
রাজধানীর মালিবাগের ফরচুন শপিং মলের একটি জুয়েলারি দোকান থেকে প্রায় ৫০০ ভরি স্বর্ণালংকার চুরির অভিযোগ উঠেছে। গত বুধবার দিবাগত রাতে মার্কেটের দ্বিতীয় তলায় অবস্থিত ‘শম্পা জুয়েলার্স’ নামে দোকানে এ ঘটনা ঘটে। রমনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গোলাম ফারুক এ তথ্য জানান। দোকানমালিক বলেন, গভীর রাতে দোকানের প্রায় ৪০০ ভরি নিজস্ব স্বর্ণালংকার এবং ১০০ ভরি বন্ধকী স্বর্ণালংকার চুরি হয়েছে। বর্তমান বাজারমূল্যে এর পরিমাণ প্রায় ১০ কোটি টাকার বেশি।খবর পেয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে রমনা থানা-পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে। তবে এখন পর্যন্ত কাউকে গ্রেফতার করা যায়নি।
ওসি গোলাম ফারুক বলেন, ‘মালিবাগ ফরচুন শপিং মলের দ্বিতীয় তলার শম্পা জুয়েলার্স থেকে ৫০০ ভরি স্বর্ণালংকার চুরির অভিযোগ পেয়েছি। সিসিটিভি ক্যামেরার ফুটেজে দেখা গেছে, রাত ৩টা ১০ মিনিটের দিকে শপিং মলের পেছনের তৃতীয় তলার জানালার গ্রিল ভাঙা অবস্থায় ছিল। ধারণা করা হচ্ছে, এখান দিয়েই চোর ভেতরে প্রবেশ করে। তিনি বলেন, ‘চোরেরা দোকানের শাটার ভেঙে শোকেসে রাখা স্বর্ণালংকার নিয়ে যায়। মার্কেটের সিসিটিভি ফুটেজ বিশ্লেষণ করে চোর শনাক্তের চেষ্টা চলছে। রমনা বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) মো. মাসুদ আলম বলেন, ‘মার্কেট বন্ধের পর দোকানমালিক ও কর্মচারীরা বাসায় চলে যান। এরপরই চোরেরা পেছনের জানালার গ্রিল ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করে। সিসিটিভি ফুটেজ বিশ্লেষণসহ চুরি হওয়া স্বর্ণ উদ্ধারের চেষ্টা চলছে। তিনি আরও জানান, চুরি হওয়া সোনার পরিমাণ নিয়ে কিছুটা বিভ্রান্তি রয়েছে, তবে ঘটনাটি তদন্তাধীন।
ওসি গোলাম ফারুক বলেন, ‘মালিবাগ ফরচুন শপিং মলের দ্বিতীয় তলার শম্পা জুয়েলার্স থেকে ৫০০ ভরি স্বর্ণালংকার চুরির অভিযোগ পেয়েছি। সিসিটিভি ক্যামেরার ফুটেজে দেখা গেছে, রাত ৩টা ১০ মিনিটের দিকে শপিং মলের পেছনের তৃতীয় তলার জানালার গ্রিল ভাঙা অবস্থায় ছিল। ধারণা করা হচ্ছে, এখান দিয়েই চোর ভেতরে প্রবেশ করে। তিনি বলেন, ‘চোরেরা দোকানের শাটার ভেঙে শোকেসে রাখা স্বর্ণালংকার নিয়ে যায়। মার্কেটের সিসিটিভি ফুটেজ বিশ্লেষণ করে চোর শনাক্তের চেষ্টা চলছে। রমনা বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) মো. মাসুদ আলম বলেন, ‘মার্কেট বন্ধের পর দোকানমালিক ও কর্মচারীরা বাসায় চলে যান। এরপরই চোরেরা পেছনের জানালার গ্রিল ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করে। সিসিটিভি ফুটেজ বিশ্লেষণসহ চুরি হওয়া স্বর্ণ উদ্ধারের চেষ্টা চলছে। তিনি আরও জানান, চুরি হওয়া সোনার পরিমাণ নিয়ে কিছুটা বিভ্রান্তি রয়েছে, তবে ঘটনাটি তদন্তাধীন।