
আসন্ন মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডেমোক্রেটিক দলের প্রার্থী কে হবেন, এ নিয়ে জল্পনার মাঝেই উঠে এল সাবেক ফার্স্ট লেডি মিশেল ওবামার নাম।
প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের পরিবর্তে তাকেই প্রার্থী হিসেবে চাইছেন দলের সদস্যরা। গতকাল বুধবার এক প্রতিবেদনে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি জানিয়েছে, গত ২৬ ফেব্রুয়ারি স্থানীয় সময় গত সোমবার যুক্তরাষ্ট্রের ডেমোক্র্যাট ভোটারদের একটি সমীক্ষায় দেখা গেছে তাদের বেশিরভাগই প্রেসিডেন্ট পদে জো বাইডেনকে চান না। তাদের পছন্দের তালিকার শীর্ষে অবস্থান করছেন সাবেক ফার্সট লেডি মিশেল ওবামা।
আগামী নভেম্বর মাসে আসন্ন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ৮১ বছর বয়সী বাইডেনের পরিবর্তে কে ডেমোক্র্যাটিক দলের প্রার্থী হবেন- এ নিয়ে একটি সমীক্ষা করা হয়। এতে ৪৮ শতাংশ ডেমোক্র্যাটস বাইডেনের স্থলাভিষিক্ত করার জন্য অন্য প্রার্থী খোঁজার পক্ষে ভোট দিয়েছেন আর বিপক্ষে ভোট দিয়েছেন ৩৮ শতাংশ। এতে ২০ শতাংশ ভোট পেয়েছেন সাবেক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার স্ত্রী মিশেল ওবামা।
মিশেলের পর কামালা হ্যারিসকে চান ভোটাররা, তারপর তাদের তৃতীয় পছন্দ হিলারি ক্লিনটন। তারা যথাক্রমে ১৫ শতাংশ ও ১২ শতাংশ ভোট পেয়েছেন। তবে মনে করা হচ্ছে, আসন্ন নির্বাচনেও জো বাইডেন ও ডোনাল্ড ট্রাম্প মুখোমুখি হতে পারেন। ৮১ বছর বয়স হওয়া সত্তবেও ভোটে লড়তে রাজি বাইডেন। অন্যদিকে, বিতর্ক সত্তবেও ট্রাম্পের জনপ্রিয়তা বাইডেনের চেয়েও বেশি রয়েছে।
শান্তি আলোচনায় সৌদি আরব সফরে জেলেনস্কি
জনতা ডেস্ক
শান্তি আলোচনায় সৌদি আরব সফরে গিয়েছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। গত মঙ্গলবার দেশটিতে পেছেছেন তিনি। সফরকালীন জেলেনস্কি ইউক্রেনের শান্তি পরিকল্পনা এবং যুদ্ধবন্দীদের নিয়ে সেদির ক্রাউন প্রিনস মোহাম্মদ বিন সালমানের সঙ্গেও আলোচনা করবেন।
ডেইলি সাবাহ জানিয়েছে,সফরের এজেন্ডার শীর্ষে রয়েছে জেলেনকির ১০ দফা শান্তি পরিকল্পনা। এর মধ্যে ইউক্রেন থেকে রাশিয়ার সম্পূর্ণ প্রত্যাহার,যুদ্ধাপরাধীদের ক্ষতিপূরণ এবং শাস্তি,সেই সঙ্গে ইউক্রেনের যুদ্ধবন্দীদের মুক্তি এবং রিয়াদের মধ্যস্থতায় তাদের প্রত্যাবর্তন অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। এক্সের একটি পোস্টে জেলেনস্কি লিখেছেন, সেদি আরবের নেতৃত্ব ইতিমধ্যেই আমাদের জনগণের মুক্তিতে অবদান রেখেছে। আমি নিশ্চিত যে এই বৈঠকটিও ফলপ্রসু হবে। ইউক্রেনের পুনর্গঠনে সৌদি আরবের সম্পৃক্ততা নিয়েও তারা আলোচনা করতে যাচ্ছেন বলে জানিয়েছেন জেলেনস্কি। বিভিন্ন দেশের প্রতিনিধিদের সঙ্গে জেলেনস্কির শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনার জন্য একাধিক বহুপাক্ষিক বৈঠক করেছে ইউক্রেন। কিয়েভের প্রত্যাশা করছে সুইজারল্যান্ডে একটি শান্তি সম্মেলন আয়োজন হবে বিভিন্ন দেশের নেতাদের নিয়ে। জেলেনস্কি লিখেছেন, প্রথম শান্তি সম্মেলন আয়োজনের খুব কাছাকাছি রয়েছি আমরা। আমরা সৌদি আরবের সক্রিয় সমর্থনের ওপর ভরসা রাখতে পারি। এর আগে রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে বন্দি বিনিময়ে মধ্যস্থতাকারী হিসেবে ভূমিকা রেখেছে সৌদি আরব।
