জনতা ডেস্ক
কাতারের দোহার ইমাম মুহাম্মাদ ইবনে আবদ আল-ওয়াহাব মসজিদে হামাসের ইসমাইল হানিয়ার দ্বিতীয় জানাজা সম্পন্ন হয়েছে। গতকাল শুক্রবার জুম্মার নামাজের পরই জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। এসময় হামাসের সাবেক রাজনৈতিক প্রধানকে শেষ শ্রদ্ধা জানিয়েছে হাজারো মানুষ।
হাজার হাজার মানুষ হানিয়ার জানাজায় অংশ নিয়েছিলেন। মসজিদের সামনে শ্রদ্ধা শেষে তাকে দোহার উত্তরে লুসাইল রাজকীয় কবরস্থানে নিয়ে যাওয়া হয় এবং সেখানেই সমাধিস্ত করা হয়। হানিয়ার জানাজা ঘিরে দোহায় ব্যাপক নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছিলো। সারা বিশ্ব থেকে বিশেষ করে মুসলিম প্রধান দেশগুলো থেকে কয়েক ডজন রাষ্ট্রীয় অতিথি উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া ফাতাহ ও ইসলামিক জিহাদসহ ফিলিস্তিনি রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারাও উপস্থিত হন। গত বুধবার (৩১ জুলাই) ইরানের রাজধানী তেহরানে হানিয়াকে হত্যা করা হয়। গত বৃহস্পতিবার ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনির ইমামতিতে ইসমাইল হানিয়ার প্রথম জানাজা সম্পন্ন হয় তেহরানে। হামাস নেতার জানাজা ও শেষ বিদায়কে কেন্দ্র করে তেহরান বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে ঢল নামে লাখো মানুষের। জানাজা শেষে মরদেহ আজাদি স্কয়ারে নিয়ে গেলে হানিয়ার কফিনের সঙ্গী হন দেশটির হাজার হাজার মানুষ। গতকাল শুক্রবার ইসমাইল হানিয়ার লাশ কাতারে আনা হয়। প্রচণ্ড তাপমাত্রা উপেক্ষা করে হামাসের প্রয়াত রাজনৈতিক নেতাকে শ্রদ্ধা জানাতে দোহার ইমাম আবদুল ওয়াহাব মসজিদে জড়ো হন হাজার হাজার মানুষ। জুমার নামাজের পর তারা হানিয়ার জানাজায় অংশ নেন। এরপর হানিয়ার প্রতি শেষশ্রদ্ধার পাশাপাশি তারা গাজার ফিলিস্তিনিদের প্রতি সংহতি প্রকাশ করেন।
কাতারের দোহার ইমাম মুহাম্মাদ ইবনে আবদ আল-ওয়াহাব মসজিদে হামাসের ইসমাইল হানিয়ার দ্বিতীয় জানাজা সম্পন্ন হয়েছে। গতকাল শুক্রবার জুম্মার নামাজের পরই জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। এসময় হামাসের সাবেক রাজনৈতিক প্রধানকে শেষ শ্রদ্ধা জানিয়েছে হাজারো মানুষ।
হাজার হাজার মানুষ হানিয়ার জানাজায় অংশ নিয়েছিলেন। মসজিদের সামনে শ্রদ্ধা শেষে তাকে দোহার উত্তরে লুসাইল রাজকীয় কবরস্থানে নিয়ে যাওয়া হয় এবং সেখানেই সমাধিস্ত করা হয়। হানিয়ার জানাজা ঘিরে দোহায় ব্যাপক নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছিলো। সারা বিশ্ব থেকে বিশেষ করে মুসলিম প্রধান দেশগুলো থেকে কয়েক ডজন রাষ্ট্রীয় অতিথি উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া ফাতাহ ও ইসলামিক জিহাদসহ ফিলিস্তিনি রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারাও উপস্থিত হন। গত বুধবার (৩১ জুলাই) ইরানের রাজধানী তেহরানে হানিয়াকে হত্যা করা হয়। গত বৃহস্পতিবার ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনির ইমামতিতে ইসমাইল হানিয়ার প্রথম জানাজা সম্পন্ন হয় তেহরানে। হামাস নেতার জানাজা ও শেষ বিদায়কে কেন্দ্র করে তেহরান বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে ঢল নামে লাখো মানুষের। জানাজা শেষে মরদেহ আজাদি স্কয়ারে নিয়ে গেলে হানিয়ার কফিনের সঙ্গী হন দেশটির হাজার হাজার মানুষ। গতকাল শুক্রবার ইসমাইল হানিয়ার লাশ কাতারে আনা হয়। প্রচণ্ড তাপমাত্রা উপেক্ষা করে হামাসের প্রয়াত রাজনৈতিক নেতাকে শ্রদ্ধা জানাতে দোহার ইমাম আবদুল ওয়াহাব মসজিদে জড়ো হন হাজার হাজার মানুষ। জুমার নামাজের পর তারা হানিয়ার জানাজায় অংশ নেন। এরপর হানিয়ার প্রতি শেষশ্রদ্ধার পাশাপাশি তারা গাজার ফিলিস্তিনিদের প্রতি সংহতি প্রকাশ করেন।