
রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক) দেশের নগরায়ন ও পরিকল্পিত উন্নয়নে একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠানটির বিভিন্ন বিভাগ নগরীর শৃঙ্খলা, স্থাপনা এবং অবকাঠামোগত উন্নয়ন কার্যক্রম বাস্তবায়ন করে থাকে। এর মধ্যে রাজউক উন্নয়ন নিয়ন্ত্রণ-২ শাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এই বিভাগটির পরিচালক প্রকৌশলী মো. মোবারক হোসেন দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা এবং কর্মদক্ষতার মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানটির কার্যক্রমে নতুন মাত্রা যোগ করেছেন।
কর্মকর্তা হিসেবে তিনি দায়িত্বশীল ও সৎ চরিত্রের জন্য সহকর্মী, নাগরিক ও সুধীজনের কাছে ইতোমধ্যেই আস্থা অর্জন করেছেন। বিভিন্ন সময় দেখা যায়, দায়িত্বশীল কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে অপপ্রচার ছড়িয়ে দেওয়া হয় অথবা ব্যক্তিগত স্বার্থ হাসিলের জন্য ভিত্তিহীন সংবাদ পরিবেশন করা হয়। সাম্প্রতিক সময়ে প্রকৌশলী মোঃ মোবারক হোসেনের বিরুদ্ধেও কিছু হলুদ সাংবাদিক ভুয়া ও বানোয়াট খবর প্রকাশের চেষ্টা করেছে। অভিযোগ রয়েছে, তারা আর্থিক সুবিধা আদায়ের জন্য চাপ প্রয়োগ করতে ব্যর্থ হয়ে ভিত্তিহীন তথ্য ছড়িয়ে দেন।
তবে প্রকৃত তথ্য-প্রমাণ বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, মোবারক হোসেন দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই উন্নয়ন নিয়ন্ত্রণ-২ এ শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নিয়েছেন। তিনি অনিয়ম-দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করেন এবং নাগরিকদের অভিযোগ নিষ্পত্তিতে দ্রুত পদক্ষেপ গ্রহণ শুরু করেন। এ কারণে সেবা প্রত্যাশী সাধারণ মানুষ যেমন উপকৃত হচ্ছেন, তেমনি প্রতিষ্ঠানটির ভাবমূর্তিও উজ্জ্বল হচ্ছে। তার নেতৃত্বে অননুমোদিত স্থাপনা উচ্ছেদ, নিয়ম বহির্ভূত নির্মাণকাজ প্রতিরোধ, উন্নয়ন পরিকল্পনা বাস্তবায়ন এবং আইনগত কাঠামোর মধ্যে থেকে সেবা প্রদানের প্রক্রিয়া আরও গতিশীল হয়েছে। সহকর্মীদের সঙ্গে আলোচনায় জানা যায়, তিনি কর্মচারীদের অনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে দায়িত্ব পালনের জন্য উৎসাহিত করেন। সততা, দায়িত্ববোধ ও পেশাগত দক্ষতা তার অন্যতম মূল শক্তি। রাজউকের মতো একটি বৃহৎ প্রতিষ্ঠানে কাজ করতে গেলে নানা রকম চাপ ও প্রভাব মোকাবিলা করতে হয়। কিন্তু প্রকৌশলী মোঃ মোবারক হোসেন নীতিনিষ্ঠ থেকে নিজের দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন। এর ফলে জনগণের কাছে সেবার মান বৃদ্ধি পেয়েছে।
অন্যদিকে, সাংবাদিকতার মতো মহৎ পেশায় কিছু সংখ্যক হলুদ সাংবাদিক যখন ব্যক্তিস্বার্থে অপব্যবহার করে, তখন তা পুরো সাংবাদিক সমাজের ভাবমূর্তিকে কলুষিত করে। প্রকৃত সাংবাদিকতার মূলনীতি হলো সত্যনিষ্ঠতা, নিরপেক্ষতা ও দায়িত্বশীলতা। অথচ চাঁদাবাজি বা মিথ্যা প্রচারণা কোনোভাবেই সাংবাদিকতার নীতির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়। এ বিষয়ে গণমাধ্যম সংশ্লিষ্ট মহলেরও সচেতন ভূমিকা রাখা প্রয়োজন। আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা এবং উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডকে এগিয়ে নিতে হলে দায়িত্বশীল কর্মকর্তাদের সুনাম রক্ষায় সমাজের প্রতিটি স্তরে ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি বজায় রাখা জরুরি। যারা অপপ্রচারের মাধ্যমে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করতে চায়, তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ সময়ের দাবি।