প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের পরিবর্তে তাকেই প্রার্থী হিসেবে চাইছেন দলের সদস্যরা। গতকাল বুধবার এক প্রতিবেদনে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি জানিয়েছে, গত ২৬ ফেব্রুয়ারি স্থানীয় সময় গত সোমবার যুক্তরাষ্ট্রের ডেমোক্র্যাট ভোটারদের একটি সমীক্ষায় দেখা গেছে তাদের বেশিরভাগই প্রেসিডেন্ট পদে জো বাইডেনকে চান না। তাদের পছন্দের তালিকার শীর্ষে অবস্থান করছেন সাবেক ফার্সট লেডি মিশেল ওবামা।
আগামী নভেম্বর মাসে আসন্ন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ৮১ বছর বয়সী বাইডেনের পরিবর্তে কে ডেমোক্র্যাটিক দলের প্রার্থী হবেন- এ নিয়ে একটি সমীক্ষা করা হয়। এতে ৪৮ শতাংশ ডেমোক্র্যাটস বাইডেনের স্থলাভিষিক্ত করার জন্য অন্য প্রার্থী খোঁজার পক্ষে ভোট দিয়েছেন আর বিপক্ষে ভোট দিয়েছেন ৩৮ শতাংশ। এতে ২০ শতাংশ ভোট পেয়েছেন সাবেক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার স্ত্রী মিশেল ওবামা।
মিশেলের পর কামালা হ্যারিসকে চান ভোটাররা, তারপর তাদের তৃতীয় পছন্দ হিলারি ক্লিনটন। তারা যথাক্রমে ১৫ শতাংশ ও ১২ শতাংশ ভোট পেয়েছেন। তবে মনে করা হচ্ছে, আসন্ন নির্বাচনেও জো বাইডেন ও ডোনাল্ড ট্রাম্প মুখোমুখি হতে পারেন। ৮১ বছর বয়স হওয়া সত্তবেও ভোটে লড়তে রাজি বাইডেন। অন্যদিকে, বিতর্ক সত্তবেও ট্রাম্পের জনপ্রিয়তা বাইডেনের চেয়েও বেশি রয়েছে।
শান্তি আলোচনায় সৌদি আরব সফরে জেলেনস্কি
জনতা ডেস্ক
শান্তি আলোচনায় সৌদি আরব সফরে গিয়েছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। গত মঙ্গলবার দেশটিতে পেছেছেন তিনি। সফরকালীন জেলেনস্কি ইউক্রেনের শান্তি পরিকল্পনা এবং যুদ্ধবন্দীদের নিয়ে সেদির ক্রাউন প্রিনস মোহাম্মদ বিন সালমানের সঙ্গেও আলোচনা করবেন।
ডেইলি সাবাহ জানিয়েছে,সফরের এজেন্ডার শীর্ষে রয়েছে জেলেনকির ১০ দফা শান্তি পরিকল্পনা। এর মধ্যে ইউক্রেন থেকে রাশিয়ার সম্পূর্ণ প্রত্যাহার,যুদ্ধাপরাধীদের ক্ষতিপূরণ এবং শাস্তি,সেই সঙ্গে ইউক্রেনের যুদ্ধবন্দীদের মুক্তি এবং রিয়াদের মধ্যস্থতায় তাদের প্রত্যাবর্তন অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। এক্সের একটি পোস্টে জেলেনস্কি লিখেছেন, সেদি আরবের নেতৃত্ব ইতিমধ্যেই আমাদের জনগণের মুক্তিতে অবদান রেখেছে। আমি নিশ্চিত যে এই বৈঠকটিও ফলপ্রসু হবে। ইউক্রেনের পুনর্গঠনে সৌদি আরবের সম্পৃক্ততা নিয়েও তারা আলোচনা করতে যাচ্ছেন বলে জানিয়েছেন জেলেনস্কি। বিভিন্ন দেশের প্রতিনিধিদের সঙ্গে জেলেনস্কির শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনার জন্য একাধিক বহুপাক্ষিক বৈঠক করেছে ইউক্রেন। কিয়েভের প্রত্যাশা করছে সুইজারল্যান্ডে একটি শান্তি সম্মেলন আয়োজন হবে বিভিন্ন দেশের নেতাদের নিয়ে। জেলেনস্কি লিখেছেন, প্রথম শান্তি সম্মেলন আয়োজনের খুব কাছাকাছি রয়েছি আমরা। আমরা সৌদি আরবের সক্রিয় সমর্থনের ওপর ভরসা রাখতে পারি। এর আগে রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে বন্দি বিনিময়ে মধ্যস্থতাকারী হিসেবে ভূমিকা রেখেছে সৌদি আরব।