পঞ্চগড় থেকে মুহম্মদ তরিকুল ইসলাম
তেঁতুলিয়া উপজেলায় বিয়ের দাবিতে প্রেমিক সবুজের বাড়িতে অনশন ও অবস্থান কর্মসূচি শুরু করেছেন এক গার্মেন্টস তরুণী আকলিমা (১৮)। গত ১৭ নভেম্বর সকালের দিকে উপজেলার তিরনইহাট ইউনিয়নের ঠুনঠুনিয়া গ্রামের শফিকুলের ছেলে সবুজের বাড়িতে উপস্থিত হয়ে ওই তরুণী এ কর্মসূচি শুরু করেন। ওই তরুণী ময়মনসিংহ জেলার মুক্তাগাছা উপজেলার ২নং বড়গ্রাম ইউনিয়নের জয়রামপুর গ্রামের চান মিয়ার মেয়ে বলে জানা গেছে।
তরুণী জানান, সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্ম ইমুর মাধ্যমে প্রেমিক সবুজের সঙ্গে তার প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। এরপর মোবাইল ফোনে তাদের প্রেমের সম্পর্ক হয়ে আসছে।
ছয় মাস ধরে প্রেমিক সবুজের সঙ্গে তার প্রেমের সম্পর্ক। এক পর্যায়ে বিয়ের আশ্বাস দিয়ে সবুজ তাকে ইমু মেসেঞ্জারে তার বাড়িতে আসার ঠিকানা দেয়। তরুণী বলেন, সবুজ তাকে বিয়ে করার আশ্বাস দিয়েছেন। সবুজকে সে বিয়ে করবে, বিয়ে করার জন্যই দূরপাল্লা থেকে পাড়ি দিয়ে পঞ্চগড় তেঁতুলিয়ায় এসেছেন।
সরেজমিনে সংবাদ সংগ্রহ পর্যন্ত প্রেমিক পলাতক থাকায় এ নিয়ে প্রেমিক সবুজের মন্তব্য পাওয়া যায়নি। তবে তার মা বলেন, ছেলে কেবল তেঁতুলিয়া পাইলট স্কুল থেকে এসএসসি পরীক্ষা দিবে, সে এমন কাজ করবে আমরা স্বপ্নেও ধারণা করতে পারছি না। আমার স্বামীও বাড়িতে নেই, মেম্বার এসেছেন উনি যেটা চান করবেন।
তরুণীর দেওয়া নম্বরে তার ছোট ভাই বেলালের সঙ্গে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘তার বোনের সঙ্গে যোগাযোগ না করতে সবুজকে অনেকবার বারণ করা হয়েছে।
এরপরেও সবুজ ৬ মাস ধরে তার বোনের সঙ্গে কথা বলে আসছে। তার বোনকে বিয়ে করবে বলেই সবুজ ঠিকানা দিয়েছে এবং তার বাড়িতে আসতে বলছে। তিনি আরও বলেন, তার বোনের কোনো ক্ষতি হলে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।’
ইউপি সদস্য মানিকুজ্জামান বলেন, বিয়ের দাবিতে একটি মেয়ে সবুজের বাড়িতে অনশন পালন করছে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসছি। সবুজের বয়স হয়নি সে দশম শ্রেণিতে পড়ে। সে নাবালক বিয়ে কিভাবে দেয়া যায় চিন্তায় রয়েছেন। তিনি বলেন, মেয়েকে বুঝিয়ে তার বাড়িতে ফেরত পাঠানো যায় কিনা চেষ্টা করতে হবে। তিরনইহাট ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মো. আলমগীর হোসাইন বলেন, ‘তিনি এ বিষয়ে অবগত আছেন। মেয়ের ২৩ বছর বয়স হলেও ছেলের বয়স হয়নি কিভাবে বিষয়টি সমাধান করা যায় চেষ্টায় আছেন।’ তেঁতুলিয়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুসা মিয়া বলেন, এ বিষয়ে তিনি অবগত নন। কেউ এ বিষয়ে জানাননি এবং কোনো অভিযোগ করেননি। অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।