প্রকৌশলী মো. মোবারক হোসেনের মতো সৎ ও দক্ষ কর্মকর্তাদের কাজের স্বীকৃতি দেওয়া রাষ্ট্র ও সমাজ উভয়ের দায়িত্ব। তার প্রচেষ্টায় রাজউকের উন্নয়ন নিয়ন্ত্রণ কার্যক্রমে নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হচ্ছে। স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার যে ধারাবাহিকতা তিনি তৈরি করেছেন, তা নগর উন্নয়নের প্রক্রিয়াকে এগিয়ে নিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
নগর উন্নয়ন একটি দীর্ঘমেয়াদি প্রক্রিয়া। এজন্য প্রয়োজন দক্ষ জনবল, শক্তিশালী পরিকল্পনা এবং আন্তরিক প্রয়াস। প্রকৌশলী মোঃ মোবারক হোসেন সেই আন্তরিকতা ও দক্ষতার সমন্বয়ে রাজউক উন্নয়ন নিয়ন্ত্রণ-২ এ ইতিবাচক পরিবর্তনের সূচনা করেছেন। সকল মহলের সহযোগিতা পেলে তার এই প্রয়াস রাজধানীর সামগ্রিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন সংশ্লিষ্টরা। সততা, দায়িত্ববোধ ও পেশাগত দক্ষতা তার অন্যতম মূল শক্তি। রাজউকের মতো একটি বৃহৎ প্রতিষ্ঠানে কাজ করতে গেলে নানা রকম চাপ ও প্রভাব মোকাবিলা করতে হয়। কিন্তু প্রকৌশলী মো. মোবারক হোসেন নীতিনিষ্ঠ থেকে নিজের দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন। এর ফলে জনগণের কাছে সেবার মান বৃদ্ধি পেয়েছে।
অন্যদিকে, সাংবাদিকতার মতো মহৎ পেশায় কিছু সংখ্যক হলুদ সাংবাদিক যখন ব্যক্তিস্বার্থে অপব্যবহার করে, তখন তা পুরো সাংবাদিক সমাজের ভাবমূর্তিকে কলুষিত করে। প্রকৃত সাংবাদিকতার মূলনীতি হলো সত্যনিষ্ঠতা, নিরপেক্ষতা ও দায়িত্বশীলতা। অথচ চাঁদাবাজি বা মিথ্যা প্রচারণা কোনোভাবেই সাংবাদিকতার নীতির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়। এ বিষয়ে গণমাধ্যম সংশ্লিষ্ট মহলেরও সচেতন ভূমিকা রাখা প্রয়োজন। আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা এবং উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডকে এগিয়ে নিতে হলে দায়িত্বশীল কর্মকর্তাদের সুনাম রক্ষায় সমাজের প্রতিটি স্তরে ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি বজায় রাখা জরুরি। যারা অপপ্রচারের মাধ্যমে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করতে চায়, তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ সময়ের দাবি।
প্রকৌশলী মো. মোবারক হোসেনের মতো সৎ ও দক্ষ কর্মকর্তাদের কাজের স্বীকৃতি দেওয়া রাষ্ট্র ও সমাজ উভয়ের দায়িত্ব। তার প্রচেষ্টায় রাজউকের উন্নয়ন নিয়ন্ত্রণ কার্যক্রমে নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হচ্ছে। স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার যে ধারাবাহিকতা তিনি তৈরি করেছেন, তা নগর উন্নয়নের প্রক্রিয়াকে এগিয়ে নিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। নগর উন্নয়ন একটি দীর্ঘমেয়াদি প্রক্রিয়া। এজন্য প্রয়োজন দক্ষ জনবল, শক্তিশালী পরিকল্পনা এবং আন্তরিক প্রয়াস। প্রকৌশলী মো. মোবারক হোসেন সেই আন্তরিকতা ও দক্ষতার সমন্বয়ে রাজউক উন্নয়ন নিয়ন্ত্রণ-২ এ ইতিবাচক পরিবর্তনের সূচনা করেছেন। সকল মহলের সহযোগিতা পেলে তার এই প্রয়াস রাজধানীর সামগ্রিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন সংশ্লিষ্টরা।
কর্মকর্তা হিসেবে তিনি দায়িত্বশীল ও সৎ চরিত্রের জন্য সহকর্মী, নাগরিক ও সুধীজনের কাছে ইতোমধ্যেই আস্থা অর্জন করেছেন। বিভিন্ন সময় দেখা যায়, দায়িত্বশীল কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে অপপ্রচার ছড়িয়ে দেওয়া হয় অথবা ব্যক্তিগত স্বার্থ হাসিলের জন্য ভিত্তিহীন সংবাদ পরিবেশন করা হয়। সাম্প্রতিক সময়ে প্রকৌশলী মোঃ মোবারক হোসেনের বিরুদ্ধেও কিছু হলুদ সাংবাদিক ভুয়া ও বানোয়াট খবর প্রকাশের চেষ্টা করেছে। অভিযোগ রয়েছে, তারা আর্থিক সুবিধা আদায়ের জন্য চাপ প্রয়োগ করতে ব্যর্থ হয়ে ভিত্তিহীন তথ্য ছড়িয়ে দেন।
তবে প্রকৃত তথ্য-প্রমাণ বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, মোবারক হোসেন দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই উন্নয়ন নিয়ন্ত্রণ-২ এ শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নিয়েছেন। তিনি অনিয়ম-দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করেন এবং নাগরিকদের অভিযোগ নিষ্পত্তিতে দ্রুত পদক্ষেপ গ্রহণ শুরু করেন। এ কারণে সেবা প্রত্যাশী সাধারণ মানুষ যেমন উপকৃত হচ্ছেন, তেমনি প্রতিষ্ঠানটির ভাবমূর্তিও উজ্জ্বল হচ্ছে। তার নেতৃত্বে অননুমোদিত স্থাপনা উচ্ছেদ, নিয়ম বহির্ভূত নির্মাণকাজ প্রতিরোধ, উন্নয়ন পরিকল্পনা বাস্তবায়ন এবং আইনগত কাঠামোর মধ্যে থেকে সেবা প্রদানের প্রক্রিয়া আরও গতিশীল হয়েছে। সহকর্মীদের সঙ্গে আলোচনায় জানা যায়, তিনি কর্মচারীদের অনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে দায়িত্ব পালনের জন্য উৎসাহিত করেন। সততা, দায়িত্ববোধ ও পেশাগত দক্ষতা তার অন্যতম মূল শক্তি। রাজউকের মতো একটি বৃহৎ প্রতিষ্ঠানে কাজ করতে গেলে নানা রকম চাপ ও প্রভাব মোকাবিলা করতে হয়। কিন্তু প্রকৌশলী মোঃ মোবারক হোসেন নীতিনিষ্ঠ থেকে নিজের দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন। এর ফলে জনগণের কাছে সেবার মান বৃদ্ধি পেয়েছে।
অন্যদিকে, সাংবাদিকতার মতো মহৎ পেশায় কিছু সংখ্যক হলুদ সাংবাদিক যখন ব্যক্তিস্বার্থে অপব্যবহার করে, তখন তা পুরো সাংবাদিক সমাজের ভাবমূর্তিকে কলুষিত করে। প্রকৃত সাংবাদিকতার মূলনীতি হলো সত্যনিষ্ঠতা, নিরপেক্ষতা ও দায়িত্বশীলতা। অথচ চাঁদাবাজি বা মিথ্যা প্রচারণা কোনোভাবেই সাংবাদিকতার নীতির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়। এ বিষয়ে গণমাধ্যম সংশ্লিষ্ট মহলেরও সচেতন ভূমিকা রাখা প্রয়োজন। আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা এবং উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডকে এগিয়ে নিতে হলে দায়িত্বশীল কর্মকর্তাদের সুনাম রক্ষায় সমাজের প্রতিটি স্তরে ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি বজায় রাখা জরুরি। যারা অপপ্রচারের মাধ্যমে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করতে চায়, তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ সময়ের দাবি।
