
এম. ইসলাম জাহিদ
বরিশালের উজিরপুর উপজেলার সাতলা, নয়াকান্দি, মুড়ির বাড়ি, ওঝা বাড়ি গ্রাম গুলো এখন পরিণত হয়েছে লাল শাপলার রাজ্যে। চারপাশজুড়ে শুধু শাপলার সমারোহ যেন প্রকৃতি নিজ হাতে এঁকেছে এক রক্তিম ক্যানভাস। ভোরের কুয়াশা আর সূর্যের কোমল আলোয় জলভরা বিলে রূপ নেয় রঙিন জগতে।
আগস্ট থেকে নভেম্বর এই সময়টাতেই সবচেয়ে বেশি ফোটে লাল শাপলা। জলাভূমি জুড়ে ছড়িয়ে থাকা এই ফুল দেখতে প্রতিদিন ছুটে আসছেন দেশের নানা প্রান্তের পর্যটক। কেউ নৌকা ভাড়া নিয়ে ঘুরে বেড়ান, কেউবা ক্যামেরায় বন্দি করেন প্রাকৃতিক এই সৌন্দর্য।
স্থানীয় কৃষক আক্তার হেসেন বলেন আগে বর্ষাকালে এই জলাভূমি ছিল শুধু মাছ ধরার জায়গা। এখন পর্যটক আসায় আমাদের জীবনে নতুন সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে।
সাতলার লাল শাপলার বিল শুধু সৌন্দর্যের নয়, এটি স্থানীয় অর্থনীতিরও অংশ হয়ে উঠেছে। শাপলা বিক্রি, নৌকা ভাড়া, খাবারের দোকান সব মিলিয়ে এলাকায় কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি হয়েছে। পর্যটন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সঠিক পরিকল্পনা ও পরিবেশবান্ধব অবকাঠামো গড়ে তুলতে পারলে সাতলা হতে পারে দক্ষিণাঞ্চলের অন্যতম ইকো-ট্যুরিজম কেন্দ্র।
বরিশালের উজিরপুর উপজেলার সাতলা, নয়াকান্দি, মুড়ির বাড়ি, ওঝা বাড়ি গ্রাম গুলো এখন পরিণত হয়েছে লাল শাপলার রাজ্যে। চারপাশজুড়ে শুধু শাপলার সমারোহ যেন প্রকৃতি নিজ হাতে এঁকেছে এক রক্তিম ক্যানভাস। ভোরের কুয়াশা আর সূর্যের কোমল আলোয় জলভরা বিলে রূপ নেয় রঙিন জগতে।
আগস্ট থেকে নভেম্বর এই সময়টাতেই সবচেয়ে বেশি ফোটে লাল শাপলা। জলাভূমি জুড়ে ছড়িয়ে থাকা এই ফুল দেখতে প্রতিদিন ছুটে আসছেন দেশের নানা প্রান্তের পর্যটক। কেউ নৌকা ভাড়া নিয়ে ঘুরে বেড়ান, কেউবা ক্যামেরায় বন্দি করেন প্রাকৃতিক এই সৌন্দর্য।
স্থানীয় কৃষক আক্তার হেসেন বলেন আগে বর্ষাকালে এই জলাভূমি ছিল শুধু মাছ ধরার জায়গা। এখন পর্যটক আসায় আমাদের জীবনে নতুন সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে।
সাতলার লাল শাপলার বিল শুধু সৌন্দর্যের নয়, এটি স্থানীয় অর্থনীতিরও অংশ হয়ে উঠেছে। শাপলা বিক্রি, নৌকা ভাড়া, খাবারের দোকান সব মিলিয়ে এলাকায় কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি হয়েছে। পর্যটন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সঠিক পরিকল্পনা ও পরিবেশবান্ধব অবকাঠামো গড়ে তুলতে পারলে সাতলা হতে পারে দক্ষিণাঞ্চলের অন্যতম ইকো-ট্যুরিজম কেন্দ্র।