আমতলী (বরগুনা) থেকে এসএম সুমন রশিদ
বরগুনার আমতলীতে শীত আসতে না আসতেই গরম কাপড় চোপড় বেচাকেনার হিড়িক পড়েছে। পৌষের শুরুতে তীব্র শীত নেমে আসায় গরম কাপড় কেনার জন্য দোকানে ভিড় করছেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।
এছাড়াও শহরের বিভিন্ন শপিংমল ও বিপণীবিতানে বিক্রি হচ্ছে শীতের পোশাক। এর পাশাপাশি ফুটপথ জুড়ে শীতের গরম পোশাক বিক্রির হিড়িক।
গত ১২ নভেম্বর আমতলী উপজেলায় একটি বড় বাজারে পরিনত হয়েছে বুধবারের সাপ্তাহিক বাজার।
এ বাজারকে কেন্দ্র করে বিক্রতারা শীতের গরম পোশাক বিক্রি করারও মহা ধুমধাম শুরু হয়েছে। প্রতিবছরের তুলনায় এ বছর শীত আসতে না আসতেই আমতলী কলেজ রোডের পিছনে গরম পোষাক বেচাকেনার ধুমধাম শুরু হয়েছে। এছাড়াও ভ্যানে করেও অনেকে শীতের পোশাক বিক্রি করছেন। কাপড়ের মধ্যে রয়েছে ট্রাউজার, ফ্ল্যানেলের শার্ট, চাদর, জ্যাকেট, সোয়েটার, উলের টুপি, মাফলার, কোট, কান টুপি, মোজা। রয়েছে বিদেশ থেকে আসা পুরনো কাপড়।১০০ টাকা থেকে থেকে শুরু করে বিভিন্ন দামের বিক্রি হচ্ছে গরম কাপড়। সকাল থেকে রাত পর্যন্ত ভিড় দেখা যাচ্ছে দোকানগুলোতে।
পোষাক বিক্রেতা জলিল বলেন, শীতের এ সময়টাতে তাদের প্রচুর ব্যস্ত থাকতে হয়। দাম কম থাকায় এসব পণ্যের চাহিদা বেশি। সামনের দিনগুলোতে আরো বেশি বিক্রির আশা তার।
পোষাক বিক্রেতা মো. হারুন বলেন, প্রতি শীতের সময় তারা এখানে গরম কাপড় বিক্রি করেন। মূলত শীত বাড়লে তাদের বিক্রি বাড়ে। গত কয়েক দিনের তীব্র ঠাণ্ডায় তাদের বিক্রি বেড়েছে।
কলেজ রোডের শীতবস্ত্র বাজারে পোষাক বিকাপড় কিনতে আসা অটোচালক বশির বলেন, আমরা অসহায় মানুষ ।ফুটপাতে এই পোশাক বিক্রির বাজার গুলো না বসলে যদি শপিংমল থেকে শীতের পোশাক কিনতে হতো তাহলে আমাদের গায়ে এ ধরনের গরম পোশাক পরিধান করা সম্ভব হতো না।
বরগুনার আমতলীতে শীত আসতে না আসতেই গরম কাপড় চোপড় বেচাকেনার হিড়িক পড়েছে। পৌষের শুরুতে তীব্র শীত নেমে আসায় গরম কাপড় কেনার জন্য দোকানে ভিড় করছেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।
এছাড়াও শহরের বিভিন্ন শপিংমল ও বিপণীবিতানে বিক্রি হচ্ছে শীতের পোশাক। এর পাশাপাশি ফুটপথ জুড়ে শীতের গরম পোশাক বিক্রির হিড়িক।
গত ১২ নভেম্বর আমতলী উপজেলায় একটি বড় বাজারে পরিনত হয়েছে বুধবারের সাপ্তাহিক বাজার।
এ বাজারকে কেন্দ্র করে বিক্রতারা শীতের গরম পোশাক বিক্রি করারও মহা ধুমধাম শুরু হয়েছে। প্রতিবছরের তুলনায় এ বছর শীত আসতে না আসতেই আমতলী কলেজ রোডের পিছনে গরম পোষাক বেচাকেনার ধুমধাম শুরু হয়েছে। এছাড়াও ভ্যানে করেও অনেকে শীতের পোশাক বিক্রি করছেন। কাপড়ের মধ্যে রয়েছে ট্রাউজার, ফ্ল্যানেলের শার্ট, চাদর, জ্যাকেট, সোয়েটার, উলের টুপি, মাফলার, কোট, কান টুপি, মোজা। রয়েছে বিদেশ থেকে আসা পুরনো কাপড়।১০০ টাকা থেকে থেকে শুরু করে বিভিন্ন দামের বিক্রি হচ্ছে গরম কাপড়। সকাল থেকে রাত পর্যন্ত ভিড় দেখা যাচ্ছে দোকানগুলোতে।
পোষাক বিক্রেতা জলিল বলেন, শীতের এ সময়টাতে তাদের প্রচুর ব্যস্ত থাকতে হয়। দাম কম থাকায় এসব পণ্যের চাহিদা বেশি। সামনের দিনগুলোতে আরো বেশি বিক্রির আশা তার।
পোষাক বিক্রেতা মো. হারুন বলেন, প্রতি শীতের সময় তারা এখানে গরম কাপড় বিক্রি করেন। মূলত শীত বাড়লে তাদের বিক্রি বাড়ে। গত কয়েক দিনের তীব্র ঠাণ্ডায় তাদের বিক্রি বেড়েছে।
কলেজ রোডের শীতবস্ত্র বাজারে পোষাক বিকাপড় কিনতে আসা অটোচালক বশির বলেন, আমরা অসহায় মানুষ ।ফুটপাতে এই পোশাক বিক্রির বাজার গুলো না বসলে যদি শপিংমল থেকে শীতের পোশাক কিনতে হতো তাহলে আমাদের গায়ে এ ধরনের গরম পোশাক পরিধান করা সম্ভব হতো না।