কক্সবাজার প্রতিনিধি
কক্সবাজারের টেকনাফ থেকে সেন্টমার্টিন যাওয়ার পথে একটি রোগী বহনকারী স্পিডবোটকে লক্ষ্য করে মিয়ানমার থেকে গুলির ঘটনা ঘটেছে। তবে এতে কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। গতকাল মঙ্গলবার সকাল ১০টার দিকে টেকনাফের শাহপরীর দ্বীপ থেকে সেন্টমার্টিন যাত্রাকালে নাফ নদের মোহনায় নাইক্ষ্যংদিয়া এলাকায় পৌঁছলে এ ঘটনা ঘটে। প্রত্যক্ষদর্শীর বরাতে বোট মালিক সমিতির সেক্রেটারি সৈয়দ আলম জানান, টেকনাফ থেকে চিকিৎসা শেষে সেন্টমার্টিন ফেরার পথে একটি স্পিডবোট লক্ষ্য করে গুলি ছোড়া হয়। এর আগে মিয়ানমারের অভ্যন্তর থেকে গুলি ছুড়লেও আজ ছোট ডিঙি নৌকায় করে নদীতে নেমে গুলিবর্ষণ করে, এ সময় স্পিডবোটে থাকা যাত্রীরা আতংকিত হয়ে পড়েন। পরে তারা সেন্টমার্টিনে নিরাপদে পৌঁছেন। এর আগে মিয়ানমারের সীমান্তবর্তী নাইক্ষ্যংদিয়া থেকে সেন্টমার্টিনগামী পণ্যবাহী ট্রলার এবং বাংলাদেশের নির্বাচনী কর্মকর্তাদের ওপর গুলি ছোড়া হয়েছে। ওই এলাকাটি বর্তমানে আরাকান আর্মির দখলে রয়েছে বলে জানা গেছে। এই গোষ্ঠীর সদস্যরাই গুলি ছুড়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
দ্বীপের বাসিন্দা এডভোকেট এম. কেফায়েত উল্লাহ জানান, গত ৫ জুন থেকে সেন্টমার্টিনের মানুষ শান্তিতে নেই। কোথাও আসা-যাওয়া করতে পারছেন না। টেকনাফ থেকে খাদ্যসামগ্রী পর্যন্ত আনা-নেয়া করা যাচ্ছে না। একদিকে গুলির আতঙ্ক অপরদিকে নিরাপত্তা ও খাদ্যের সমস্যা দেখা দিয়েছে। দ্বীপের বাসিন্দারা জানান, গুলির আতঙ্কে মানুষ দিশেহারা হচ্ছে। অন্তত টেকনাফ যাওয়া আসায় কোস্টগার্ড ও বিজিবির টহল আগে পরে থাকলে মানুষ স্বাভাবিক চলাফেরা করতে পারতেন। এ বিষয়ে টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ আদনান চৌধুরী বলেন, গতকাল মঙ্গলবার মিয়ানমার সীমান্ত থেকে ট্রলারের ওপর গুলিবর্ষণ করেছে বলে অবহিত হয়েছি। বিষয়টি নিয়ে আমি সীমান্তের দায়িত্বে থাকা সংশিষ্টদের সাথে কথা বলেছি। এসব ঘটনা নিয়ে আমরা কাজ করছি। আর দ্বীপের বাসিন্দাদের আতঙ্কিত না হতে অনুরোধ করছি।
কক্সবাজারের টেকনাফ থেকে সেন্টমার্টিন যাওয়ার পথে একটি রোগী বহনকারী স্পিডবোটকে লক্ষ্য করে মিয়ানমার থেকে গুলির ঘটনা ঘটেছে। তবে এতে কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। গতকাল মঙ্গলবার সকাল ১০টার দিকে টেকনাফের শাহপরীর দ্বীপ থেকে সেন্টমার্টিন যাত্রাকালে নাফ নদের মোহনায় নাইক্ষ্যংদিয়া এলাকায় পৌঁছলে এ ঘটনা ঘটে। প্রত্যক্ষদর্শীর বরাতে বোট মালিক সমিতির সেক্রেটারি সৈয়দ আলম জানান, টেকনাফ থেকে চিকিৎসা শেষে সেন্টমার্টিন ফেরার পথে একটি স্পিডবোট লক্ষ্য করে গুলি ছোড়া হয়। এর আগে মিয়ানমারের অভ্যন্তর থেকে গুলি ছুড়লেও আজ ছোট ডিঙি নৌকায় করে নদীতে নেমে গুলিবর্ষণ করে, এ সময় স্পিডবোটে থাকা যাত্রীরা আতংকিত হয়ে পড়েন। পরে তারা সেন্টমার্টিনে নিরাপদে পৌঁছেন। এর আগে মিয়ানমারের সীমান্তবর্তী নাইক্ষ্যংদিয়া থেকে সেন্টমার্টিনগামী পণ্যবাহী ট্রলার এবং বাংলাদেশের নির্বাচনী কর্মকর্তাদের ওপর গুলি ছোড়া হয়েছে। ওই এলাকাটি বর্তমানে আরাকান আর্মির দখলে রয়েছে বলে জানা গেছে। এই গোষ্ঠীর সদস্যরাই গুলি ছুড়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
দ্বীপের বাসিন্দা এডভোকেট এম. কেফায়েত উল্লাহ জানান, গত ৫ জুন থেকে সেন্টমার্টিনের মানুষ শান্তিতে নেই। কোথাও আসা-যাওয়া করতে পারছেন না। টেকনাফ থেকে খাদ্যসামগ্রী পর্যন্ত আনা-নেয়া করা যাচ্ছে না। একদিকে গুলির আতঙ্ক অপরদিকে নিরাপত্তা ও খাদ্যের সমস্যা দেখা দিয়েছে। দ্বীপের বাসিন্দারা জানান, গুলির আতঙ্কে মানুষ দিশেহারা হচ্ছে। অন্তত টেকনাফ যাওয়া আসায় কোস্টগার্ড ও বিজিবির টহল আগে পরে থাকলে মানুষ স্বাভাবিক চলাফেরা করতে পারতেন। এ বিষয়ে টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ আদনান চৌধুরী বলেন, গতকাল মঙ্গলবার মিয়ানমার সীমান্ত থেকে ট্রলারের ওপর গুলিবর্ষণ করেছে বলে অবহিত হয়েছি। বিষয়টি নিয়ে আমি সীমান্তের দায়িত্বে থাকা সংশিষ্টদের সাথে কথা বলেছি। এসব ঘটনা নিয়ে আমরা কাজ করছি। আর দ্বীপের বাসিন্দাদের আতঙ্কিত না হতে অনুরোধ করছি।