগস্ট সকালে নগরীর একটি পুলিশ বক্স ও তিনটি কাউন্সিলর কার্যালয়ে ভাঙচুর করে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভকারীরা। একইদিন প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব থেকে শেখ হাসিনা পদত্যাগ করে দেশত্যাগের খবরে নগরীসহ বরিশাল জেলাজুড়ে বিজয় উল্লাসে নামেন বিএনপি সমর্থিত নেতাকর্মী ও সমর্থকরা। একইসাথে অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে নগরীসহ প্রতিটি উপজেলায়। আনন্দ উল্লাসে নামার পর পরই অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুর চালায় বিক্ষুব্ধরা। নগরীতে অবস্থিত জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়, এনেক্স ভবন, নগর ভবন, সার্কিট হাউস, মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক মেয়র সাদিক আব্দুল্লাহর বাড়ি, বেশ কয়েকজন কাউন্সিলরের কার্যালয় ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে। সাদিক আব্দুল্লাহর বাড়িতে অগ্নিসংযোগে তিনজন পুড়ে অঙ্গার হয়ে মৃত্যুবরণ করেন। পাশাপাশি বরিশাল প্রেসক্লাবের সামনে বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য ভাঙচুরসহ বরিশাল ক্লাব, বেলর্স পার্ক, শহীদ মিনার চত্বরের সৌন্দর্য্য বর্ধণের মালামাল লুটপাট করা হয়। একইদিন নগরীতে তিনজন সাংবাদিকের ওপর হামলা চালিয়ে রক্তাক্ত জখম করা হয়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গত ৬ আগস্ট দিবাগত রাতে গৌরনদী উপজেলার খাঞ্জাপুর ইউনিয়ন যুবলীগের সাবেক সভাপতি এমদাদ হোসেন হাওলাদারের কমলাপুরস্থ গ্রামের বাড়িতে ন্যাক্কারজনক হামলার ঘটনা ঘটেছে। এমদাদ হোসেন অভিযোগ করে বলেন, স্থানীয় কতিপয় বিএনপির কর্মী সমর্থকরা মধ্যরাতে হামলা চালিয়ে তার বসত ঘর কুপিয়ে মারাত্মক ক্ষয়ক্ষতি করেছে। অপরদিকে ৬ আগস্ট দুপুরে বাবুগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান সরদার মো. খালেদ হোসেন স্বপনের প্রতিষ্ঠিত নতুন চর জাহাপুর এলাকার সাদধা ডেইরী ফার্ম থেকে প্রায় ১২ লাখ টাকা মূল্যের আটটি গরু জোরপূর্বক নিয়ে গেছে চিহ্নিত বিএনপি নেতারা।
ফার্মের ম্যানেজার মো. সান্টু অভিযোগ করে বলেন, ৬ আগস্ট দুপুর একটার দিকে জাহাঙ্গীর নগর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি মালেক সিকদার ও সাবেক ইউপি সদস্য রিপন হাওলাদারের নেতৃত্বে তাদের প্রায় ৩০/৩৫ জন সহযোগিরা প্রকাশ্যে ফার্মে হামলা চালিয়ে জোরপূর্বক আটটি গরু নিয়ে যায়। এ সময় তাদের বাঁধা দেয়ায় তাকে (সান্টু) মারধর করে আহত করা হয়। ম্যানেজার আরো বলেন, হামলাকারীরা ফার্মের অন্যান্য গরু ও মাছের ঘেরের মাছসহ আওয়ামী লীগ নেতার ইটের ভাটার ইট বিক্রি না করার জন্য তাকে (সান্টু) শ্বাসিয়ে গেছেন। উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সরদার মো. খালেদ হোসেন স্বপন অভিযোগ করে বলেন, হামলাকারীরা তার বসত বাড়িতে অগ্নিসংযোগের চেষ্ঠা করছে। তারই ধারাবাহিকতায় বাড়ির দেখাভালের দায়িত্বে থাকা লোকজনকে হুমকি দিয়ে চলে যেতে বলেছে। অন্যথায় তাদেরসহ বাড়িতে অগ্নিসংযোগ করা হবে বলেও শ^াসিয়ে গেছে।
একই উপজেলার মহিলা আওয়ামী লীগের যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক মৌরিন আক্তার আশা মনি অভিযোগ করে বলেন, স্থানীয় বিএনপির কর্মী সমর্থকরা তার ভরসাকাঠী গ্রামের বাসভবনে হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাট করেছে। তিনি (আশা মনি) আরও অভিযোগ করেন, হামলাকারীরা তাকে হত্যার উদ্দেশ্যে বাসভবনে হামলা চালায়। এ সময় তাকে না পেয়ে বাসভবনটি ভাঙচুর করে। একপর্যায়ে বাড়ির খামার থেকে বিপুল পরিমান হাঁস, মুরগী ও কবুতর লুটপাট করে নিয়েছে।
অপরদিকে ৫ আগস্ট বিকেলে ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের গৌরনদী বাসষ্ট্যান্ডের প্রতিটি দুরপাল্লার পরিবহনের কাউন্টারসহ প্রতিটি বাসষ্ট্যান্ডে নির্মান করা শোকের মাসের তোরণ, দলীয় কার্যালয়, ইউনিয়ন পরিষদ কমপ্লেক্স, আওয়ামী লীগ সমর্থিতদের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করা হয়। ওইদিন রাতে গৌরনদী উপজেলার নলচিড়া ইউনিয়নের কলাবাড়িয়া গ্রামের খ্রিস্টান পল্লীতে ব্যাপক হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাটের ঘটনা ঘটে। পরেরদিন সকালে গৌরনদী বাসষ্ট্যান্ডের সকল দুরপাল্লার পরিবহনের কাউন্টারসহ অর্ধশত বছরের ঐতিহ্যবাহী প্রয়াত চিত্ত সাহার প্রতিষ্ঠিত ‘সাহা মিষ্টান্ন ভান্ডার’ নামের একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান দখল করে নিয়েছে বিএনপির কর্মীরা। একইদিন উজিরপুর উপজেলার বামরাইল ইউনিয়ন যুবলীগের সাবেক সভাপতি শাওন বালীর বসত ঘরে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর, গৌরনদী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হারিছুর রহমানের বাড়ির দুইটি বসত ঘরে অগ্নিসংযোগ করে সম্পূর্ণ ভস্মিভূত, বাটাজোর ইউনিয়নের বংকুরা গ্রামের আওয়ামী লীগ নেতা দুলাল হোসেনকে কুপিয়ে মারাত্মক জখম, হাপানিয়া গ্রামের ডাঃ হেলাল উদ্দিনকে মারধর করে গুরুত্বর আহত, গেরাকুল গ্রামের গোলাম হেলাল মিয়ার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা, আগৈলঝাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয় ও গৈলা বাজারে অবস্থিত ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে ব্যাপক ভাঙচুরসহ জেলার প্রতিটি উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের বাড়িতে, ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে নারকীয় তান্ডব চালানো হয়।
হামলা, ভাঙচুর, লুটপাট, অগ্নিসংযোগ ও দখলের আতঙ্ক যেন কাটছেই না বরিশালের আওয়ামী লীগ সমর্থিত নেতাকর্মী ও সমর্থকদের। গত ৪ আগস্ট নগরীতে শুরু হয় অগ্নিসংযোগ ও হত্যার ঘটনা। এরপর শেখ হাসিনা পদত্যাগ করে দেশত্যাগের পর আনন্দ উল্লাসের নামে হামলা, ভাঙচুর, লুটপাট, অগ্নিসংযোগ ও দখল বাণিজ্যে নামে বিএনপি সমর্থিত কর্মী সমর্থকরা।