
শ্রীপুর (গাজীপুর) প্রতিনিধি
গাজীপুরের শ্রীপুরে সরকারের প্রায় ২ একর খাস জমি উদ্ধার করা হয়েছে প্রকৌশলীর রিসোর্ট-এগ্রো ফার্ম থেকে। সরকারের প্রায় ছয়কোটি টাকা মূল্যের ৩ একর খাস জমি দখল করে গ্রিন পেরাডাইস রিসোর্ট ও আহামদিয়া এগ্রোফার্ম গড়ে তুলে ছিলেন প্রকৌশলী তয়বুর রহমান। অভিযুক্ত তৈয়বুর রহমান শ্রীপুর উপজেলার গাজীপুর ইউনিয়নের নিজমাওনা গ্রামের মৃত হযরত আলীর ছেলে। তিনি একজন অবসর প্রাপ্ত প্রকৌশলী। খাস জমি দখল করে রিসোর্ট ও খামার গড়ার এমন অভিযোগ উঠলে গত ৪ জুলাই সরকারি খাস জমি জবর দখলের অভিযোগ শিরোনামে দৈনিক জনতায় সংবাদ প্রকাশ হলে প্রশাসন নড়ে চড়ে বসে। গাজীপুর জেলা প্রশাসক আবুল ফাতে মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম বিষয়টি আমলে নিয়ে শ্রীপুর সহকারি কমিশনার (ভূমি) শাইখা সুলতানাকে রেকর্ডপত্র যাচাই বাছাই করে ব্যবস্থা নিতে বলেন। এর পর পরই স্থানীয় ভূমি প্রশাসন মাঠে নামে। মাওনা ভুমি অফিসের ভূমি সহকারি কর্মকর্তা আব্দুল ওয়াহাব জানান রেকর্ড পত্র যাচাই করে উপজেলা সার্ভেয়ার আল মামুনকে নিয়ে জমিতে সরকারি সত্ব ১নং খাস খতিয়ানের জমি পাওয়া যায়। এরপর অভিযুক্ত প্রকৌশলীকে উপজেলা ভুমি অফিসে ডাকা হয় কোন মার্লিকানা মুলে জমি ভোগদখল করছেন তার কৈফিয়তে।
মাওনা ইউনিয়ন ভূমি অফিসের সহকারী কর্মকর্তা আ. ওয়াহাব জানান, নিজমাওনা গ্রামে ৫৩৩,৫৭৬,৫৪৪ ও ৫৬৬ নম্বর দাগে রয়েছে ১০.১০একর খাস জমি। বিপুল পরিমান সরকারি খাস জমি জবরদখলের বিষয়ে তিনি বলেন, জবর দখল কারীদের মধ্যে প্রকৌশলী তৈয়বুর রহমানের অবৈধ দখলে থাকা প্রায় দুই একর খাস জমি সনাক্ত করা হয়েছে। উপজেলার নিজমাওনা গ্রামে ৩নং গাজীপুর মৌজায় সি.এস ও এস.এ ৫৩৩ ও ৫৭৬নং দাগে আর.এস ১ নং খতিয়ানে সরকারি খাস জমি রয়েছে। যার আর.এস দাগ নম্বর ৮৪১৫,৮৪৮৫,৮৪৮৬,৮৪৮৭,৮৪৯২ ও ৮৪৯৩ থেকে ১.৯৮ একর খাস জমি উদ্ধার করে সরকারি সাইন বোর্ড লাগিয়ে দিয়েছে উপজেলা ভূমি অফিস।
শ্রীপুর উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) শাইখা সুলতানা দৈনিক জনতাকে বলেন, নিজমাওনা গ্রামে প্রকৌশলী তৈয়বুরের পাকা সীমানা প্রাচীরের ভিতরে রিসোর্ট ও খামার থেকে সরকারি খাস জমি সনাক্ত করে উদ্ধার করা হয়েছে। জবর দখলকারি প্রকৌশলীকে দ্রুত জমি ছাড়তে নোটিশ করা হয়েছে।