তেঁতুলিয়া উপজেলায় বিয়ের দাবিতে প্রেমিক সবুজের বাড়িতে অনশন ও অবস্থান কর্মসূচি শুরু করেছেন এক গার্মেন্টস তরুণী আকলিমা (১৮)। গত ১৭ নভেম্বর সকালের দিকে উপজেলার তিরনইহাট ইউনিয়নের ঠুনঠুনিয়া গ্রামের শফিকুলের ছেলে সবুজের বাড়িতে উপস্থিত হয়ে ওই তরুণী এ কর্মসূচি শুরু করেন। ওই তরুণী ময়মনসিংহ জেলার মুক্তাগাছা উপজেলার ২নং বড়গ্রাম ইউনিয়নের জয়রামপুর গ্রামের চান মিয়ার মেয়ে বলে জানা গেছে।
তরুণী জানান, সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্ম ইমুর মাধ্যমে প্রেমিক সবুজের সঙ্গে তার প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। এরপর মোবাইল ফোনে তাদের প্রেমের সম্পর্ক হয়ে আসছে।
ছয় মাস ধরে প্রেমিক সবুজের সঙ্গে তার প্রেমের সম্পর্ক। এক পর্যায়ে বিয়ের আশ্বাস দিয়ে সবুজ তাকে ইমু মেসেঞ্জারে তার বাড়িতে আসার ঠিকানা দেয়। তরুণী বলেন, সবুজ তাকে বিয়ে করার আশ্বাস দিয়েছেন। সবুজকে সে বিয়ে করবে, বিয়ে করার জন্যই দূরপাল্লা থেকে পাড়ি দিয়ে পঞ্চগড় তেঁতুলিয়ায় এসেছেন।
সরেজমিনে সংবাদ সংগ্রহ পর্যন্ত প্রেমিক পলাতক থাকায় এ নিয়ে প্রেমিক সবুজের মন্তব্য পাওয়া যায়নি। তবে তার মা বলেন, ছেলে কেবল তেঁতুলিয়া পাইলট স্কুল থেকে এসএসসি পরীক্ষা দিবে, সে এমন কাজ করবে আমরা স্বপ্নেও ধারণা করতে পারছি না। আমার স্বামীও বাড়িতে নেই, মেম্বার এসেছেন উনি যেটা চান করবেন।
তরুণীর দেওয়া নম্বরে তার ছোট ভাই বেলালের সঙ্গে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘তার বোনের সঙ্গে যোগাযোগ না করতে সবুজকে অনেকবার বারণ করা হয়েছে।
এরপরেও সবুজ ৬ মাস ধরে তার বোনের সঙ্গে কথা বলে আসছে। তার বোনকে বিয়ে করবে বলেই সবুজ ঠিকানা দিয়েছে এবং তার বাড়িতে আসতে বলছে। তিনি আরও বলেন, তার বোনের কোনো ক্ষতি হলে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।’
ইউপি সদস্য মানিকুজ্জামান বলেন, বিয়ের দাবিতে একটি মেয়ে সবুজের বাড়িতে অনশন পালন করছে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসছি। সবুজের বয়স হয়নি সে দশম শ্রেণিতে পড়ে। সে নাবালক বিয়ে কিভাবে দেয়া যায় চিন্তায় রয়েছেন। তিনি বলেন, মেয়েকে বুঝিয়ে তার বাড়িতে ফেরত পাঠানো যায় কিনা চেষ্টা করতে হবে। তিরনইহাট ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মো. আলমগীর হোসাইন বলেন, ‘তিনি এ বিষয়ে অবগত আছেন। মেয়ের ২৩ বছর বয়স হলেও ছেলের বয়স হয়নি কিভাবে বিষয়টি সমাধান করা যায় চেষ্টায় আছেন।’ তেঁতুলিয়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুসা মিয়া বলেন, এ বিষয়ে তিনি অবগত নন। কেউ এ বিষয়ে জানাননি এবং কোনো অভিযোগ করেননি। অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।