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গত ৪ আগস্ট বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ডাকা এক দফা দাবির অসহযোগকে ঘিরে নগরীতে ছাত্র জনতার মধ্যে রণক্ষেত্রে পরিণত হয়। ওইদিন নগরীর নবগ্রাম সড়কে তৎকালীন পানি সম্পদ প্রতিমন্ত্রী ও বরিশাল সদর আসনের সাংসদ কর্নেল (অব.) জাহিদ ফারুক শামীমের মমতাজ ভিলায় হামলা চালিয়ে ব্যাপক ভাঙচুরসহ ২০টি মোটরসাইকেলে অগ্নিসংযোগ করা হয়। একইদিন নগরীর ১২ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি টুটুল চৌধুরীকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে। পরের দিন ৫ আগস্ট সকালে নগরীর একটি পুলিশ বক্স ও তিনটি কাউন্সিলর কার্যালয়ে ভাঙচুর করে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভকারীরা। একইদিন প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব থেকে শেখ হাসিনা পদত্যাগ করে দেশত্যাগের খবরে নগরীসহ বরিশাল জেলাজুড়ে বিজয় উল্লাসে নামেন বিএনপি সমর্থিত নেতাকর্মী ও সমর্থকরা। একইসাথে অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে নগরীসহ প্রতিটি উপজেলায়। আনন্দ উল্লাসে নামার পর পরই অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুর চালায় বিক্ষুব্ধরা। নগরীতে অবস্থিত জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়, এনেক্স ভবন, নগর ভবন, সার্কিট হাউস, মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক মেয়র সাদিক আব্দুল্লাহর বাড়ি, বেশ কয়েকজন কাউন্সিলরের কার্যালয় ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে। সাদিক আব্দুল্লাহর বাড়িতে অগ্নিসংযোগে তিনজন পুড়ে অঙ্গার হয়ে মৃত্যুবরণ করেন। পাশাপাশি বরিশাল প্রেসক্লাবের সামনে বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য ভাঙচুরসহ বরিশাল ক্লাব, বেলর্স পার্ক, শহীদ মিনার চত্বরের সৌন্দর্য্য বর্ধণের মালামাল লুটপাট করা হয়। একইদিন নগরীতে তিনজন সাংবাদিকের ওপর হামলা চালিয়ে রক্তাক্ত জখম করা হয়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গত ৬ আগস্ট দিবাগত রাতে গৌরনদী উপজেলার খাঞ্জাপুর ইউনিয়ন যুবলীগের সাবেক সভাপতি এমদাদ হোসেন হাওলাদারের কমলাপুরস্থ গ্রামের বাড়িতে ন্যাক্কারজনক হামলার ঘটনা ঘটেছে। এমদাদ হোসেন অভিযোগ করে বলেন, স্থানীয় কতিপয় বিএনপির কর্মী সমর্থকরা মধ্যরাতে হামলা চালিয়ে তার বসত ঘর কুপিয়ে মারাত্মক ক্ষয়ক্ষতি করেছে। অপরদিকে ৬ আগস্ট দুপুরে বাবুগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান সরদার মো. খালেদ হোসেন স্বপনের প্রতিষ্ঠিত নতুন চর জাহাপুর এলাকার সাদধা ডেইরী ফার্ম থেকে প্রায় ১২ লাখ টাকা মূল্যের আটটি গরু জোরপূর্বক নিয়ে গেছে চিহ্নিত বিএনপি নেতারা।