গাজীপুরের শ্রীপুরে সরকারের প্রায় ২ একর খাস জমি উদ্ধার করা হয়েছে প্রকৌশলীর রিসোর্ট-এগ্রো ফার্ম থেকে। সরকারের প্রায় ছয়কোটি টাকা মূল্যের ৩ একর খাস জমি দখল করে গ্রিন পেরাডাইস রিসোর্ট ও আহামদিয়া এগ্রোফার্ম গড়ে তুলে ছিলেন প্রকৌশলী তয়বুর রহমান। অভিযুক্ত তৈয়বুর রহমান শ্রীপুর উপজেলার গাজীপুর ইউনিয়নের নিজমাওনা গ্রামের মৃত হযরত আলীর ছেলে। তিনি একজন অবসর প্রাপ্ত প্রকৌশলী। খাস জমি দখল করে রিসোর্ট ও খামার গড়ার এমন অভিযোগ উঠলে গত ৪ জুলাই সরকারি খাস জমি জবর দখলের অভিযোগ শিরোনামে দৈনিক জনতায় সংবাদ প্রকাশ হলে প্রশাসন নড়ে চড়ে বসে। গাজীপুর জেলা প্রশাসক আবুল ফাতে মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম বিষয়টি আমলে নিয়ে শ্রীপুর সহকারি কমিশনার (ভূমি) শাইখা সুলতানাকে রেকর্ডপত্র যাচাই বাছাই করে ব্যবস্থা নিতে বলেন। এর পর পরই স্থানীয় ভূমি প্রশাসন মাঠে নামে। মাওনা ভুমি অফিসের ভূমি সহকারি কর্মকর্তা আব্দুল ওয়াহাব জানান রেকর্ড পত্র যাচাই করে উপজেলা সার্ভেয়ার আল মামুনকে নিয়ে জমিতে সরকারি সত্ব ১নং খাস খতিয়ানের জমি পাওয়া যায়। এরপর অভিযুক্ত প্রকৌশলীকে উপজেলা ভুমি অফিসে ডাকা হয় কোন মার্লিকানা মুলে জমি ভোগদখল করছেন তার কৈফিয়তে।
মাওনা ইউনিয়ন ভূমি অফিসের সহকারী কর্মকর্তা আ. ওয়াহাব জানান, নিজমাওনা গ্রামে ৫৩৩,৫৭৬,৫৪৪ ও ৫৬৬ নম্বর দাগে রয়েছে ১০.১০একর খাস জমি। বিপুল পরিমান সরকারি খাস জমি জবরদখলের বিষয়ে তিনি বলেন, জবর দখল কারীদের মধ্যে প্রকৌশলী তৈয়বুর রহমানের অবৈধ দখলে থাকা প্রায় দুই একর খাস জমি সনাক্ত করা হয়েছে। উপজেলার নিজমাওনা গ্রামে ৩নং গাজীপুর মৌজায় সি.এস ও এস.এ ৫৩৩ ও ৫৭৬নং দাগে আর.এস ১ নং খতিয়ানে সরকারি খাস জমি রয়েছে। যার আর.এস দাগ নম্বর ৮৪১৫,৮৪৮৫,৮৪৮৬,৮৪৮৭,৮৪৯২ ও ৮৪৯৩ থেকে ১.৯৮ একর খাস জমি উদ্ধার করে সরকারি সাইন বোর্ড লাগিয়ে দিয়েছে উপজেলা ভূমি অফিস।
শ্রীপুর উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) শাইখা সুলতানা দৈনিক জনতাকে বলেন, নিজমাওনা গ্রামে প্রকৌশলী তৈয়বুরের পাকা সীমানা প্রাচীরের ভিতরে রিসোর্ট ও খামার থেকে সরকারি খাস জমি সনাক্ত করে উদ্ধার করা হয়েছে। জবর দখলকারি প্রকৌশলীকে দ্রুত জমি ছাড়তে নোটিশ করা হয়েছে।