
মানিকগঞ্জ থেকে আলো খান
মাত্র ৩ হাজার টাকা বিলের জন্য দেড় বছরের এক শিশু রোগীকে আটকে রেখে বিনা চিকিৎসায় মেরে ফেলার অভিযোগ উঠেছে মানিকগঞ্জের মুন্নু মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় পুলিশ ও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ কোন ব্যবস্থা না নেয়ায় বিক্ষোভ করেছে নিহতের স্বজনেরা। গতকাল রোববার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। নিহত শিশুটির স্বজনরা জানান, গত শনিবার রাত ২ টার দিকে শ্বাসকষ্টজনিত কারণে দেড় বছরের শিশু সন্তান রেজুয়ানকে মুন্নু মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করেন। কোনো রকম চিকিৎসা না দেয়ায় শিশু রেজুয়ানের অবস্থা সংকটাপন্ন হয়। এরপর রোববার সকাল ৮টায় উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় রেফার্ড করেন কর্তব্যরত চিকিৎসক। রেফার্ড করলেও ৩ হাজার টাকা বিলের জন্য রোগী ও স্বজনদের আটকে রাখে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। আটকে থাকাবস্থায় কোনরকম চিকিৎসা না পেয়ে বেলা ১২ টার দিকে মৃত্যু হয় রেজুয়ানের। এতে স্বজনরা পুলিশকে জানালে পুলিশ ঘটনাস্থলে আসলেও কোনো ব্যবস্থা না নেয়ায় বিক্ষোভ করেন তারা। এক পর্যায়ে পুলিশের সাথেও বাকবিতণ্ডা হয় রোগীর স্বজনদের। এ বিষয়ে মুন্নু মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক অধ্যাপক ডা. মো. জাহাঙ্গীর আলম বলেন, বিষয়টি নিয়ে তদন্ত করে দোষীদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেয়া হবে। ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের আশ্বাস দিয়েছেন ঘিওর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শুকুমার বিশ্বাস।
মাত্র ৩ হাজার টাকা বিলের জন্য দেড় বছরের এক শিশু রোগীকে আটকে রেখে বিনা চিকিৎসায় মেরে ফেলার অভিযোগ উঠেছে মানিকগঞ্জের মুন্নু মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় পুলিশ ও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ কোন ব্যবস্থা না নেয়ায় বিক্ষোভ করেছে নিহতের স্বজনেরা। গতকাল রোববার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। নিহত শিশুটির স্বজনরা জানান, গত শনিবার রাত ২ টার দিকে শ্বাসকষ্টজনিত কারণে দেড় বছরের শিশু সন্তান রেজুয়ানকে মুন্নু মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করেন। কোনো রকম চিকিৎসা না দেয়ায় শিশু রেজুয়ানের অবস্থা সংকটাপন্ন হয়। এরপর রোববার সকাল ৮টায় উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় রেফার্ড করেন কর্তব্যরত চিকিৎসক। রেফার্ড করলেও ৩ হাজার টাকা বিলের জন্য রোগী ও স্বজনদের আটকে রাখে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। আটকে থাকাবস্থায় কোনরকম চিকিৎসা না পেয়ে বেলা ১২ টার দিকে মৃত্যু হয় রেজুয়ানের। এতে স্বজনরা পুলিশকে জানালে পুলিশ ঘটনাস্থলে আসলেও কোনো ব্যবস্থা না নেয়ায় বিক্ষোভ করেন তারা। এক পর্যায়ে পুলিশের সাথেও বাকবিতণ্ডা হয় রোগীর স্বজনদের। এ বিষয়ে মুন্নু মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক অধ্যাপক ডা. মো. জাহাঙ্গীর আলম বলেন, বিষয়টি নিয়ে তদন্ত করে দোষীদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেয়া হবে। ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের আশ্বাস দিয়েছেন ঘিওর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শুকুমার বিশ্বাস।