
দেশের সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজার আনুষ্ঠানিকতা শুরু হচ্ছে আর মাত্র একদিন পর। উৎসব ঘিরে সরগরম হয়ে উঠেছে রাজধানীর বিপণিবিতানগুলো। অনেকে পূজা শুরুর আগেই কেনাকাটার কাজটি সেরে ফেলতে চাইছেন। পছন্দের জামা-কাপড়সহ অন্যান্য সামগ্রী কিনতে ভিড় করছেন দোকানে দোকানে।
গতকাল শুক্রবার সাপ্তাহিক ছুটির দিন রাজধানীর নিউমার্কেট, গ্লোব সুপার মার্কেট, ধানমন্ডি হকার্স মার্কেটসহ বেশ কয়েকটি বিপণিবিতান ঘুরে পূজার শেষ মুহূর্তের কেনাবেচার এমন চিত্র দেখা গেছে। পাশাপাশি রাস্তার পাশে ফুটপাতের দোকানগুলোতেও ক্রেতাদের বাড়তি ভিড় পাওয়া গেছে।
এবার দুর্গাপূজা শুরু হচ্ছে আগামী ২৮ সেপ্টেম্বর। এ উৎসবে রঙিন পোশাকের চাহিদা থাকে বেশি। সেটি মাথায় রেখে বিক্রেতারা দোকানে পোশাক তুলেছেন। তারা বলছেন, বিক্রি বেশ ভালো হচ্ছে। ক্রেতারা আসছেন। অনেকে নিজের পাশাপাশি পরিবার-পরিজনের জন্য কেনাকাটা সারছেন।
বিক্রেতারা জানান, উৎসব শুরুর আগে শেষ মুহূর্তের বিক্রি ভালো হচ্ছে। কিন্তু পূজার কার্যক্রম যেহেতু পাঁচ দিন ধরে চলে তাই অনেকে তখনও মার্কেটে আসবেন। আর ক্রেতারা বলছেন, পছন্দের পোশাক কিনতে তারা এসেছেন। তবে বিক্রেতাদের বিরুদ্ধে বাড়তি দাম হাকানোর অভিযোগ করছেন অনেকে।
বিপণিবিতানগুলোতে দেখা গেছে, জিন্স প্যান্ট ৬০০ থেকে এক হাজার ২০০, ড্রপ সোল্ডার টি-শার্ট ৪০০ থেকে ৫০০, শার্ট ৫০০ থেকে এক হাজার ও টি-শার্ট ২০০ থেকে ৪০০ টাকায় মিলছে। এছাড়া দুই হাজার থেকে পাঁচ হাজার টাকা দামের থ্রি-পিস এবং মেয়েদের ফ্রক বেশি বিক্রি হচ্ছে।
শাড়ির মধ্যে জামদানি দুই হাজার থেকে ১০ হাজার, কাতান সিল্ক তিন হাজার থেকে ১২ হাজার, বালুচরি পাঁচ হাজার থেকে ১০ হাজার, তসর সিল্ক তিন হাজার থেকে আট হাজার, ঢাকাই জামদানি পাঁচ হাজার থেকে ১৫ হাজার, বেনারসি চার হাজার থেকে ১০ হাজার, লিনেন এক হাজার থেকে তিন হাজার, ব্লক প্রিন্টেড কটন এক হাজার থেকে চার হাজার এবং বাটিক এক হাজার থেকে সাড়ে তিন হাজার টাকার মধ্যে পাওয়া যাচ্ছে।
কেনাকাটা করতে আসা অলোক বিশ্বাস বলেন, এর আগে পরিবারের সবার জন্য কেনাকাটা শেষ করেছি। আজ সময় পেয়ে নিজের জন্য কাপড় কিনতে আসলাম। পূজায় নতুন কাপড় ছাড়া আনন্দ জমে না, তাই আসলাম।
শিউলি মণ্ডল নামের আরেক ক্রেতা বলেন, নিজেদের কেনাকাটা শেষ করেছি। পরিবারের অন্য লোকজনের জন্য কিনবো এখন। শ্বশুর-শ্বাশুড়িসহ সবার জন্যই নতুন পোশাক কিনতে হবে।
ধানমন্ডি হকার্স মার্কেটের বিক্রয়কর্মী শাহিনুর ইসলাম বলেন, পূজায় এবার ভালো বিক্রি হচ্ছে। যেমনটা আশা করেছিলাম তার চাইতেও বিক্রি ভালো। এখনো সময় আছে। আরও দুই দিন মার্কেটে ভিড় বাড়বে। তখনও বিক্রি ভালো হবে বলে আশা করছি।
গতকাল শুক্রবার সাপ্তাহিক ছুটির দিন রাজধানীর নিউমার্কেট, গ্লোব সুপার মার্কেট, ধানমন্ডি হকার্স মার্কেটসহ বেশ কয়েকটি বিপণিবিতান ঘুরে পূজার শেষ মুহূর্তের কেনাবেচার এমন চিত্র দেখা গেছে। পাশাপাশি রাস্তার পাশে ফুটপাতের দোকানগুলোতেও ক্রেতাদের বাড়তি ভিড় পাওয়া গেছে।
এবার দুর্গাপূজা শুরু হচ্ছে আগামী ২৮ সেপ্টেম্বর। এ উৎসবে রঙিন পোশাকের চাহিদা থাকে বেশি। সেটি মাথায় রেখে বিক্রেতারা দোকানে পোশাক তুলেছেন। তারা বলছেন, বিক্রি বেশ ভালো হচ্ছে। ক্রেতারা আসছেন। অনেকে নিজের পাশাপাশি পরিবার-পরিজনের জন্য কেনাকাটা সারছেন।
বিক্রেতারা জানান, উৎসব শুরুর আগে শেষ মুহূর্তের বিক্রি ভালো হচ্ছে। কিন্তু পূজার কার্যক্রম যেহেতু পাঁচ দিন ধরে চলে তাই অনেকে তখনও মার্কেটে আসবেন। আর ক্রেতারা বলছেন, পছন্দের পোশাক কিনতে তারা এসেছেন। তবে বিক্রেতাদের বিরুদ্ধে বাড়তি দাম হাকানোর অভিযোগ করছেন অনেকে।
বিপণিবিতানগুলোতে দেখা গেছে, জিন্স প্যান্ট ৬০০ থেকে এক হাজার ২০০, ড্রপ সোল্ডার টি-শার্ট ৪০০ থেকে ৫০০, শার্ট ৫০০ থেকে এক হাজার ও টি-শার্ট ২০০ থেকে ৪০০ টাকায় মিলছে। এছাড়া দুই হাজার থেকে পাঁচ হাজার টাকা দামের থ্রি-পিস এবং মেয়েদের ফ্রক বেশি বিক্রি হচ্ছে।
শাড়ির মধ্যে জামদানি দুই হাজার থেকে ১০ হাজার, কাতান সিল্ক তিন হাজার থেকে ১২ হাজার, বালুচরি পাঁচ হাজার থেকে ১০ হাজার, তসর সিল্ক তিন হাজার থেকে আট হাজার, ঢাকাই জামদানি পাঁচ হাজার থেকে ১৫ হাজার, বেনারসি চার হাজার থেকে ১০ হাজার, লিনেন এক হাজার থেকে তিন হাজার, ব্লক প্রিন্টেড কটন এক হাজার থেকে চার হাজার এবং বাটিক এক হাজার থেকে সাড়ে তিন হাজার টাকার মধ্যে পাওয়া যাচ্ছে।
কেনাকাটা করতে আসা অলোক বিশ্বাস বলেন, এর আগে পরিবারের সবার জন্য কেনাকাটা শেষ করেছি। আজ সময় পেয়ে নিজের জন্য কাপড় কিনতে আসলাম। পূজায় নতুন কাপড় ছাড়া আনন্দ জমে না, তাই আসলাম।
শিউলি মণ্ডল নামের আরেক ক্রেতা বলেন, নিজেদের কেনাকাটা শেষ করেছি। পরিবারের অন্য লোকজনের জন্য কিনবো এখন। শ্বশুর-শ্বাশুড়িসহ সবার জন্যই নতুন পোশাক কিনতে হবে।
ধানমন্ডি হকার্স মার্কেটের বিক্রয়কর্মী শাহিনুর ইসলাম বলেন, পূজায় এবার ভালো বিক্রি হচ্ছে। যেমনটা আশা করেছিলাম তার চাইতেও বিক্রি ভালো। এখনো সময় আছে। আরও দুই দিন মার্কেটে ভিড় বাড়বে। তখনও বিক্রি ভালো হবে বলে আশা করছি।