
আন্দোলন এখন পুরোপুরি রাজনৈতিক বিষয় হয়ে গেছে বলে মন্তব্য করেছেন তথ্যপ্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত। তিনি বলেন, বিষয়টি এখন শিক্ষার্থীদের অধিকার বা বিচারের পর্যায়ের নেই। তারা ক্ষমতার সংঘাতে চলে গেছে। গতকাল রোববার গণভবনে নিরাপত্তা বৈঠক শেষে জাতীয় সংসদ ভবনের টানেলে উপস্থিত সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।
তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত বলেছেন, পরিস্থিতি শান্তিপূর্ণভাবে মোকাবিলা করতে চায় আওয়ামী লীগ। তবে বিশৃঙ্খলা করলে রাজনৈতিকভাবে শক্ত হাতে দমন করা হবে। তিনি বলেন, সরকার সন্ত্রাস দমনে আইনের প্রয়োগ করা হবে। এই সংকট রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলা করা হবে। তিনি আরও বলেন, জনগণের মধ্যে আন্দোলনের সাড়া না পেয়ে আজ সহিংসতা-সন্ত্রাস করে দেশের অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে চায় বিএনপি-জামায়াত। তাদের পুরোনো দাবির সঙ্গে আন্দোলনকারীরাও একাত্মতা ঘোষণা করেছে। এসময় তিনি বলেন, দেশের বৃহত্তর স্বার্থে ফেসবুক বন্ধ করা হচ্ছে। কাউকে দমানো বা থামানোর জন্য নয়। মানুষের আবেগ নিয়ে খেলছে সহিংসতাকারীরা।
তিনি বলেন, তারা তো রাজনৈতিক দল না। তবুও তারা প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগের বিষয়ে কথা বলছে। তিনি অভিযোগ করেন, আন্দোলনকারীরা সংঘাত দিয়ে শুরু করেছে। তবে তারা আওয়ামী লীগের অনুপস্থিতিকে দুর্বলতা হিসেবে দেখছে। তিনি বলেন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী শক্ত অবস্থানে থাকলে নানা রকম অভিযোগ আসছে তাই আমরা চুপ ছিলাম। যার ফলে আপনারা দেখেছেন, বঙ্গবন্ধু মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে তারা কী করেছে। এ সময় বিচারের আগেই রায় দিয়ে দেয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ করে আলী আরাফাত বলেন, যেহেতু রায় দিয়ে দেয়া হচ্ছে, সেহেতু তারা বিচার চাচ্ছে না। বলেন, আমরা বিচার চাই বলেই বিচারবিভাগীয় কমিশন করে দেয়া হয়েছে। তিনি কথায়, নিহতদের তালিকায় এমনও ব্যক্তিদের নাম রয়েছে যারা আগুনে ঝলসে মারা গেছে। তিনি বলেন, আন্দোলনকারীদের দেয়া আগুনে কেউ মারা গেলে তার দায় সরকারকে দেয়া যায় না। এ সময় তিনি আরও বলেন, আমরা ধৈর্য্য ধরেছি। আমরা আরও ধৈর্য্য ধরতে চাই। দলের প্রতি মানুষের সমর্থন আছে এবং ডাক দিলে তারা রাস্তায় নামবে বলেও জানান তিনি।
মোহাম্মদ আলী আরাফাত বলেছেন, আলাপ আলোচনার মাধ্যমে শান্তিপূর্ণ উপায়ে সমস্যার সমাধান করতে চাই। সন্ত্রাসীদের দমনে জনগণের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। গণভবনে আজকে নিরাপত্তা কমিটির বৈঠক প্রসঙ্গে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, গুজব প্রতিরোধ, সরকারি স্থাপনা ও জনগণের জানমাল রক্ষায় বৈঠকে সবাই ঐকমত্য পোষণ করেছে।