প্রকৌশলী মো. মোবারক হোসেনের মতো সৎ ও দক্ষ কর্মকর্তাদের কাজের স্বীকৃতি দেওয়া রাষ্ট্র ও সমাজ উভয়ের দায়িত্ব। তার প্রচেষ্টায় রাজউকের উন্নয়ন নিয়ন্ত্রণ কার্যক্রমে নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হচ্ছে। স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার যে ধারাবাহিকতা তিনি তৈরি করেছেন, তা নগর উন্নয়নের প্রক্রিয়াকে এগিয়ে নিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
নগর উন্নয়ন একটি দীর্ঘমেয়াদি প্রক্রিয়া। এজন্য প্রয়োজন দক্ষ জনবল, শক্তিশালী পরিকল্পনা এবং আন্তরিক প্রয়াস। প্রকৌশলী মোঃ মোবারক হোসেন সেই আন্তরিকতা ও দক্ষতার সমন্বয়ে রাজউক উন্নয়ন নিয়ন্ত্রণ-২ এ ইতিবাচক পরিবর্তনের সূচনা করেছেন। সকল মহলের সহযোগিতা পেলে তার এই প্রয়াস রাজধানীর সামগ্রিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন সংশ্লিষ্টরা। সততা, দায়িত্ববোধ ও পেশাগত দক্ষতা তার অন্যতম মূল শক্তি। রাজউকের মতো একটি বৃহৎ প্রতিষ্ঠানে কাজ করতে গেলে নানা রকম চাপ ও প্রভাব মোকাবিলা করতে হয়। কিন্তু প্রকৌশলী মো. মোবারক হোসেন নীতিনিষ্ঠ থেকে নিজের দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন। এর ফলে জনগণের কাছে সেবার মান বৃদ্ধি পেয়েছে।
অন্যদিকে, সাংবাদিকতার মতো মহৎ পেশায় কিছু সংখ্যক হলুদ সাংবাদিক যখন ব্যক্তিস্বার্থে অপব্যবহার করে, তখন তা পুরো সাংবাদিক সমাজের ভাবমূর্তিকে কলুষিত করে। প্রকৃত সাংবাদিকতার মূলনীতি হলো সত্যনিষ্ঠতা, নিরপেক্ষতা ও দায়িত্বশীলতা। অথচ চাঁদাবাজি বা মিথ্যা প্রচারণা কোনোভাবেই সাংবাদিকতার নীতির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়। এ বিষয়ে গণমাধ্যম সংশ্লিষ্ট মহলেরও সচেতন ভূমিকা রাখা প্রয়োজন। আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা এবং উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডকে এগিয়ে নিতে হলে দায়িত্বশীল কর্মকর্তাদের সুনাম রক্ষায় সমাজের প্রতিটি স্তরে ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি বজায় রাখা জরুরি। যারা অপপ্রচারের মাধ্যমে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করতে চায়, তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ সময়ের দাবি।
প্রকৌশলী মো. মোবারক হোসেনের মতো সৎ ও দক্ষ কর্মকর্তাদের কাজের স্বীকৃতি দেওয়া রাষ্ট্র ও সমাজ উভয়ের দায়িত্ব। তার প্রচেষ্টায় রাজউকের উন্নয়ন নিয়ন্ত্রণ কার্যক্রমে নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হচ্ছে। স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার যে ধারাবাহিকতা তিনি তৈরি করেছেন, তা নগর উন্নয়নের প্রক্রিয়াকে এগিয়ে নিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। নগর উন্নয়ন একটি দীর্ঘমেয়াদি প্রক্রিয়া। এজন্য প্রয়োজন দক্ষ জনবল, শক্তিশালী পরিকল্পনা এবং আন্তরিক প্রয়াস। প্রকৌশলী মো. মোবারক হোসেন সেই আন্তরিকতা ও দক্ষতার সমন্বয়ে রাজউক উন্নয়ন নিয়ন্ত্রণ-২ এ ইতিবাচক পরিবর্তনের সূচনা করেছেন। সকল মহলের সহযোগিতা পেলে তার এই প্রয়াস রাজধানীর সামগ্রিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন সংশ্লিষ্টরা।