
সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি
সিরাজগঞ্জের কামারখন্দে কোলের শিশুর গলায় ছুরি ঠেকিয়ে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ সময় নগদ টাকা ও স্বর্ণালংকার লুট করে নিয়ে গেছে ডাকাত দল। গত বুধবার গভীর রাতে উপজেলার রায়দৌলতপুর ইউনিয়নের শ্যামপুর গ্রামে হযরত আলীর বাড়িতে এ ডাকাতির ঘটনা ঘটে। ভুক্তভোগী হযরত আলীর ছেলে আবু হাসেম বলেন, গত বুধবার গভীর রাতে ৫-৭ জন ডাকাত আমাদের বাড়িতে ঢোকে। প্রথমেই আমার মাথায় তারা শক্ত কোনো কিছু দিয়ে মাথায় আঘাত করে। আমি মেঝেতে পড়ে গেলে ওরা আমাকে ও আমার বোনকে বেঁধে রেখেছিল। এরপর আমার বাবার হালখাতার টাকাসহ প্রায় ৮ লাখ টাকা ও ৬ ভরি স্বর্ণালংকার লুট করে নিয়ে গেছে। হযরত আলীর মেয়ে খাদিজা খাতুন বলেন, আমার মা-বাবাকে অজ্ঞান অবস্থায় ঘরের ভেতরে রেখে ও ছোটভাই আবু হাসেমকে হাত-পা বেঁধে রেখে প্রচুর মারধর করেছে ডাকাতরা। ওরা আমাকেও বেঁধে রেখেছিল। সবার হাতে ছুরি, হাতুড়িসহ নানা ধরনের জিনিস ছিল। শেষেরদিকে আমার বাচ্চা রাফসার গলায় ছুরি ধরে জিম্মি করে স্বর্ণালংকার আরও আছে কিনা জানতে চায়। টাকা ও সোনা লুট করার পর শিশু সন্তানকে ছেড়ে দিয়ে তারা দ্রুত চলে যায়। আমার বাবা ও মাকে অজ্ঞান করা হয়েছিল। তারা এখনও হাসপাতালে ভর্তি আছেন। কামারখন্দ উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মোহাম্মদ ইব্রাহিম বলেন, গত বুধবার ভোরে অজ্ঞান অবস্থায় দুইজনকে ভর্তি করে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। তাদের অবজারভেশনে রাখা হয়েছে। কামারখন্দ থানার ওসি মো. রেজাউল ইসলাম বলেন, অজ্ঞান করে বাড়ির জিনিসপত্র নিয়ে যাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। আমরা রাতে গিয়েছিলাম। লিখিত অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেব।
সিরাজগঞ্জের কামারখন্দে কোলের শিশুর গলায় ছুরি ঠেকিয়ে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ সময় নগদ টাকা ও স্বর্ণালংকার লুট করে নিয়ে গেছে ডাকাত দল। গত বুধবার গভীর রাতে উপজেলার রায়দৌলতপুর ইউনিয়নের শ্যামপুর গ্রামে হযরত আলীর বাড়িতে এ ডাকাতির ঘটনা ঘটে। ভুক্তভোগী হযরত আলীর ছেলে আবু হাসেম বলেন, গত বুধবার গভীর রাতে ৫-৭ জন ডাকাত আমাদের বাড়িতে ঢোকে। প্রথমেই আমার মাথায় তারা শক্ত কোনো কিছু দিয়ে মাথায় আঘাত করে। আমি মেঝেতে পড়ে গেলে ওরা আমাকে ও আমার বোনকে বেঁধে রেখেছিল। এরপর আমার বাবার হালখাতার টাকাসহ প্রায় ৮ লাখ টাকা ও ৬ ভরি স্বর্ণালংকার লুট করে নিয়ে গেছে। হযরত আলীর মেয়ে খাদিজা খাতুন বলেন, আমার মা-বাবাকে অজ্ঞান অবস্থায় ঘরের ভেতরে রেখে ও ছোটভাই আবু হাসেমকে হাত-পা বেঁধে রেখে প্রচুর মারধর করেছে ডাকাতরা। ওরা আমাকেও বেঁধে রেখেছিল। সবার হাতে ছুরি, হাতুড়িসহ নানা ধরনের জিনিস ছিল। শেষেরদিকে আমার বাচ্চা রাফসার গলায় ছুরি ধরে জিম্মি করে স্বর্ণালংকার আরও আছে কিনা জানতে চায়। টাকা ও সোনা লুট করার পর শিশু সন্তানকে ছেড়ে দিয়ে তারা দ্রুত চলে যায়। আমার বাবা ও মাকে অজ্ঞান করা হয়েছিল। তারা এখনও হাসপাতালে ভর্তি আছেন। কামারখন্দ উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মোহাম্মদ ইব্রাহিম বলেন, গত বুধবার ভোরে অজ্ঞান অবস্থায় দুইজনকে ভর্তি করে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। তাদের অবজারভেশনে রাখা হয়েছে। কামারখন্দ থানার ওসি মো. রেজাউল ইসলাম বলেন, অজ্ঞান করে বাড়ির জিনিসপত্র নিয়ে যাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। আমরা রাতে গিয়েছিলাম। লিখিত অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেব।