
সরাসরি নগদ ক্রয়ের ক্ষেত্রে বছরে ২৫ লাখ টাকা সর্বোচ্চ ব্যয়সীমা বেঁধে দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এ ক্ষেত্রে দাপ্তরিক কাজে ইসির কোনো কর্মকর্তা এর বেশি নগদ ক্রয় করতে পারবেন না। সংস্থাটির বাজেট শাখার উপ-সচিব মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান ইতোমধ্যে এ-সংক্রান্ত নির্দেশনা সংশ্লিষ্ট সকল কর্মকর্তাকে পাঠিয়েছেন। নির্দেশনায় নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের যে সকল শাখা, দপ্তর, অধিশাখা, অনুবিভাগ হতে ক্রয় কার্য সম্পাদন করা হয়ে থাকে সে সকল শাখা, দপ্তর, অধিশাখা অনুবিভাগের প্রধানদের অবহিত করা হয় সরাসরি নগদ ক্রয়ের ক্ষেত্রে বছরে মোট পরিমাণ অনধিক ১০ দশ লাখ টাকা এবং প্রতি ক্রয়ের ক্ষেত্রে অনধিক ২৫ হাজার টাকা। এছাড়া রাজস্ব বাজেটের অধীন ক্রয়ের ক্ষেত্রে- পণ্য ও সংশ্লিষ্ট সেবা ক্রয়ের জন্য প্রতিটি ক্ষেত্রে অনধিক ৩ লাখ টাকা; তবে বছরে সর্বোচ্চ ১৫ লাখ টাকা। এছাড়া কার্য ও ভৌত সেবা ক্রয়ের জন্য প্রতিটি ক্ষেত্রে অনধিক ৬ লাখ টাকা; বছরে সর্বোচ্চ ২৫ লাখ টাকা। নির্দেশনায় আরো বলা হয়েছে, সচিবালয়ের রাজস্ব বাজেটের অধীন সচিবালয় পর্যায়ে সকল ক্রয়ের ক্ষেত্রে ক্রয়কারী একজন। এই পদ্ধতিতে ক্রয়কার্য শুরু করার পূর্বে সচিবালয়ের হিসাব শাখা হতে বর্তমান স্থিতি এবং ব্যয় সংক্রান্ত তথ্য সংগ্রহ করে ক্রয়কার্য সম্পাদন করা একই সাথে সংশ্লিষ্ট সকলকে অর্থ ব্যয়ের ক্ষেত্রে অর্থ মন্ত্রণালয়, অর্থ বিভাগ, বাজেট অনুবিভাগ-১ এর সময়ে সময়ে জারীকৃত অন্যান্য অনুশাসন অনুসরণ করতে হবে। নির্বাচন কমিশনকে নির্বাচনী উপকরণসহ নানা ক্রয় করতে হয় নগদে।