মাদারীপুর থেকে রঞ্জন কুমার মল্লিক
‘আমার স্বামীকে আমি ভালোবেসে বিয়ে করেছিলাম। এখন আমি উল্টো আমার স্বামী হত্যার আসামী হয়ে দুইটি শিশু সন্তান নিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছি’-কথাগুলো বলতে বলতে কান্নায় ভেঙ্গে পড়েন রেকসোনা বেগম। বুধবার সকালে জেলা শহরের একটি মিডিয়া অফিসে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে ষড়যন্ত্র ও হয়রানিমূলক মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন করেছেন মাদারীপুরের এক ভুক্তভোগী পরিবার। তারা হয়রানি মূলক এই মিথ্যা মামলাটি প্রত্যাহারের দাবি জানান।
সংবাদ সম্মেলনে ভুক্তভোগী পরিবার জানায়, গত ৩ নভেম্বর মাদারীপুর সদর উপজেলার মাঝকান্দি এলাকার এবেল ভুইয়ার ছেলে রহমান ভুইয়া পারিবারিক কলহের জেরে বিষপান করে আত্মহত্যা করেন। পরে ৬ নভেম্বর নিহতের মা জাহানারা বেগম বাদী হয়ে সাতজনের নাম উল্লেখ করে মাদারীপুর আদালতে আত্মহত্যায় প্ররোচনার অভিযোগে একটি মামলা দায়ের করেন।
সংবাদ সম্মেলনে রহমান ভুইয়ার স্ত্রী রেকছোনা বেগম অভিযোগ করে বলেন, আমি আমার স্বামীকে ভালোবেসে বিয়ে করেছি। কিন্তু শ্বশুরবাড়ির লোকজন এই বিয়ে মেনে নিতে পারেনি। এজন্য সংসারে প্রায়ই কলহ লেগেই হতো। একপর্যায়ে তারা আমাকে বাড়ি থেকে বের করে দেয়। পরে নিরুপায় হয়ে আমি বাবার বাড়িতে আশ্রয় নেই। আমার স্বামী নিজ বাড়িতে থাকলেও আমাকে কোনো রকম ভরণ পোষণ দিত না। এ নিয়ে পারিবারিক বিরোধ চলছিল। কিন্তু এখন উল্টো আমার শ্বশুর বাড়ির লোকজন আমাকে ও আমার ভাইসহ বাবার বাড়ির সদস্যদের বিরুদ্ধে হয়রানি মূলক মিথ্যা অপবাদ দিয়ে মামলা দায়ের করেছে। আমরা এই মিথ্যা অপবাদমূলক হয়রানি মামলা থেকে মুক্তি চাই।
নিহত রহমান ভূইয়ার স্ত্রী রেকছোনা বেগম আরও বলেন, আমি নির্দোষ। আমার স্বামীর মৃত্যুর ঘটনায় আমার কোনো সম্পৃক্ততা নেই। আমাকে মিথ্যা ও হয়রানি মূলক মামলা থেকে মুক্তি দেওয়ার জন্য প্রশাসনের কাছে আবেদন জানাই। ভুক্তভোগী পরিবার সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে মামলাটি দ্রুত তদন্ত করে প্রকৃত ঘটনা উদঘাটন এবং দায়মুক্তির দাবি জানান। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন নিহত রহমান ভূইয়ার স্ত্রী রেকসোনা বেগম, রেকসোনা বেগমের ভাই শওকত হোসেন খান, আলী হোসেন খান, নুরুনাহান বেগম, ইয়াসিন হাওলাদার, জাকির বেপারীসহ অন্য অভিযুক্তরা।
‘আমার স্বামীকে আমি ভালোবেসে বিয়ে করেছিলাম। এখন আমি উল্টো আমার স্বামী হত্যার আসামী হয়ে দুইটি শিশু সন্তান নিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছি’-কথাগুলো বলতে বলতে কান্নায় ভেঙ্গে পড়েন রেকসোনা বেগম। বুধবার সকালে জেলা শহরের একটি মিডিয়া অফিসে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে ষড়যন্ত্র ও হয়রানিমূলক মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন করেছেন মাদারীপুরের এক ভুক্তভোগী পরিবার। তারা হয়রানি মূলক এই মিথ্যা মামলাটি প্রত্যাহারের দাবি জানান।
সংবাদ সম্মেলনে ভুক্তভোগী পরিবার জানায়, গত ৩ নভেম্বর মাদারীপুর সদর উপজেলার মাঝকান্দি এলাকার এবেল ভুইয়ার ছেলে রহমান ভুইয়া পারিবারিক কলহের জেরে বিষপান করে আত্মহত্যা করেন। পরে ৬ নভেম্বর নিহতের মা জাহানারা বেগম বাদী হয়ে সাতজনের নাম উল্লেখ করে মাদারীপুর আদালতে আত্মহত্যায় প্ররোচনার অভিযোগে একটি মামলা দায়ের করেন।
সংবাদ সম্মেলনে রহমান ভুইয়ার স্ত্রী রেকছোনা বেগম অভিযোগ করে বলেন, আমি আমার স্বামীকে ভালোবেসে বিয়ে করেছি। কিন্তু শ্বশুরবাড়ির লোকজন এই বিয়ে মেনে নিতে পারেনি। এজন্য সংসারে প্রায়ই কলহ লেগেই হতো। একপর্যায়ে তারা আমাকে বাড়ি থেকে বের করে দেয়। পরে নিরুপায় হয়ে আমি বাবার বাড়িতে আশ্রয় নেই। আমার স্বামী নিজ বাড়িতে থাকলেও আমাকে কোনো রকম ভরণ পোষণ দিত না। এ নিয়ে পারিবারিক বিরোধ চলছিল। কিন্তু এখন উল্টো আমার শ্বশুর বাড়ির লোকজন আমাকে ও আমার ভাইসহ বাবার বাড়ির সদস্যদের বিরুদ্ধে হয়রানি মূলক মিথ্যা অপবাদ দিয়ে মামলা দায়ের করেছে। আমরা এই মিথ্যা অপবাদমূলক হয়রানি মামলা থেকে মুক্তি চাই।
নিহত রহমান ভূইয়ার স্ত্রী রেকছোনা বেগম আরও বলেন, আমি নির্দোষ। আমার স্বামীর মৃত্যুর ঘটনায় আমার কোনো সম্পৃক্ততা নেই। আমাকে মিথ্যা ও হয়রানি মূলক মামলা থেকে মুক্তি দেওয়ার জন্য প্রশাসনের কাছে আবেদন জানাই। ভুক্তভোগী পরিবার সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে মামলাটি দ্রুত তদন্ত করে প্রকৃত ঘটনা উদঘাটন এবং দায়মুক্তির দাবি জানান। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন নিহত রহমান ভূইয়ার স্ত্রী রেকসোনা বেগম, রেকসোনা বেগমের ভাই শওকত হোসেন খান, আলী হোসেন খান, নুরুনাহান বেগম, ইয়াসিন হাওলাদার, জাকির বেপারীসহ অন্য অভিযুক্তরা।