
প্রতিবন্ধী শিক্ষিত বেকাররা অন্তর্ভুক্তিমূলক নিয়োগ ও সমান কর্মসংস্থানের অধিকারসহ ৫ দফা দাবিতে সোমবার (২০ অক্টোবরে) টানা দ্বিতীয় দিনের মতো অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন। ইতোমধ্যে তারা ৫ দফা দাবি উত্থাপন করেছেন এবং ঘোষণা দিয়েছেনÑ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্যের সামনে অবস্থান কর্মসূচি অনির্দিষ্টকালের জন্য চলবে। দাবি পূরণ না হলে সারা দেশে সমন্বিতভাবে আন্দোলন শুরু করা হবে।
প্রতিবন্ধকতার শিকার শিক্ষিত বেকারদের উদ্যাগে গঠিত পরিষদ এই আন্দোলন করছে। প্রথমে রবিবার (১৯ অক্টোবর) জাতীয় জাদুঘরের সামনে থেকে শুরু হলেও পরে তা সরে আসে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্যের সামনে।
পরিষদের পক্ষ থেকে উত্থাপিত পাঁচ দফা দাবির মধ্যে রয়েছে— প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের জন্য বিশেষ নিয়োগে নির্বাহী আদেশ জারি, সরকারি চাকরিতে একটি নির্দিষ্ট কোটা সংরক্ষণ, স্ক্রাইব (নোট-টেকার) নীতিমালা সংশোধন, সমাজসেবা অধিদফতরে দৃষ্টি প্রতিবন্ধী প্রার্থীদের অগ্রাধিকার ভিত্তিতে নিয়োগ এবং প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের জন্য সরকারি চাকরিতে প্রবেশের সর্বোচ্চ বয়সসীমা ৩৫ বছরে উন্নীত করা।
দিনের শুরুতে আন্দোলনকারীদের একটি প্রতিনিধি দল সমাজকল্যাণ উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাতের জন্য সচিবালয়ে যায়। তবে উপদেষ্টা উপস্থিত না থাকলেও কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) দুপুরে বৈঠক হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। সোমবার বিকাল ৫টার দিকে রাজু ভাস্কর্যের সামনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে আন্দোলনের নেতারা বৈঠক না হওয়া পর্যন্ত অবস্থান কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেন।
উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক হলে তার ফলাফলের ভিত্তিতে পরবর্তী কর্মসূচি নির্ধারণ হবে উল্লেখ করে আন্দালনকারী একজন বলেন, ‘‘যদি উপদেষ্টা সাক্ষাৎ না করেন, বা সংলাপ ব্যর্থ হয়, তাহলে আমরা ভাঙা থালা হাতে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনের দিকে পদযাত্রা করবো — যা আমাদের ক্ষুধা ও বঞ্চনার প্রতীক।” তিনি বলেন, ‘‘প্রতিবন্ধী নাগরিকরা কোনও বোঝা নয়। তারা এ দেশের মূল্যবান নাগরিক এবং তাদের অধিকার রক্ষা করা রাষ্ট্রের দায়িত্ব।’’
প্রতিবন্ধকতার শিকার শিক্ষিত বেকারদের উদ্যাগে গঠিত পরিষদ এই আন্দোলন করছে। প্রথমে রবিবার (১৯ অক্টোবর) জাতীয় জাদুঘরের সামনে থেকে শুরু হলেও পরে তা সরে আসে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্যের সামনে।
পরিষদের পক্ষ থেকে উত্থাপিত পাঁচ দফা দাবির মধ্যে রয়েছে— প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের জন্য বিশেষ নিয়োগে নির্বাহী আদেশ জারি, সরকারি চাকরিতে একটি নির্দিষ্ট কোটা সংরক্ষণ, স্ক্রাইব (নোট-টেকার) নীতিমালা সংশোধন, সমাজসেবা অধিদফতরে দৃষ্টি প্রতিবন্ধী প্রার্থীদের অগ্রাধিকার ভিত্তিতে নিয়োগ এবং প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের জন্য সরকারি চাকরিতে প্রবেশের সর্বোচ্চ বয়সসীমা ৩৫ বছরে উন্নীত করা।
দিনের শুরুতে আন্দোলনকারীদের একটি প্রতিনিধি দল সমাজকল্যাণ উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাতের জন্য সচিবালয়ে যায়। তবে উপদেষ্টা উপস্থিত না থাকলেও কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) দুপুরে বৈঠক হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। সোমবার বিকাল ৫টার দিকে রাজু ভাস্কর্যের সামনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে আন্দোলনের নেতারা বৈঠক না হওয়া পর্যন্ত অবস্থান কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেন।
উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক হলে তার ফলাফলের ভিত্তিতে পরবর্তী কর্মসূচি নির্ধারণ হবে উল্লেখ করে আন্দালনকারী একজন বলেন, ‘‘যদি উপদেষ্টা সাক্ষাৎ না করেন, বা সংলাপ ব্যর্থ হয়, তাহলে আমরা ভাঙা থালা হাতে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনের দিকে পদযাত্রা করবো — যা আমাদের ক্ষুধা ও বঞ্চনার প্রতীক।” তিনি বলেন, ‘‘প্রতিবন্ধী নাগরিকরা কোনও বোঝা নয়। তারা এ দেশের মূল্যবান নাগরিক এবং তাদের অধিকার রক্ষা করা রাষ্ট্রের দায়িত্ব।’’