চট্টগ্রামের লালদিয়ার চরে কনটেইনার টার্মিনাল এবং পানগাঁওয়ে নৌ টার্মিনালের দায়িত্ব যে দুই বিদেশি কোম্পানিকে দেওয়া হচ্ছে, তারা ১০ বছর পর্যন্ত করমুক্ত সুবিধা পাবে। জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান আবদুর রহমান খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। চট্টগ্রামের লালদিয়ার চরে কনটেইনার টার্মিনাল নির্মাণে ডেনিশ কোম্পানি এপিএম টার্মিনালসের সঙ্গে সোমবার চুক্তি করে সরকার।
একই দিন পানগাঁওয়ের নৌ টার্মিনাল নির্মাণের বিষয়ে চুক্তি হয় সুইজারল্যান্ডের কোম্পানি মেডলগের সঙ্গে। এসব চুক্তিতে করছাড়ের কোনো বিষয় রয়েছে কিনা জানতে চাইলে এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, আমাদের কাছে এসেছিল, আমরা কনসিডার দিয়েছি। সেক্ষেত্রে নির্মাণ সামগ্রী আনার ক্ষেত্রে কোনো করছাড় দেওয়া হয়েছে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, না না, এগুলো না। এগুলো মওকুফ তো তাদের আগে থেকেই ছিল। ২০১৭ সালে আমাদের প্রাইভেট পাবলিক পার্টনারশিপ আইনের অধীনে বেশ কিছু অব্যাহতি ছিল। কিন্তু সেটা একেবারে সব না। এটা একটা হলো মূল কোম্পানি; ওরা ১০ বছরের জন্য ‘ট্যাক্স হলিডে’ পাবে। আর ওদের যারা বিদেশি কর্মী, টেকনিক্যাল এক্সপার্ট, ওরা একটা অব্যাহতি পাবে। তিনি বলেন, নির্মাণসামগ্রী আনার ক্ষেত্রে তো আমাদের ডিউটি ট্যাক্স দিতে হবে। ওগুলোতে কোনো অব্যাহতি নেই। পুরনো এসআরও সুবিধার বাইরে নতুন করে কোনো সুবিধা দেওয়া হয়নি তুলে ধরে তিনি বলেন, পিপিপি এসআরও যেটা আছে, ওটারই বেনিফিট ওনারা পাবেন। অন্য কিছু করা হয়নি। আমরা শুধু দেখেছি, ওনারা যে নির্মাণ চুক্তি করেছেন, তার কোনো ধারার সঙ্গে আমাদের আইন-কানুনের কোনো বিরোধ আছে কিনা। আমরা কোনো বিরোধ পাই নাই। গত বুধবার ঢাকার গুলশানের এক অনুষ্ঠানেও এনবিআর চেয়ারম্যান কর ছাড়ের বিষয়ে এসব ব্যাখ্যা তুলে ধরেন। কোম্পানিগুলোর রয়্যালটি, টেকনিক্যাল নলেজ ফি, লভ্যাংশ সবকিছুই এখন করের আওতামুক্ত থাকবে বলে তিনি জানান।
২০১৭ সালের এসআরও অনুযায়ী, পিপিপি ভিত্তিতে ১২ ধরনের অবকাঠামো প্রকল্পে বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান ১০ বছরের জন্য ১০০ শতাংশ আয়করমুক্ত সুবিধা পায়। অবকাঠামো প্রকল্পের মধ্যে রয়েছে—জাতীয় মহাসড়ক, এক্সপ্রেসওয়ে ও সংশ্লিষ্ট সার্ভিস রোড, ফ্লাইওভার, এলিভেটেড ও গ্রেড-লেভেল এক্সপ্রেসওযয়ে, নদী সেতু, টানেল, নৌ বন্দর, সমুদ্র বন্দর, বিমানবন্দর, সাবওয়ে, মনোরেল, রেললাইল, বাস টার্মিনাল, বাস ডিপ ও বৃদ্ধাশ্রম। আরেক আদেশে এসব প্রকল্পে কর্মরত বিদেশি টেকনিশিয়ানরা প্রথম তিন বছর আয়ের ওপর ৫০ শতাংশ করমুক্ত সুবিধা পেয়ে থাকেন।
একই দিন পানগাঁওয়ের নৌ টার্মিনাল নির্মাণের বিষয়ে চুক্তি হয় সুইজারল্যান্ডের কোম্পানি মেডলগের সঙ্গে। এসব চুক্তিতে করছাড়ের কোনো বিষয় রয়েছে কিনা জানতে চাইলে এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, আমাদের কাছে এসেছিল, আমরা কনসিডার দিয়েছি। সেক্ষেত্রে নির্মাণ সামগ্রী আনার ক্ষেত্রে কোনো করছাড় দেওয়া হয়েছে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, না না, এগুলো না। এগুলো মওকুফ তো তাদের আগে থেকেই ছিল। ২০১৭ সালে আমাদের প্রাইভেট পাবলিক পার্টনারশিপ আইনের অধীনে বেশ কিছু অব্যাহতি ছিল। কিন্তু সেটা একেবারে সব না। এটা একটা হলো মূল কোম্পানি; ওরা ১০ বছরের জন্য ‘ট্যাক্স হলিডে’ পাবে। আর ওদের যারা বিদেশি কর্মী, টেকনিক্যাল এক্সপার্ট, ওরা একটা অব্যাহতি পাবে। তিনি বলেন, নির্মাণসামগ্রী আনার ক্ষেত্রে তো আমাদের ডিউটি ট্যাক্স দিতে হবে। ওগুলোতে কোনো অব্যাহতি নেই। পুরনো এসআরও সুবিধার বাইরে নতুন করে কোনো সুবিধা দেওয়া হয়নি তুলে ধরে তিনি বলেন, পিপিপি এসআরও যেটা আছে, ওটারই বেনিফিট ওনারা পাবেন। অন্য কিছু করা হয়নি। আমরা শুধু দেখেছি, ওনারা যে নির্মাণ চুক্তি করেছেন, তার কোনো ধারার সঙ্গে আমাদের আইন-কানুনের কোনো বিরোধ আছে কিনা। আমরা কোনো বিরোধ পাই নাই। গত বুধবার ঢাকার গুলশানের এক অনুষ্ঠানেও এনবিআর চেয়ারম্যান কর ছাড়ের বিষয়ে এসব ব্যাখ্যা তুলে ধরেন। কোম্পানিগুলোর রয়্যালটি, টেকনিক্যাল নলেজ ফি, লভ্যাংশ সবকিছুই এখন করের আওতামুক্ত থাকবে বলে তিনি জানান।
২০১৭ সালের এসআরও অনুযায়ী, পিপিপি ভিত্তিতে ১২ ধরনের অবকাঠামো প্রকল্পে বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান ১০ বছরের জন্য ১০০ শতাংশ আয়করমুক্ত সুবিধা পায়। অবকাঠামো প্রকল্পের মধ্যে রয়েছে—জাতীয় মহাসড়ক, এক্সপ্রেসওয়ে ও সংশ্লিষ্ট সার্ভিস রোড, ফ্লাইওভার, এলিভেটেড ও গ্রেড-লেভেল এক্সপ্রেসওযয়ে, নদী সেতু, টানেল, নৌ বন্দর, সমুদ্র বন্দর, বিমানবন্দর, সাবওয়ে, মনোরেল, রেললাইল, বাস টার্মিনাল, বাস ডিপ ও বৃদ্ধাশ্রম। আরেক আদেশে এসব প্রকল্পে কর্মরত বিদেশি টেকনিশিয়ানরা প্রথম তিন বছর আয়ের ওপর ৫০ শতাংশ করমুক্ত সুবিধা পেয়ে থাকেন।