এর আগে নিরাপত্তা কমিটির আহ্বায়ক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে বৈঠক শুরু হয়। বৈঠকে মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী, নিরাপত্তা উপদেষ্টা, সচিব, সেনা, নৌ, বিমান, পুলিশ, বিজিবি, কোস্ট গার্ড, ফোর্সেস ইন্টিলিজেন্স ও এনএসআই প্রধানসহ কমিটির মোট ২৯ সদস্য উপস্থিত ছিলেন।
তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত বলেছেন, পরিস্থিতি শান্তিপূর্ণভাবে মোকাবিলা করতে চায় আওয়ামী লীগ। তবে বিশৃঙ্খলা করলে রাজনৈতিকভাবে শক্ত হাতে দমন করা হবে। তিনি বলেন, সরকার সন্ত্রাস দমনে আইনের প্রয়োগ করা হবে। এই সংকট রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলা করা হবে। তিনি আরও বলেন, জনগণের মধ্যে আন্দোলনের সাড়া না পেয়ে আজ সহিংসতা-সন্ত্রাস করে দেশের অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে চায় বিএনপি-জামায়াত। তাদের পুরোনো দাবির সঙ্গে আন্দোলনকারীরাও একাত্মতা ঘোষণা করেছে। এসময় তিনি বলেন, দেশের বৃহত্তর স্বার্থে ফেসবুক বন্ধ করা হচ্ছে। কাউকে দমানো বা থামানোর জন্য নয়। মানুষের আবেগ নিয়ে খেলছে সহিংসতাকারীরা।
তিনি বলেন, তারা তো রাজনৈতিক দল না। তবুও তারা প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগের বিষয়ে কথা বলছে। তিনি অভিযোগ করেন, আন্দোলনকারীরা সংঘাত দিয়ে শুরু করেছে। তবে তারা আওয়ামী লীগের অনুপস্থিতিকে দুর্বলতা হিসেবে দেখছে। তিনি বলেন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী শক্ত অবস্থানে থাকলে নানা রকম অভিযোগ আসছে তাই আমরা চুপ ছিলাম। যার ফলে আপনারা দেখেছেন, বঙ্গবন্ধু মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে তারা কী করেছে। এ সময় বিচারের আগেই রায় দিয়ে দেয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ করে আলী আরাফাত বলেন, যেহেতু রায় দিয়ে দেয়া হচ্ছে, সেহেতু তারা বিচার চাচ্ছে না। বলেন, আমরা বিচার চাই বলেই বিচারবিভাগীয় কমিশন করে দেয়া হয়েছে। তিনি কথায়, নিহতদের তালিকায় এমনও ব্যক্তিদের নাম রয়েছে যারা আগুনে ঝলসে মারা গেছে। তিনি বলেন, আন্দোলনকারীদের দেয়া আগুনে কেউ মারা গেলে তার দায় সরকারকে দেয়া যায় না। এ সময় তিনি আরও বলেন, আমরা ধৈর্য্য ধরেছি। আমরা আরও ধৈর্য্য ধরতে চাই। দলের প্রতি মানুষের সমর্থন আছে এবং ডাক দিলে তারা রাস্তায় নামবে বলেও জানান তিনি।
মোহাম্মদ আলী আরাফাত বলেছেন, আলাপ আলোচনার মাধ্যমে শান্তিপূর্ণ উপায়ে সমস্যার সমাধান করতে চাই। সন্ত্রাসীদের দমনে জনগণের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। গণভবনে আজকে নিরাপত্তা কমিটির বৈঠক প্রসঙ্গে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, গুজব প্রতিরোধ, সরকারি স্থাপনা ও জনগণের জানমাল রক্ষায় বৈঠকে সবাই ঐকমত্য পোষণ করেছে।
এর আগে নিরাপত্তা কমিটির আহ্বায়ক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে বৈঠক শুরু হয়। বৈঠকে মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী, নিরাপত্তা উপদেষ্টা, সচিব, সেনা, নৌ, বিমান, পুলিশ, বিজিবি, কোস্ট গার্ড, ফোর্সেস ইন্টিলিজেন্স ও এনএসআই প্রধানসহ কমিটির মোট ২৯ সদস্য উপস্থিত ছিলেন।