
ফেসবুক ও টিকটকসহ একাধিক সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের প্রতিনিধিকে ডেকে পাঠিয়েছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)। আগামী বুধবারের মধ্যে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বিটিআরসি ভবনে সশরীরে তাদের হাজির হয়ে ব্যাখ্যা দিতে বলা হয়েছে। গতকাল রোববার বেলা ১১টার দিকে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনে (বিটিআরসি) সাংবাদিকদের ব্রিফিংয়ের সময় এসব কথা বলেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক।
ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, টিকটক বন্ধ থাকছে জানিয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, তাদের কাছে বিটিআরসি নিয়ন্ত্রক সংস্থা হিসেবে যে ব্যাখ্যা চেয়েছে, তা স্পষ্ট করে না দেয়া পর্যন্ত বাংলাদেশে অবাধে তাদের কার্যক্রম খুলে দেয়া হবে না। এ ব্যাপারে সিদ্ধান্তে অনড় থাকবে সরকার। প্রতিমন্ত্রী বলেন, ফেসবুক তাদের পলিসি অনুযায়ী যেসব কনটেন্ট স্বয়ংক্রিয়ভাবে ব্লক করে দেয়ার কথা, সেগুলো সাবলীলভাবে প্রচার করে যাচ্ছে। সেসব কনটেন্টের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেয়া হয়নি। কেন তারা ব্যবস্থা নেয়নি, সেটা জানতে চাওয়া হয়েছে। আগামী ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে তাদের প্রতিনিধিদের বিটিআরসিতে তলব করা হয়েছে। তাদের সশরীরে এসে ব্যাখ্যা দিতে হবে। বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন আইসিটি বিভাগের সচিব মো. সামসুল আরেফিন, বিটিআরসি চেয়ারম্যান প্রকৌশলী মহিউদ্দিন আহমেদসহ নিয়ন্ত্রক সংস্থার কর্মকর্তারা।
ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, টিকটক বন্ধ থাকছে জানিয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, তাদের কাছে বিটিআরসি নিয়ন্ত্রক সংস্থা হিসেবে যে ব্যাখ্যা চেয়েছে, তা স্পষ্ট করে না দেয়া পর্যন্ত বাংলাদেশে অবাধে তাদের কার্যক্রম খুলে দেয়া হবে না। এ ব্যাপারে সিদ্ধান্তে অনড় থাকবে সরকার। প্রতিমন্ত্রী বলেন, ফেসবুক তাদের পলিসি অনুযায়ী যেসব কনটেন্ট স্বয়ংক্রিয়ভাবে ব্লক করে দেয়ার কথা, সেগুলো সাবলীলভাবে প্রচার করে যাচ্ছে। সেসব কনটেন্টের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেয়া হয়নি। কেন তারা ব্যবস্থা নেয়নি, সেটা জানতে চাওয়া হয়েছে। আগামী ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে তাদের প্রতিনিধিদের বিটিআরসিতে তলব করা হয়েছে। তাদের সশরীরে এসে ব্যাখ্যা দিতে হবে। বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন আইসিটি বিভাগের সচিব মো. সামসুল আরেফিন, বিটিআরসি চেয়ারম্যান প্রকৌশলী মহিউদ্দিন আহমেদসহ নিয়ন্ত্রক সংস্থার কর্মকর্তারা।