ভারি বর্ষণে কক্সবাজারের উখিয়ায় রোহিঙ্গা ক্যাম্পে পাহাড় ধসে ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে। নিহতদের মধ্যে ৯ জন রোহিঙ্গা ও স্থানীয় এক শিশু রয়েছে। নিহতের সংখ্যা আরো বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। গতকাল বুধবার সকালে উখিয়ার ১, ৮, ৯, ১০ ও ১৪ নম্বর ক্যাম্পে পাহাড় ধসের ঘটনা ঘটেছে। গত মঙ্গলবার থেকে উখিয়ায় একটানা ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে এ পাহাড় ধসের ঘটনা ঘটছে। এছাড়াও টানা ভারী বর্ষণে কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলায় ছয় হাজারের বেশি মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছেন। পানিতে তলিয়ে গেছে ফসলি জমি ও চিংড়ির ঘের। প্রাণহানি রোধে পাহাড়ি ঝুঁকিপূর্ণ বসবাসকারীদের সরে যেতে মাইকিং করছে উপজেলা প্রশাসন। শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার মিজানুর রহমান এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন। জানা গেছে, গতকাল বুধবার ভোর ও মধ্যরাতে কক্সবাজারের উখিয়ায় রোহিঙ্গা ক্যাম্পে পাহাড় ধসের ঘটনায় ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে। নিহতদের মধ্যে ৯ জন রোহিঙ্গা ও একজন স্থানীয় বাসিন্দা বলে জানা গেছে। নিহতরা হলেন- রোহিঙ্গা ক্যাম্প-৯ ব্লক আই/৪ এর হোসেন আলী (৫০), আনোয়ারা বেগম (৪০), ব্লক আই/৯ এর মোহাম্মদ সালমান (৩), ক্যাম্প-১০ এর আব্দুল কালাম (৪৭), সেলিমা খাতুন (৪২), আবু মেহের (১৯), জয়নব বিবি (২০), ক্যাম্প-৮ ব্লক বি-৪২ এর মো. হারেস (২), ক্যাম্প-১ ব্লক এফ/৫ এর পুতনি (৩৪) ও ১৪ নম্বর ক্যাম্প সংলগ্ন স্থানীয় বাসিন্দা মো. আব্দুল করিম (১২)।
এছাড়াও টানা ভারী বর্ষণে কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলায় ছয় হাজারের বেশি মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছেন। পানিতে তলিয়ে গেছে ফসলি জমি ও চিংড়ির ঘের। প্রাণহানি রোধে পাহাড়ি ঝুঁকিপূর্ণ বসবাসকারীদের সরে যেতে মাইকিং করছে উপজেলা প্রশাসন। গত মঙ্গলবার সন্ধ্যা থেকে গতকাল বুধবার সকাল থেকে ভারী বর্ষণের কারণে টেকনাফ উপজেলায় পাহাড়ি ঝুঁকিপূর্ণ বসবাসকারীদের অন্যত্র সরে যেতে বলা হচ্ছে। উপজেলার হ্নীলা ইউনিয়নের মৌলভীবাজার, ওয়াব্রাং, চৌধুরী পাড়া, রঙ্গিখালী লামার পাড়া, চৌধুরী পাড়া, সাবরাং ইউনিয়নের পতে আলী পাড়া, বাহারছাড়া পাড়া, কুড়া বুইজ্জ্যাপাড়া, মুন্ডার ডেইল পাড়া গ্রামের আড়াই হাজার পরিবারের পাঁচ হাজারের বেশি মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছেন। পাশাপাশি টেকনাফ পৌরসভার ১২টি ঝুঁকিপূর্ণ পাহাড় ধসের ঝুঁকিতে রয়েছে ২০ হাজার মানুষ। ভারী বৃষ্টিতে পাহাড় ধসে এসব মানুষের প্রাণহানির আশঙ্কা করা হচ্ছে। পুরাতন পল্লানপাড়া পাহাড়ের তীরে বসবাসকারী মো. জোবাইর বলেন, টানা বৃষ্টির কারণে ভয়ে আছি। এ সময়ে নির্ঘুম রাত কাটে। অন্য সময় তেমন একটা ভয় কাজ করে না। তাছাড়া দুপুর থেকে এখান থেকে সরে যেতে মাইকিং করা হচ্ছে। ভারী বর্ষণে পানিবন্দি হয়ে পড়েছেন রঙ্গিখালী লামার পাড়ার বাসিন্দার নুর বাহার। তিনি বলেন, বাড়িতে পানি ঢুকেছে, ফলে ঘরের সবকিছু পানিতে তলিয়ে গেছে। সকাল থেকে শুধু মুড়ি খেয়ে দিন পার করছি। কেউ আমাদের খোঁজ নিতে আসেনি। আমাদের আশপাশের ৩৫টি পরিবার রয়েছে। সবার ঘরবাড়ি ডুবে গেছে। মূলত স্লুইসগেটের কারণে আমরা সবাই পানিবন্দি।