ফার্মের ম্যানেজার মো. সান্টু অভিযোগ করে বলেন, ৬ আগস্ট দুপুর একটার দিকে জাহাঙ্গীর নগর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি মালেক সিকদার ও সাবেক ইউপি সদস্য রিপন হাওলাদারের নেতৃত্বে তাদের প্রায় ৩০/৩৫ জন সহযোগিরা প্রকাশ্যে ফার্মে হামলা চালিয়ে জোরপূর্বক আটটি গরু নিয়ে যায়। এ সময় তাদের বাঁধা দেয়ায় তাকে (সান্টু) মারধর করে আহত করা হয়। ম্যানেজার আরো বলেন, হামলাকারীরা ফার্মের অন্যান্য গরু ও মাছের ঘেরের মাছসহ আওয়ামী লীগ নেতার ইটের ভাটার ইট বিক্রি না করার জন্য তাকে (সান্টু) শ্বাসিয়ে গেছেন। উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সরদার মো. খালেদ হোসেন স্বপন অভিযোগ করে বলেন, হামলাকারীরা তার বসত বাড়িতে অগ্নিসংযোগের চেষ্ঠা করছে। তারই ধারাবাহিকতায় বাড়ির দেখাভালের দায়িত্বে থাকা লোকজনকে হুমকি দিয়ে চলে যেতে বলেছে। অন্যথায় তাদেরসহ বাড়িতে অগ্নিসংযোগ করা হবে বলেও শ^াসিয়ে গেছে।
একই উপজেলার মহিলা আওয়ামী লীগের যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক মৌরিন আক্তার আশা মনি অভিযোগ করে বলেন, স্থানীয় বিএনপির কর্মী সমর্থকরা তার ভরসাকাঠী গ্রামের বাসভবনে হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাট করেছে। তিনি (আশা মনি) আরও অভিযোগ করেন, হামলাকারীরা তাকে হত্যার উদ্দেশ্যে বাসভবনে হামলা চালায়। এ সময় তাকে না পেয়ে বাসভবনটি ভাঙচুর করে। একপর্যায়ে বাড়ির খামার থেকে বিপুল পরিমান হাঁস, মুরগী ও কবুতর লুটপাট করে নিয়েছে।
অপরদিকে ৫ আগস্ট বিকেলে ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের গৌরনদী বাসষ্ট্যান্ডের প্রতিটি দুরপাল্লার পরিবহনের কাউন্টারসহ প্রতিটি বাসষ্ট্যান্ডে নির্মান করা শোকের মাসের তোরণ, দলীয় কার্যালয়, ইউনিয়ন পরিষদ কমপ্লেক্স, আওয়ামী লীগ সমর্থিতদের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করা হয়। ওইদিন রাতে গৌরনদী উপজেলার নলচিড়া ইউনিয়নের কলাবাড়িয়া গ্রামের খ্রিস্টান পল্লীতে ব্যাপক হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাটের ঘটনা ঘটে। পরেরদিন সকালে গৌরনদী বাসষ্ট্যান্ডের সকল দুরপাল্লার পরিবহনের কাউন্টারসহ অর্ধশত বছরের ঐতিহ্যবাহী প্রয়াত চিত্ত সাহার প্রতিষ্ঠিত ‘সাহা মিষ্টান্ন ভান্ডার’ নামের একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান দখল করে নিয়েছে বিএনপির কর্মীরা। একইদিন উজিরপুর উপজেলার বামরাইল ইউনিয়ন যুবলীগের সাবেক সভাপতি শাওন বালীর বসত ঘরে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর, গৌরনদী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হারিছুর রহমানের বাড়ির দুইটি বসত ঘরে অগ্নিসংযোগ করে সম্পূর্ণ ভস্মিভূত, বাটাজোর ইউনিয়নের বংকুরা গ্রামের আওয়ামী লীগ নেতা দুলাল হোসেনকে কুপিয়ে মারাত্মক জখম, হাপানিয়া গ্রামের ডাঃ হেলাল উদ্দিনকে মারধর করে গুরুত্বর আহত, গেরাকুল গ্রামের গোলাম হেলাল মিয়ার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা, আগৈলঝাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয় ও গৈলা বাজারে অবস্থিত ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে ব্যাপক ভাঙচুরসহ জেলার প্রতিটি উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের বাড়িতে, ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে নারকীয় তান্ডব চালানো হয়।