
দেশে গণপিটুনি ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হেফাজতে মৃত্যু বেড়েছে। সেই সঙ্গে ধর্ষণ এবং সংখ্যালঘুদের ওপর নির্যাতন বৃদ্ধি পেয়েছে। মানবাধিকার সংগঠন ‘মানবাধিকার সংস্কৃতি ফাউন্ডেশন (এমএসএফ)’ প্রকাশিত সেপ্টেম্বর মাসের এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য তুলে ধরা হয়েছে।
গতকাল মঙ্গলবার এমএসএফ প্রতিবেদনটি গণমাধ্যমে পাঠায়। সংবাদপত্রে প্রকাশিত প্রতিবেদন ও নিজেদের অনুসন্ধানের ওপর ভিত্তি করে সংস্থাটি মানবাধিকার পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ সংক্রান্ত এ প্রতিবেদন তৈরি করেছে। এমএসএফ জানায়, গণপিটুনিতে নিহতের সংখ্যা সামান্য বেড়ে আগস্টের ২৩ জন থেকে সেপ্টেম্বরে ২৪ জনে দাঁড়িয়েছে। এছাড়া আগস্টে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হেফাজতে দুজন মারা গেলেও সেপ্টেম্বর তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে সাতজনে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, নারী ও সংখ্যালঘুদের ওপর সহিংসতার ব্যাপকতাও উদ্বেগের সৃষ্টি করেছে। ধর্ষণের ঘটনা আগস্টের ৪৭টি থেকে বেড়ে সেপ্টেম্বরে ৫৩টি হয়েছে। এর মধ্যে দলবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনা ১৩টি এবং ধর্ষণ ও হত্যার ঘটনা ঘটেছে তিনটি।
অন্যদিকে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর হামলাও বেড়েছে। চলতি মাসে প্রতিমা ভাঙচুরের ঘটনা রেকর্ড হয়েছে ২৯টি, যা আগস্টে ছিল শূন্য। পাশাপাশি এ মাসে মাজার বা আখড়ায় হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ১৬টি ঘটনা ঘটেছে।
গতকাল মঙ্গলবার এমএসএফ প্রতিবেদনটি গণমাধ্যমে পাঠায়। সংবাদপত্রে প্রকাশিত প্রতিবেদন ও নিজেদের অনুসন্ধানের ওপর ভিত্তি করে সংস্থাটি মানবাধিকার পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ সংক্রান্ত এ প্রতিবেদন তৈরি করেছে। এমএসএফ জানায়, গণপিটুনিতে নিহতের সংখ্যা সামান্য বেড়ে আগস্টের ২৩ জন থেকে সেপ্টেম্বরে ২৪ জনে দাঁড়িয়েছে। এছাড়া আগস্টে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হেফাজতে দুজন মারা গেলেও সেপ্টেম্বর তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে সাতজনে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, নারী ও সংখ্যালঘুদের ওপর সহিংসতার ব্যাপকতাও উদ্বেগের সৃষ্টি করেছে। ধর্ষণের ঘটনা আগস্টের ৪৭টি থেকে বেড়ে সেপ্টেম্বরে ৫৩টি হয়েছে। এর মধ্যে দলবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনা ১৩টি এবং ধর্ষণ ও হত্যার ঘটনা ঘটেছে তিনটি।
অন্যদিকে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর হামলাও বেড়েছে। চলতি মাসে প্রতিমা ভাঙচুরের ঘটনা রেকর্ড হয়েছে ২৯টি, যা আগস্টে ছিল শূন্য। পাশাপাশি এ মাসে মাজার বা আখড়ায় হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ১৬টি ঘটনা ঘটেছে।