মাদারীপুর প্রতিনিধি
মাদারীপুরের কালকিনিতে বর্ষায় পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় আড়িয়াল খাঁ নদীতে ভাঙন দেখা দিয়েছে। ইতোমধ্যে ১০টি বসতবাড়ি ও ফসলি জমি নদীতে বিলীন হয়েছে বলে দাবি করেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। ভাঙন থেকে বাঁচতে অনেকেই নদীর তীর থেকে নিজেদের বাড়ি সরিয়ে নিতে শুরু করেছেন।
স্থানীয়রা জানান, উপজেলার সিডিখান ইউনিয়ন পরিষদের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত আড়িয়াল খাঁ নদীতে ভাঙন শুরু হয়েছে। ইতোমধ্যে ফয়জর আলী, হুমায়ন, নুরু, দিদারসহ ১০ জনের বাড়ি নদীগর্ভে বিলীন হয়েছে। ভাঙন আতঙ্কে রয়েছেন আরও ১০টি পরিবার।
আতঙ্কিত পরিবারগুলো তাদের গরু-ছাগল, হাঁস-মুরগি নিয়ে পার্শ্ববর্তী কয়ারিয়া এলাকায় আশ্রয় নিয়েছেন। বসতবাড়ি হারানো অনেকে পরিবার নিয়ে কষ্টে দিন অতিবাহিত করছে। নদীতে গাছপালা, ধান, পাটসহ বিভিন্ন ফসলের জমি বিলীন হচ্ছে। সিডিখান গ্রামের বাসিন্দা তাহের বলেন, আড়িয়াল খাঁ নদী আমাদের সব কিছুই কেড়ে নিয়ে গেছে। আমাদের ঘরবাড়ি, ফসলি জমি এক রাতের মধ্যে নিয়ে গেছে। আমাদের সব স্বপ্ন বিলীন হয়ে যাচ্ছে এই নদীর কারণে। সিডিখান ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান চানমিয়া শিকদার বলেন, নদী ভাঙনের বিষয়টি প্রশাসনকে জানানো হয়েছে।
অপরদিকে, উপজেলার সাহেবরামপুর ইউনিয়ন পরিষদে প্রায় ১৫টি পরিবার রয়েছেন আড়িয়াল খাঁ নদীর ভাঙন আতঙ্কে। সেখানেও অনেক জমি নদীতে বিলীন হচ্ছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয়রা। এই ইউনিয়নের কৃষক মান্নান বলেন, বর্ষাকাল আসলেই আমাদের চিন্তা বেড়ে যায়। বছরের পর বছর আমাদের জমি আড়িয়াল খাঁ নদীতে বিলীন হচ্ছে। এই নদীর কারণে শত শত পরিবার এলাকা ছেড়েছেন। আমাদের এই কষ্ট দেখার কেউ নেই।
সাহেবরামপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মুরাদ সরদার বলেন, আড়িয়াল খাঁ নদী বছরের পর বছর ধরে ভাঙছে। আমরা অনেকবার ভাঙন কবলিতদের পাশে সাহায্য নিয়ে দাঁড়িয়েছি। সামনেও তাদের সহযোগিতা করা হবে। কালকিনি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) উত্তম জুমার দাশ বলেন, ভাঙন কবলিতদের সরকারিভাবে সহযোগিতা করা হবে। নদীর ভাঙন রোধে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
মাদারীপুরের কালকিনিতে বর্ষায় পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় আড়িয়াল খাঁ নদীতে ভাঙন দেখা দিয়েছে। ইতোমধ্যে ১০টি বসতবাড়ি ও ফসলি জমি নদীতে বিলীন হয়েছে বলে দাবি করেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। ভাঙন থেকে বাঁচতে অনেকেই নদীর তীর থেকে নিজেদের বাড়ি সরিয়ে নিতে শুরু করেছেন।
স্থানীয়রা জানান, উপজেলার সিডিখান ইউনিয়ন পরিষদের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত আড়িয়াল খাঁ নদীতে ভাঙন শুরু হয়েছে। ইতোমধ্যে ফয়জর আলী, হুমায়ন, নুরু, দিদারসহ ১০ জনের বাড়ি নদীগর্ভে বিলীন হয়েছে। ভাঙন আতঙ্কে রয়েছেন আরও ১০টি পরিবার।
আতঙ্কিত পরিবারগুলো তাদের গরু-ছাগল, হাঁস-মুরগি নিয়ে পার্শ্ববর্তী কয়ারিয়া এলাকায় আশ্রয় নিয়েছেন। বসতবাড়ি হারানো অনেকে পরিবার নিয়ে কষ্টে দিন অতিবাহিত করছে। নদীতে গাছপালা, ধান, পাটসহ বিভিন্ন ফসলের জমি বিলীন হচ্ছে। সিডিখান গ্রামের বাসিন্দা তাহের বলেন, আড়িয়াল খাঁ নদী আমাদের সব কিছুই কেড়ে নিয়ে গেছে। আমাদের ঘরবাড়ি, ফসলি জমি এক রাতের মধ্যে নিয়ে গেছে। আমাদের সব স্বপ্ন বিলীন হয়ে যাচ্ছে এই নদীর কারণে। সিডিখান ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান চানমিয়া শিকদার বলেন, নদী ভাঙনের বিষয়টি প্রশাসনকে জানানো হয়েছে।
অপরদিকে, উপজেলার সাহেবরামপুর ইউনিয়ন পরিষদে প্রায় ১৫টি পরিবার রয়েছেন আড়িয়াল খাঁ নদীর ভাঙন আতঙ্কে। সেখানেও অনেক জমি নদীতে বিলীন হচ্ছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয়রা। এই ইউনিয়নের কৃষক মান্নান বলেন, বর্ষাকাল আসলেই আমাদের চিন্তা বেড়ে যায়। বছরের পর বছর আমাদের জমি আড়িয়াল খাঁ নদীতে বিলীন হচ্ছে। এই নদীর কারণে শত শত পরিবার এলাকা ছেড়েছেন। আমাদের এই কষ্ট দেখার কেউ নেই।
সাহেবরামপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মুরাদ সরদার বলেন, আড়িয়াল খাঁ নদী বছরের পর বছর ধরে ভাঙছে। আমরা অনেকবার ভাঙন কবলিতদের পাশে সাহায্য নিয়ে দাঁড়িয়েছি। সামনেও তাদের সহযোগিতা করা হবে। কালকিনি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) উত্তম জুমার দাশ বলেন, ভাঙন কবলিতদের সরকারিভাবে সহযোগিতা করা হবে। নদীর ভাঙন রোধে ব্যবস্থা নেয়া হবে।