ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর-রুনি মিলনায়তনে গতকাল শুক্রবার এক সংবাদ সম্মেলনে ভাষানচর বালুমহল ইজারাকে কেন্দ্র করে ধারাবাহিক হয়রানি ও ষড়যন্ত্রের অভিযোগ তুলেছে মেসার্স মনির এন্টারপ্রাইজ ও সূচনা এন্টারপ্রাইজ। সংবাদ সম্মেলনে করেছেন। বক্তারা জানান, গত ১৮ মে ২০২৫ তারিখে জেলা প্রশাসকের নিকট থেকে ৬ কোটি ৫০ লাখ টাকায় ভাষানচর বালুমহল ইজারা পাওয়ার পর থেকেই একটি সন্ত্রাসী গোষ্ঠী এবং ব্যবসায়িক প্রতিপক্ষ চাঁদপুর অঞ্চলের নৌ-প্রশাসনের কাছে ভুল তথ্য সরবরাহ করেন। সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগ করা হয়, মহল পরিচালনাকারী সূচনা এন্টারপ্রাইজের কর্মীদের ওপর নিয়মিত সশস্ত্র হামলা, ড্রেজার ও বাল্কহেডে ভাঙচুর এবং অগ্নিসংযোগের মাধ্যমে ব্যাপক ক্ষতি সাধন করা হচ্ছে। এতে প্রতিষ্ঠানটি সরকারি রাজস্ব পরিশোধেও বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।
সম্প্রতি ১২ নভেম্বর চাঁদপুর কোস্টগার্ড পাঁচজন সন্দেহভাজনকে আটক করে একটি মামলা দায়ের করেন। ওই মামলায় সূচনা এন্টারপ্রাইজের মালিক ও সমাজসেবক গোলাম কিবরিয়া মিয়াজীকে ‘ষড়যন্ত্রমূলকভাবে’ আসামি করা হয়েছে বলে দাবি করেন তারা। সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, ওই সময় কিবরিয়া মিয়াজী ঘটনাস্থলে না থাকলেও তাকে ‘নৌ ডাকাত’ হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়েছে। বক্তারা অভিযোগ করেন ব্যবসায়িক প্রতিপক্ষের মিথ্যা প্রচারণা ও প্রভাব বিস্তারের মাধ্যমে সামাজিক ও ব্যবসায়িকভাবে গোলাম কিবরিয়া মিয়াজীকে হেয় করার উদ্দেশ্যে এই মামলা দেয়া হয়েছে। এমনকি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও তাকে নিয়ে বিভ্রান্তিকর প্রচার চালানো হচ্ছে বলে দাবি করেন তারা। সংবাদ সম্মেলনে অবিলম্বে বিষয়টির সুষ্ঠু তদন্ত, কোস্টগার্ডের পক্ষ থেকে দেয়া ‘হয়রানিমূলক’ বক্তব্য প্রত্যাহার এবং মিথ্যা মামলা থেকে গোলাম কিবরিয়া মিয়াজীর নাম বাদ দেওয়ার জোর দাবি জানানো হয়। শেষে সমন্বয়কারী মোস্তাফিজুল করিম মজুমদার বলেন, নিরপরাধ একজন ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে এভাবে মিথ্যা প্রচারণা মানবাধিকার লঙ্ঘনের শামিল। আমরা আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল, তাই ন্যায়বিচার প্রত্যাশা করি।
সম্প্রতি ১২ নভেম্বর চাঁদপুর কোস্টগার্ড পাঁচজন সন্দেহভাজনকে আটক করে একটি মামলা দায়ের করেন। ওই মামলায় সূচনা এন্টারপ্রাইজের মালিক ও সমাজসেবক গোলাম কিবরিয়া মিয়াজীকে ‘ষড়যন্ত্রমূলকভাবে’ আসামি করা হয়েছে বলে দাবি করেন তারা। সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, ওই সময় কিবরিয়া মিয়াজী ঘটনাস্থলে না থাকলেও তাকে ‘নৌ ডাকাত’ হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়েছে। বক্তারা অভিযোগ করেন ব্যবসায়িক প্রতিপক্ষের মিথ্যা প্রচারণা ও প্রভাব বিস্তারের মাধ্যমে সামাজিক ও ব্যবসায়িকভাবে গোলাম কিবরিয়া মিয়াজীকে হেয় করার উদ্দেশ্যে এই মামলা দেয়া হয়েছে। এমনকি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও তাকে নিয়ে বিভ্রান্তিকর প্রচার চালানো হচ্ছে বলে দাবি করেন তারা। সংবাদ সম্মেলনে অবিলম্বে বিষয়টির সুষ্ঠু তদন্ত, কোস্টগার্ডের পক্ষ থেকে দেয়া ‘হয়রানিমূলক’ বক্তব্য প্রত্যাহার এবং মিথ্যা মামলা থেকে গোলাম কিবরিয়া মিয়াজীর নাম বাদ দেওয়ার জোর দাবি জানানো হয়। শেষে সমন্বয়কারী মোস্তাফিজুল করিম মজুমদার বলেন, নিরপরাধ একজন ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে এভাবে মিথ্যা প্রচারণা মানবাধিকার লঙ্ঘনের শামিল। আমরা আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল, তাই ন্যায়বিচার প্রত্যাশা করি।