হ্নীলার বাসিন্দা মোহাম্মদ শেখ রাসেল বলেন, ভারী বৃষ্টিতে আমাদের অনেক গ্রাম তলিয়ে গেছে। এতে হাজারো মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছে। এসব মানুষের কষ্টের শেষ নেই। তবে প্রশাসনের পক্ষ থেকে আগে থেকে কোনও সতর্ক বার্তা দেয়া হয়নি ভারী বৃষ্টির বিষয়ে। হ্নীলা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান রাশেদ মোহাম্মদ আলী বলেন, ভারী বর্ষণে আমার এলাকার চারটি গ্রামের তিন হাজারের বেশি মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছে। মূলত সীমান্ত সড়কের স্লুইসগেট থেকে বৃষ্টির পানি পর্যাপ্ত পরিমাণে বের হতে না পারায় এসব এলাকা পানিবন্দি হয়ে পড়ে। আমরা তাদের খোঁজ নিচ্ছি। সাবরাং ইউনিয়ন পরিষদের ১ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য মো. সেলিম বলেন, ভারী বর্ষণের কারণে আমার এলাকায় প্রায় ১৫০ পরিবার পানিবন্দি হয়ে পড়েছে। ড্রেন-খাল দখলের কারণে পানি চলাচলের জায়গা বন্ধ হয়ে পড়েছে। যার কারণে এসব মানুষের এই করুণ দশা।
শরণার্থী, ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার মো. মিজানুর রহমান বলেন, গত মঙ্গলবার গভীর রাত থেকে গতকাল বুধবার সকালের মধ্যে ১, ৮, ৯, ১০ ও ১৪ নম্বর ক্যাম্পে পাহাড় ধসে এসব ঘটনা ঘটে। উদ্ধার কাজ চলছে। এ পর্যন্ত ১০ জনের লাশ উদ্ধার হয়েছে। উখিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) তানভীর হোসেন জানান, গতকাল বুধবার সকালে খবর আসে উখিয়ার ১০নং রোহিঙ্গা ক্যাম্পে পাহাড় ধস হয়। এ ঘটনায় এক বাংলাদেশি ও ৯ রোহিঙ্গা মাটির নিচে চাপা পড়ে মারা গেছেন। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত এখনও উদ্ধার কাজ চলছে। উখিয়া থানার ওসি মো. শামীম হোসেন প্রাথমিকভাবে মারা যাওয়াদের নাম পরিচয় জানাতে পারেননি। তবে ৯ জনের মধ্যে চার বছরের এক শিশু, ১২ বছরের এক কিশোর ও কয়েকজন নারী রয়েছেন বলে জানিয়েছেন তিনি। পালংখালী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এম গফুর উদ্দিন চৌধুরী জানান, অতি ভারী বৃষ্টির কারণে থাইংখালী ১৪ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের পাহাড়ধসে কাঁটাতারের বাইরে শাহ আলমের বাড়িতে এসে পড়ে। এ সময় আব্দুল করিম নামে এক শিশু নিহত হয়। পাহাড়ি এলাকায় রোহিঙ্গারা পাহাড় ধসের ঝুঁকিতে বসবাস করছে। গত মঙ্গলবার থেকে কক্সবাজারের উখিয়ায় একটানা ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে এ পাহাড় ধসের ঘটনা ঘটছে। ক্যাম্পের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা এপিবিএন-৮ এর অধিনায়ক আমির জাফর বলেন, নিহতদের মধ্যে ১ জন বাংলাদেশি নাগরিক; বাকি ৯ জন রোহিঙ্গা। কক্সবাজারে গত মঙ্গলবার রাত থেকে বৃষ্টিপাত হচ্ছে। কখনও ভারী, কখনও মাঝারি বৃষ্টির মধ্যে এই পাহাড় ধসের ঘটনা ঘটেছে। আশ্রয়কেন্দ্রের অনেক বসতি রয়েছে পাহাড় ঘেঁষে। এর আগেও বিভিন্ন সময়ে রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবিরে পাহাড় ধসে প্রাণহানির ঘটনা ঘটেছে। পাহাড় ধসে জানমাল এড়াতে লোকজনকে নিরাপদে সরে যেতে এলাকায় মাইকিং করা হচ্ছে। কক্সবাজার আবহাওয়া কার্যালয়ের উপ-সহকারী পরিচালক তোফায়েল আহমদ বলেন, গত মঙ্গলবার বেলা ১২টা থেকে গতকাল বুধবার বেলা ১২টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় কক্সবাজারে ৬৩ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। আর গতকাল বুধবার সকাল ৬টা থেকে বেলা ১২টা পর্যন্ত ছয় ঘণ্টায় শুধু টেকনাফে ৫৬ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।
এছাড়াও টানা ভারী বর্ষণে কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলায় ছয় হাজারের বেশি মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছেন। পানিতে তলিয়ে গেছে ফসলি জমি ও চিংড়ির ঘের। প্রাণহানি রোধে পাহাড়ি ঝুঁকিপূর্ণ বসবাসকারীদের সরে যেতে মাইকিং করছে উপজেলা প্রশাসন। গত মঙ্গলবার সন্ধ্যা থেকে গতকাল বুধবার সকাল থেকে ভারী বর্ষণের কারণে টেকনাফ উপজেলায় পাহাড়ি ঝুঁকিপূর্ণ বসবাসকারীদের অন্যত্র সরে যেতে বলা হচ্ছে। উপজেলার হ্নীলা ইউনিয়নের মৌলভীবাজার, ওয়াব্রাং, চৌধুরী পাড়া, রঙ্গিখালী লামার পাড়া, চৌধুরী পাড়া, সাবরাং ইউনিয়নের পতে আলী পাড়া, বাহারছাড়া পাড়া, কুড়া বুইজ্জ্যাপাড়া, মুন্ডার ডেইল পাড়া গ্রামের আড়াই হাজার পরিবারের পাঁচ হাজারের বেশি মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছেন। পাশাপাশি টেকনাফ পৌরসভার ১২টি ঝুঁকিপূর্ণ পাহাড় ধসের ঝুঁকিতে রয়েছে ২০ হাজার মানুষ। ভারী বৃষ্টিতে পাহাড় ধসে এসব মানুষের প্রাণহানির আশঙ্কা করা হচ্ছে। পুরাতন পল্লানপাড়া পাহাড়ের তীরে বসবাসকারী মো. জোবাইর বলেন, টানা বৃষ্টির কারণে ভয়ে আছি। এ সময়ে নির্ঘুম রাত কাটে। অন্য সময় তেমন একটা ভয় কাজ করে না। তাছাড়া দুপুর থেকে এখান থেকে সরে যেতে মাইকিং করা হচ্ছে। ভারী বর্ষণে পানিবন্দি হয়ে পড়েছেন রঙ্গিখালী লামার পাড়ার বাসিন্দার নুর বাহার। তিনি বলেন, বাড়িতে পানি ঢুকেছে, ফলে ঘরের সবকিছু পানিতে তলিয়ে গেছে। সকাল থেকে শুধু মুড়ি খেয়ে দিন পার করছি। কেউ আমাদের খোঁজ নিতে আসেনি। আমাদের আশপাশের ৩৫টি পরিবার রয়েছে। সবার ঘরবাড়ি ডুবে গেছে। মূলত স্লুইসগেটের কারণে আমরা সবাই পানিবন্দি।
হ্নীলার বাসিন্দা মোহাম্মদ শেখ রাসেল বলেন, ভারী বৃষ্টিতে আমাদের অনেক গ্রাম তলিয়ে গেছে। এতে হাজারো মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছে। এসব মানুষের কষ্টের শেষ নেই। তবে প্রশাসনের পক্ষ থেকে আগে থেকে কোনও সতর্ক বার্তা দেয়া হয়নি ভারী বৃষ্টির বিষয়ে। হ্নীলা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান রাশেদ মোহাম্মদ আলী বলেন, ভারী বর্ষণে আমার এলাকার চারটি গ্রামের তিন হাজারের বেশি মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছে। মূলত সীমান্ত সড়কের স্লুইসগেট থেকে বৃষ্টির পানি পর্যাপ্ত পরিমাণে বের হতে না পারায় এসব এলাকা পানিবন্দি হয়ে পড়ে। আমরা তাদের খোঁজ নিচ্ছি। সাবরাং ইউনিয়ন পরিষদের ১ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য মো. সেলিম বলেন, ভারী বর্ষণের কারণে আমার এলাকায় প্রায় ১৫০ পরিবার পানিবন্দি হয়ে পড়েছে। ড্রেন-খাল দখলের কারণে পানি চলাচলের জায়গা বন্ধ হয়ে পড়েছে। যার কারণে এসব মানুষের এই করুণ দশা।
শরণার্থী, ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার মো. মিজানুর রহমান বলেন, গত মঙ্গলবার গভীর রাত থেকে গতকাল বুধবার সকালের মধ্যে ১, ৮, ৯, ১০ ও ১৪ নম্বর ক্যাম্পে পাহাড় ধসে এসব ঘটনা ঘটে। উদ্ধার কাজ চলছে। এ পর্যন্ত ১০ জনের লাশ উদ্ধার হয়েছে। উখিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) তানভীর হোসেন জানান, গতকাল বুধবার সকালে খবর আসে উখিয়ার ১০নং রোহিঙ্গা ক্যাম্পে পাহাড় ধস হয়। এ ঘটনায় এক বাংলাদেশি ও ৯ রোহিঙ্গা মাটির নিচে চাপা পড়ে মারা গেছেন। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত এখনও উদ্ধার কাজ চলছে। উখিয়া থানার ওসি মো. শামীম হোসেন প্রাথমিকভাবে মারা যাওয়াদের নাম পরিচয় জানাতে পারেননি। তবে ৯ জনের মধ্যে চার বছরের এক শিশু, ১২ বছরের এক কিশোর ও কয়েকজন নারী রয়েছেন বলে জানিয়েছেন তিনি। পালংখালী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এম গফুর উদ্দিন চৌধুরী জানান, অতি ভারী বৃষ্টির কারণে থাইংখালী ১৪ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের পাহাড়ধসে কাঁটাতারের বাইরে শাহ আলমের বাড়িতে এসে পড়ে। এ সময় আব্দুল করিম নামে এক শিশু নিহত হয়। পাহাড়ি এলাকায় রোহিঙ্গারা পাহাড় ধসের ঝুঁকিতে বসবাস করছে। গত মঙ্গলবার থেকে কক্সবাজারের উখিয়ায় একটানা ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে এ পাহাড় ধসের ঘটনা ঘটছে। ক্যাম্পের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা এপিবিএন-৮ এর অধিনায়ক আমির জাফর বলেন, নিহতদের মধ্যে ১ জন বাংলাদেশি নাগরিক; বাকি ৯ জন রোহিঙ্গা। কক্সবাজারে গত মঙ্গলবার রাত থেকে বৃষ্টিপাত হচ্ছে। কখনও ভারী, কখনও মাঝারি বৃষ্টির মধ্যে এই পাহাড় ধসের ঘটনা ঘটেছে। আশ্রয়কেন্দ্রের অনেক বসতি রয়েছে পাহাড় ঘেঁষে। এর আগেও বিভিন্ন সময়ে রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবিরে পাহাড় ধসে প্রাণহানির ঘটনা ঘটেছে। পাহাড় ধসে জানমাল এড়াতে লোকজনকে নিরাপদে সরে যেতে এলাকায় মাইকিং করা হচ্ছে। কক্সবাজার আবহাওয়া কার্যালয়ের উপ-সহকারী পরিচালক তোফায়েল আহমদ বলেন, গত মঙ্গলবার বেলা ১২টা থেকে গতকাল বুধবার বেলা ১২টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় কক্সবাজারে ৬৩ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। আর গতকাল বুধবার সকাল ৬টা থেকে বেলা ১২টা পর্যন্ত ছয় ঘণ্টায় শুধু টেকনাফে ৫৬ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।