
পোরশা থেকে এম এ মান্নান
পোরশা উপজেলার ‘আল-জামিয়া আল-আরাবিয়া দারুল হিদায়াহ’ মাদ্রাসার অর্ধশতাধিক শিক্ষার্থী হঠাৎ অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। অসুস্থ শিক্ষার্থীদের বয়স ৮ থেকে ২০ বছরের মধ্যে। সবাই হেফজ, কুতুবখানা ও পাঠাগার বিভাগের শিক্ষার্থী বলে জানা গেছে।
মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ জানায়, প্রতিষ্ঠানটিতে প্রায় ১,৬০০ জন আবাসিক শিক্ষার্থী ও প্রায় শতাধিক শিক্ষক-কর্মচারী রয়েছে। প্রতিদিনের মতো মঙ্গলবার রাতেও শিক্ষার্থীরা রাতের খাবার খেয়ে ঘুমাতে যায়। রাতের খাবারে ছিল ভাত, সবজি, মাছের তরকারি ও ডাল।
মধ্যরাতের পর থেকেই কয়েকজন শিক্ষার্থী পেটে ব্যথা অনুভব করতে থাকেন। পরে শুরু হয় বমি ও ডায়রিয়া। প্রথমে গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় বুধবার বিকালে ২০ জন শিক্ষার্থীকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। এরপর অসুস্থ শিক্ষার্থীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় ৬৩ জনে। তাদের পোরশা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সসহ বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
মাদ্রাসার জ্যেষ্ঠ শিক্ষক মাওলানা মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, সবাই একই ধরনের খাবার খেয়েছে। আমাদের ধারণা, ডাল বা তরকারিতে কোনোভাবে ফুড পয়েজিং হতে পারে । খাবার খাওয়ার পর থেকেই অনেক শিক্ষার্থী অসুস্থ হয়ে পড়ে। এ ঘটনায় সতর্কতামূলক পদক্ষেপ হিসেবে মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ আজ থেকে আগামী ১০ দিনের জন্য প্রতিষ্ঠানটি বন্ধ ঘোষণা করেছে।
পোরশা উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. নাজির আহম্মেদ বলেন, খাবার গ্রহণের পরই শিক্ষার্থীরা অসুস্থ হতে শুরু করে। প্রত্যেকের একই রকম উপসর্গ ছিল – মূলত ডায়রিয়া ও পেটের সমস্যা। এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ রাকিবুল ইসলাম এর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন মাদ্রাসার পরিবেশগত এবং পানি দূষিত কারণে এটা হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। থানা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ মিন্টুর রহমানের কাছে জানতে চাইলে তিনিও বলেন মাদ্রাসার পরিবেশ ততো ভালো না ছাত্র রা এক পানিতে গোসল ও অজু করে এবংছাত্রের মুখে জানা যায় তারা মাদ্রাসাও খায় অনেক ছাত্র বাইরে থেকেও খেয়ে আসে সবারই একই অবস্থা এ কারণে ধারণা করা হচ্ছে যে খাবারে কোন ফুট পয়েজিং এর কারণে নয় এটা পানি দূষিত হওয়ার কারণে হইতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। কর্তব্যরত
ডাক্তার বলেন ইমার্জেন্সি অবস্থায় তিনজনকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে।
এ ঘটনায় স্থানীয় প্রশাসন ও স্বাস্থ্য বিভাগ ৩ সদস্য বিশিষ্ট একটা কমিটি গঠন করেছেন তারা সুষ্ঠু তদন্ত করে রিপোর্ট প্রদান করবেন এবং বিষয়টি নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে।
পোরশা উপজেলার ‘আল-জামিয়া আল-আরাবিয়া দারুল হিদায়াহ’ মাদ্রাসার অর্ধশতাধিক শিক্ষার্থী হঠাৎ অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। অসুস্থ শিক্ষার্থীদের বয়স ৮ থেকে ২০ বছরের মধ্যে। সবাই হেফজ, কুতুবখানা ও পাঠাগার বিভাগের শিক্ষার্থী বলে জানা গেছে।
মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ জানায়, প্রতিষ্ঠানটিতে প্রায় ১,৬০০ জন আবাসিক শিক্ষার্থী ও প্রায় শতাধিক শিক্ষক-কর্মচারী রয়েছে। প্রতিদিনের মতো মঙ্গলবার রাতেও শিক্ষার্থীরা রাতের খাবার খেয়ে ঘুমাতে যায়। রাতের খাবারে ছিল ভাত, সবজি, মাছের তরকারি ও ডাল।
মধ্যরাতের পর থেকেই কয়েকজন শিক্ষার্থী পেটে ব্যথা অনুভব করতে থাকেন। পরে শুরু হয় বমি ও ডায়রিয়া। প্রথমে গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় বুধবার বিকালে ২০ জন শিক্ষার্থীকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। এরপর অসুস্থ শিক্ষার্থীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় ৬৩ জনে। তাদের পোরশা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সসহ বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
মাদ্রাসার জ্যেষ্ঠ শিক্ষক মাওলানা মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, সবাই একই ধরনের খাবার খেয়েছে। আমাদের ধারণা, ডাল বা তরকারিতে কোনোভাবে ফুড পয়েজিং হতে পারে । খাবার খাওয়ার পর থেকেই অনেক শিক্ষার্থী অসুস্থ হয়ে পড়ে। এ ঘটনায় সতর্কতামূলক পদক্ষেপ হিসেবে মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ আজ থেকে আগামী ১০ দিনের জন্য প্রতিষ্ঠানটি বন্ধ ঘোষণা করেছে।
পোরশা উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. নাজির আহম্মেদ বলেন, খাবার গ্রহণের পরই শিক্ষার্থীরা অসুস্থ হতে শুরু করে। প্রত্যেকের একই রকম উপসর্গ ছিল – মূলত ডায়রিয়া ও পেটের সমস্যা। এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ রাকিবুল ইসলাম এর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন মাদ্রাসার পরিবেশগত এবং পানি দূষিত কারণে এটা হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। থানা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ মিন্টুর রহমানের কাছে জানতে চাইলে তিনিও বলেন মাদ্রাসার পরিবেশ ততো ভালো না ছাত্র রা এক পানিতে গোসল ও অজু করে এবংছাত্রের মুখে জানা যায় তারা মাদ্রাসাও খায় অনেক ছাত্র বাইরে থেকেও খেয়ে আসে সবারই একই অবস্থা এ কারণে ধারণা করা হচ্ছে যে খাবারে কোন ফুট পয়েজিং এর কারণে নয় এটা পানি দূষিত হওয়ার কারণে হইতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। কর্তব্যরত
ডাক্তার বলেন ইমার্জেন্সি অবস্থায় তিনজনকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে।
এ ঘটনায় স্থানীয় প্রশাসন ও স্বাস্থ্য বিভাগ ৩ সদস্য বিশিষ্ট একটা কমিটি গঠন করেছেন তারা সুষ্ঠু তদন্ত করে রিপোর্ট প্রদান করবেন এবং বিষয়টি নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে।