
দেশের সকল সরকারি, বেসরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের অফিস সময় সকাল ৯টা থেকে বিকাল ৩টা পর্যন্ত নির্ধারণ করেছে সরকার। আগামী তিনদিন এ সূচি বলবৎ থাকবে। গতকাল শনিবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে এ তথ্য জানানো হয়। প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, আজ রোববার থেকে মঙ্গলবার (৩০ জুলাই) পর্যন্ত এই সূচি বহাল থাকবে।
তবে জরুরি পরিষেবা যেমন বিদ্যুৎ, পানি, গ্যাস ও অন্যান্য জ্বালানি, ফায়ার সার্ভিস ও বন্দরগুলোর কার্যক্রম, পরিচ্ছন্নতা, টেলিফোন, ইন্টারনেট, ডাকসেবা এবং এ-সংশ্লিষ্ট কাজে নিয়োজিত যানবাহন ও কর্মীরা এই সময়সূচির আওতার বাইরে থাকবেন। এ ছাড়া হাসপাতাল ও জরুরি সেবা এবং এই সেবার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কর্মী, চিকিৎসাসেবায় নিয়োজিত চিকিৎসক ও কর্মী, ওষুধসহ চিকিৎসা সরঞ্জাম বহনকারী যানবাহন ও কর্মীরা এই সময়সূচির আওতার বাইরে থাকবেন। জরুরি কাজের সঙ্গে সম্পৃক্ত অফিসগুলো এই সময়সূচির আওতার বাইরে থাকবে, যা প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ রয়েছে। এর মানে হলো জরুরি সেবার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট অফিস ও কর্মীরা তাদের প্রয়োজন অনুযায়ী চলবেন। এর আগে কোটা সংস্কার আন্দোলনকে ঘিরে দেশে অস্থিরতার মধ্যে ২১ ও ২২ জুলাই (রোবাবার ও সোমবার) দুই দিনের সাধারণ ছুটি ঘোষণা করেছিল সরকার। পরে আরও একদিন (মঙ্গলবার) সরকারি ছুটি বাড়ানো হয়। তিন দিনের নির্বাহী আদেশের ছুটি শেষে গত বুধবার থেকে সব সরকারি ও বেসরকারি অফিস বেলা ১১টা থেকে বিকাল ৩টা পর্যন্ত চলে। অফিস আদালত খুলে দেয়া হলেও সারাদেশে বন্ধ থাকা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার বিষয়ে সরকার থেকে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত আসেনি। এছাড়াও আজ রোববার থেকে মঙ্গলবার পর্যন্ত ব্যাংকগুলোর লেনদেন চলবে সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত। লেনদেন পরবর্তী কার্যক্রম পরিচালনার জন্য ব্যাংক খোলা থাকবে সাড়ে ৩টা পর্যন্ত। গতকাল শনিবার বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মেজবাউল হক এ তথ্য জানিয়েছেন।
তবে জরুরি পরিষেবা যেমন বিদ্যুৎ, পানি, গ্যাস ও অন্যান্য জ্বালানি, ফায়ার সার্ভিস ও বন্দরগুলোর কার্যক্রম, পরিচ্ছন্নতা, টেলিফোন, ইন্টারনেট, ডাকসেবা এবং এ-সংশ্লিষ্ট কাজে নিয়োজিত যানবাহন ও কর্মীরা এই সময়সূচির আওতার বাইরে থাকবেন। এ ছাড়া হাসপাতাল ও জরুরি সেবা এবং এই সেবার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কর্মী, চিকিৎসাসেবায় নিয়োজিত চিকিৎসক ও কর্মী, ওষুধসহ চিকিৎসা সরঞ্জাম বহনকারী যানবাহন ও কর্মীরা এই সময়সূচির আওতার বাইরে থাকবেন। জরুরি কাজের সঙ্গে সম্পৃক্ত অফিসগুলো এই সময়সূচির আওতার বাইরে থাকবে, যা প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ রয়েছে। এর মানে হলো জরুরি সেবার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট অফিস ও কর্মীরা তাদের প্রয়োজন অনুযায়ী চলবেন। এর আগে কোটা সংস্কার আন্দোলনকে ঘিরে দেশে অস্থিরতার মধ্যে ২১ ও ২২ জুলাই (রোবাবার ও সোমবার) দুই দিনের সাধারণ ছুটি ঘোষণা করেছিল সরকার। পরে আরও একদিন (মঙ্গলবার) সরকারি ছুটি বাড়ানো হয়। তিন দিনের নির্বাহী আদেশের ছুটি শেষে গত বুধবার থেকে সব সরকারি ও বেসরকারি অফিস বেলা ১১টা থেকে বিকাল ৩টা পর্যন্ত চলে। অফিস আদালত খুলে দেয়া হলেও সারাদেশে বন্ধ থাকা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার বিষয়ে সরকার থেকে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত আসেনি। এছাড়াও আজ রোববার থেকে মঙ্গলবার পর্যন্ত ব্যাংকগুলোর লেনদেন চলবে সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত। লেনদেন পরবর্তী কার্যক্রম পরিচালনার জন্য ব্যাংক খোলা থাকবে সাড়ে ৩টা পর্যন্ত। গতকাল শনিবার বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মেজবাউল হক এ তথ্য জানিয়েছেন।