দুর্গাপূজা ভারত বাংলাদেশ যৌথ ঐতিহ্যের প্রতিফলন-ভারতীয় হাইকমিশনার

আপলোড সময় : ০১-১০-২০২৫ ০২:৫৬:৫৬ অপরাহ্ন , আপডেট সময় : ০১-১০-২০২৫ ০২:৫৬:৫৬ অপরাহ্ন
বাংলাদেশ-ভারত গভীর সাংস্কৃতিক ও ঐতিহাসিক বন্ধনে গুরুত্বারোপ করেছেন ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা। শারদীয় দুর্গোৎসবকে শুধু ধর্মীয়ই নয়, বরং সংস্কৃতি, অন্তর্ভুক্তি ও সহমর্মিতার মহোৎসব হিসেবেও বর্ণনা করেন তিনি, যেখানে পরিবার একত্রিত হয়, পাড়া-মহল্লা একসাথে উদযাপন করে এবং শিল্প ও সংগীত বিকশিত হয়।
গতকাল মঙ্গলবার স্ত্রীকে সঙ্গে নিয়ে রাজধানীর ঢাকেশ্বরী মন্দিরে দুর্গাপূজার মহাষ্টমীর আয়োজনে যোগ দেন প্রণয় ভার্মা। ভক্ত ও সমবেতদের ‘শুভ শারদীয়া’ জানিয়ে তিনি বলেন, দুর্গাপূজা ভারত ও বাংলাদেশের যৌথ ঐতিহ্যের প্রতিফলন। হাইকমিশনার বলেন, ‘ভারত ও বাংলাদেশের সম্পর্ক অনন্য ও বিশেষ। প্রতিবেশী দুই দেশ ইতিহাস ও ভৌগোলিক কারণে যেমন সংযুক্ত, তেমনি ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে যৌথ ত্যাগে আবেগগতভাবেও একসূত্রে বাঁধা’। তিনি এই উৎসবকে শুভ শক্তির অশুভের ওপর বিজয়, আলোর অন্ধকারের ওপর জয় এবং হতাশার ওপর আশার জয়ের প্রতীক হিসেবেও উল্লেখ করেন। একইসঙ্গে আশাবাদ ব্যক্ত করেন, এ উৎসব দুই দেশের সম্পর্ক আরও সুদৃঢ় করতে অনুপ্রাণিত করবে।
প্রণয় ভার্মা বলেন, ‘এই উৎসবগুলো আমাদের মনে করিয়ে দেয়, আমাদের সাংস্কৃতিক বন্ধন জাতীয় সীমানার চেয়েও গভীর। আমাদের সম্পর্কের প্রকৃত শক্তি নিহিত আছে আমাদের জনগণের মধ্যে, তাদের যৌথ ঐতিহ্য ও পারস্পরিক শ্রদ্ধায়’। অষ্টমীর পূজায় দুই দেশের শান্তি, সমৃদ্ধি, সুখ ও সম্প্রীতি, জ্ঞান ও সহমর্মিতার জন্য দেবী দুর্গার আশীর্বাদ কামনা করেন ভারতীয় হাইকমিশনার।
 

সম্পাদকীয় :

সম্পাদক মন্ডলীর সভাপতি : সৈয়দ এম. আলতাফ হোসাইন।

ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক ও প্রকাশক : সৈয়দ মোঃ আতিকুল হাসান।

নির্বাহী সম্পাদক আশীষ কুমার সেন।

ফোন : ৪৯৩৫৭৭৩০ (বার্তা), ৮৩১৫৬৪৯ (বাণিজ্যিক), ফ্যাক্স; ৮৮-০২-৮৩১৪১৭৪

অফিস :

প্রকাশক কর্তৃক রোমাক্স লিমিটেড, তেজগাঁও শিল্প এলাকা থেকে মুদ্রিত।

সম্পাদকীয়, বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : খলিল ম্যানশন (৩য়, ৫ম ও ৬ষ্ঠ তলা), ১৪৯/এ, ডিআইটি এক্সটেনশন এভিনিউ, ঢাকা-১০০০ থেকে প্রকাশিত।

ই-মেইল : [email protected], ওয়েবসাইট : www.dainikjanata.net