
গাজীপুরে উচ্চ আদালতের একটি মামলায় ৬ মাসের সাজাপ্রাপ্ত আসামি পুস্পদাম রিসোর্টের মালিক সামশুল আলম চৌধুরী বাবুলের ওয়ারেন্ট চাপা পড়ে আছে। টাকার বিনিময়ে ওয়ারেন্ট চাপা দিয়ে রেখেছেন গাজীপুর অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বেঞ্চ সহকারী মামুন। প্রতিমাসে ১০ হাজার টাকার বিনিময়ে এ ওয়ারেন্ট চাপা দেয়া হয় বলে সূত্রটি নিশ্চিত করেছে। এ ব্যাপারে মামুন দৈনিক জনতাকে জানান, আমি আগে ওই কোর্টে ছিলাম। এখন এডিশনাল কোর্টে আছি। তবে আমি ওয়ারেন্টের ব্যাপারে কিছুই জানিনা। প্রতিমাসে আপনি বিকাশে আপনার নাম্বারে টাকা নিচ্ছেন এমন রেকর্ডের কথা বলা হলে তিনি তাও অস্বীকার করে বলেন ঘটনা ভুল বা মিথ্যা প্রমানিত হলে কী হবে আপনি জানেন?
গাজীপুর অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতের (দেওয়ানী আপীল নং ১১৪/০৬ এর ওয়ারেন্টের স্মারক ৩৬৯৮ তারিখ ২০/৮/২০২৩) মামলার বাদী সিংগরশ্রী ইউনিয়নের সাদিকুল ইসলাম বলেন, প্রতিমাসে আমি হাজিরা দেই অথচ আসামি বাবুলের নামে হাইকোর্টের আদেশ অমান্য করায় ৬ মাসের কারাদণ্ডাদেশের ওয়ারেন্ট মাথায় নিয়ে ঘুরছেন, আদালতে হাজিরা দিচ্ছেন না। এটা কেমন আইন, আমি বুঝিনা। তবে বেঞ্চ সহকারী মামুন ওয়ারেন্টের কপি আটকিয়ে রেখেছে বলে আমিও শুনেছি।
বাদী সূত্রে জানা গেছে, ২০০৩ সালে দায়েরকৃত মামলায় চিরস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে আসামি পুস্পদাম রিসোর্টের মালিক বাবুল চৌধুরী মামলার বিচারাধীন জমি ২০১৭ সালে অন্যত্র বিক্রি করেন। এ অভিযোগ প্রমানিত হওয়ায় উচ্চ আদালতের বিজ্ঞ বিচারক তাকে ৬ মাসের কারাদণ্ড দেন। মামলার ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি সামশুল আলম চৌধুরী বাবুলের থানা ঢাকার মোহাম্মদপুর থানায় পাঠানোর কথা থাকলেও তা এক বছরেও পৌছেনি। সামশুল আলম চৌধুরী তিনি পুস্পদাম রিসোর্টের মালিক। তার বিরুদ্ধে ঢাকা, গাজীপুর, কক্সবাজারসহ বিভিন্ন জেলায় অর্থ আত্মসাৎ, প্রতারণার একাধিক মামলা এবং ওয়ারেন্ট আছে।
সূত্র জানায়, শামসুল আলম চৌধুরী একজন প্রতারক। তার বিরুদ্ধে মানব পাচার মামলাসহ একাধিক মামলা রয়েছে। এছাড়া তিনি নানা অপকর্মে জড়িত। তিনি দীর্ঘ ১ বছর যাবৎ পলাতক থেকে সাধারণ মানুষকে নানা ভয়ভীতি দেখিয়ে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানী করছেন।
গাজীপুর অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতের (দেওয়ানী আপীল নং ১১৪/০৬ এর ওয়ারেন্টের স্মারক ৩৬৯৮ তারিখ ২০/৮/২০২৩) মামলার বাদী সিংগরশ্রী ইউনিয়নের সাদিকুল ইসলাম বলেন, প্রতিমাসে আমি হাজিরা দেই অথচ আসামি বাবুলের নামে হাইকোর্টের আদেশ অমান্য করায় ৬ মাসের কারাদণ্ডাদেশের ওয়ারেন্ট মাথায় নিয়ে ঘুরছেন, আদালতে হাজিরা দিচ্ছেন না। এটা কেমন আইন, আমি বুঝিনা। তবে বেঞ্চ সহকারী মামুন ওয়ারেন্টের কপি আটকিয়ে রেখেছে বলে আমিও শুনেছি।
বাদী সূত্রে জানা গেছে, ২০০৩ সালে দায়েরকৃত মামলায় চিরস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে আসামি পুস্পদাম রিসোর্টের মালিক বাবুল চৌধুরী মামলার বিচারাধীন জমি ২০১৭ সালে অন্যত্র বিক্রি করেন। এ অভিযোগ প্রমানিত হওয়ায় উচ্চ আদালতের বিজ্ঞ বিচারক তাকে ৬ মাসের কারাদণ্ড দেন। মামলার ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি সামশুল আলম চৌধুরী বাবুলের থানা ঢাকার মোহাম্মদপুর থানায় পাঠানোর কথা থাকলেও তা এক বছরেও পৌছেনি। সামশুল আলম চৌধুরী তিনি পুস্পদাম রিসোর্টের মালিক। তার বিরুদ্ধে ঢাকা, গাজীপুর, কক্সবাজারসহ বিভিন্ন জেলায় অর্থ আত্মসাৎ, প্রতারণার একাধিক মামলা এবং ওয়ারেন্ট আছে।
সূত্র জানায়, শামসুল আলম চৌধুরী একজন প্রতারক। তার বিরুদ্ধে মানব পাচার মামলাসহ একাধিক মামলা রয়েছে। এছাড়া তিনি নানা অপকর্মে জড়িত। তিনি দীর্ঘ ১ বছর যাবৎ পলাতক থেকে সাধারণ মানুষকে নানা ভয়ভীতি দেখিয়ে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানী করছেন।